প্রথম পাতা » Memoir » Page 3
আর এই একটা জায়গাতেই তো আমরা ভারতীয় বা বাঙালি যাই বলুন ঐ শাড়ি দিয়ে প্রথমেই পৃথিবীকে প্রভাবিত করি। এবং সারা পৃথিবীর মানুষ কিন্তু শাড়িকে খুব জমকালো
১৯৫৪ সালের ১৪ অক্টোবর দেশপ্রিয় পার্কের কাছাকাছি কোনও জায়গায় ট্রামের ধাক্কায় আহত হন জীবনানন্দ। কবি ভগিনী সুচরিতা দাশ এবং সঞ্জয় ভট্টাচার্যর নির্দেশে শম্ভুনাথ পণ্ডিত হাসপাতালে জীবনানন্দের
সেই সময়ে একদিন পশ্চিমবঙ্গের তৎকালীন রাজ্যপাল গোপালকৃষ্ণ গান্ধী যূথিকাদির সঙ্গে দেখা করতে যান তাঁর বাড়িতে। যূথিকা রায়ের সঙ্গে আমার পরিচয় রয়েছে জেনে, আমার কয়েকজন আত্মীয় এবং
আমি খুব ভীতু মানুষ। অল্পে সন্তুষ্ট। গান গাইব। সংসার করব। খবর পড়ব। ব্যবসা করব। সবটাই নিজের হাতে। কখনও অনেক ওপরে ওঠার স্বপ্ন দেখিনি। যা হয়েছে, যেটুকু
নজরুলগীতি গাইলেও ধীরেনদা কিন্তু ছিলেন মূলত রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী। বলেছিলেন, ‘গ্রামাফোন কোম্পানিতে প্রথম যখন অডিশন দেন, তখন তাঁকে বলা হয় এমন একটা গান গাইতে যে গানে গলা
আলি বললেন, ‘হ্যাঁ, নিজেকে সাহসীই বলব। কারণ যাঁদের সঙ্গে লড়েছি… লিস্টন, জো ফ্রেজিয়ার, জর্জ ফোরম্যান, কেন নর্টন এরা ভয় ধরানো জিনিস সব। তবে শুধু লড়িনি, হারিয়েছিও
আমার প্রথম সোলো অনুষ্ঠানে, রবীন্দ্র সদনে, প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য্য উপস্থিত ছিলেন। শেষ বেলায় একটা গানের অনুরোধও আসে তাঁর কাছ থেকে, আমি
বাঙালির আর এক আপনজন তরুণ মজুমদার, যিনি বাংলার প্রান্তিক সমাজের দৈনন্দিন সংস্কৃতিকে সুনিপুণভাবে তুলে ধরেছিলেন চলচ্চিত্র মাধ্যমে। অন্যদিকে শরৎচন্দ্রের পশ্চিমকে আর সেখানকার প্রবাসী বাঙালিদের হাজির করেছিলেন
Notifications