Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Post Type Selectors

শতবর্ষের মণি-মানিক

১৯৩৫ - মায়ের সঙ্গে চোদ্দো বছরের মানিক। ক্যামেরার শাটারের সঙ্গে সুতো বেঁধে নিজেই তুলেছিলেন ছবিটা। ছোটবেলার স্মৃতিকথা ‘যখন ছোট ছিলাম’-এ সে কথা উল্লেখ করেছিলেন নিজেই।
১৯৪৩ - কোনারকে সূর্য মন্দিরের ভাস্কর্য দেখে সত্যজিতের করা স্টেনসিল স্টাডি। তিনি তখন ব্রিটিশ বিজ্ঞাপন সংস্থায় গ্রাফিক শিল্পীর চাকরি করছেন।
১৯৫০-৫৫- সম্ভবত পঞ্চাশের দশকের গোড়ার দিককার ছবি। ক্যামেরার সামনে বসে শটের আগে কাজ সংক্রান্ত কোনও গভীর চিন্তায় ডুবে রয়েছেন সত্যজিৎ।
১৯৫১-৫২- পঞ্চাশের দশকে রবিশঙ্করকে নিয়ে মিউজিকাল শর্ট ফিল্ম তৈরির ইচ্ছে ছিল। খেরোর খাতায় স্কেচও করে রেখেছিলেন। কিন্তু শেষমেশ ছবিটা হয়নি।
১৯৬৪- চারুলতা ছবির শুটিং স্ক্রিপ্টের ন’ নম্বর পাতা। চারুর সাজপোশাকের স্কেচ করা একদিকে। অন্য দিকে শুটিং-এর সময়সারণি আর কোন কোন ঘরে শট হবে তার ডিটেল।
১৯৬০-৬২ - নিজের বসার ঘরে জানলার ধারের এই লাল রেক্সিন মোড়া চেয়ারে বসে সামনের টুলে ডান পা-টা তুলে দিয়ে বসে কাজ করতেন। এই ঘর, চেয়ার আর এই ভঙ্গি ছিল তাঁর সিগনেচার।
১৯৬২ - সঙ্গীত পরিচালনার প্রথম ধাপ ছিল শিস দিয়ে সুর তৈরি করা। দ্বিতীয় ধাপে পিয়ানোতে সুরের কাঠামো খাড়া করতেন। এই পিয়ানো অবশ্য তাঁর নিজের নয়। কাজের আগে ভাড়া করে এনে সুর করতেন।
১৯৬৩ - বিবিসির জন্য একটি অনুষ্ঠানে কথোপকথন রেকর্ড করার সময়, মারি সিটনের সঙ্গে তাঁর লন্ডনের ফ্ল্যাটে তোলা ছবি। দু’জনের গভীর বন্ধুতা ছিল।
১৯৬৫ - জেমস আইভরির (বাঁ দিক) সঙ্গে শেকসপিয়রওয়ালা ছবির মিউজিক রেকর্ডিং-এর সময়। এ ছবিতে সত্যজিতের সঙ্গে কাজ করেছিলেন তাঁর ক্যামেরাম্যান সুব্রত মিত্রও।
১৯৮০ - পরিবারের সঙ্গে অন্তরঙ্গ মুহূর্তে। ছবিতে বাঁ দিক থেকে দাঁড়িয়ে স্ত্রী বিজয়া, পুত্র সন্দীপ, পুত্রবধূ ললিতা ও তাঁর কোলে পৌত্র সৌরদীপ।
১৯৩৫ - মায়ের সঙ্গে চোদ্দো বছরের মানিক। ক্যামেরার শাটারের সঙ্গে সুতো বেঁধে নিজেই তুলেছিলেন ছবিটা। ছোটবেলার স্মৃতিকথা ‘যখন ছোট ছিলাম’-এ সে কথা উল্লেখ করেছিলেন নিজেই।
১৯৪৩ - কোনারকে সূর্য মন্দিরের ভাস্কর্য দেখে সত্যজিতের করা স্টেনসিল স্টাডি। তিনি তখন ব্রিটিশ বিজ্ঞাপন সংস্থায় গ্রাফিক শিল্পীর চাকরি করছেন।
১৯৫০-৫৫- সম্ভবত পঞ্চাশের দশকের গোড়ার দিককার ছবি। ক্যামেরার সামনে বসে শটের আগে কাজ সংক্রান্ত কোনও গভীর চিন্তায় ডুবে রয়েছেন সত্যজিৎ।
১৯৫১-৫২- পঞ্চাশের দশকে রবিশঙ্করকে নিয়ে মিউজিকাল শর্ট ফিল্ম তৈরির ইচ্ছে ছিল। খেরোর খাতায় স্কেচও করে রেখেছিলেন। কিন্তু শেষমেশ ছবিটা হয়নি।
১৯৬৪- চারুলতা ছবির শুটিং স্ক্রিপ্টের ন’ নম্বর পাতা। চারুর সাজপোশাকের স্কেচ করা একদিকে। অন্য দিকে শুটিং-এর সময়সারণি আর কোন কোন ঘরে শট হবে তার ডিটেল।
১৯৬০-৬২ - নিজের বসার ঘরে জানলার ধারের এই লাল রেক্সিন মোড়া চেয়ারে বসে সামনের টুলে ডান পা-টা তুলে দিয়ে বসে কাজ করতেন। এই ঘর, চেয়ার আর এই ভঙ্গি ছিল তাঁর সিগনেচার।
১৯৬২ - সঙ্গীত পরিচালনার প্রথম ধাপ ছিল শিস দিয়ে সুর তৈরি করা। দ্বিতীয় ধাপে পিয়ানোতে সুরের কাঠামো খাড়া করতেন। এই পিয়ানো অবশ্য তাঁর নিজের নয়। কাজের আগে ভাড়া করে এনে সুর করতেন।
১৯৬৩ - বিবিসির জন্য একটি অনুষ্ঠানে কথোপকথন রেকর্ড করার সময়, মারি সিটনের সঙ্গে তাঁর লন্ডনের ফ্ল্যাটে তোলা ছবি। দু’জনের গভীর বন্ধুতা ছিল।
১৯৬৫ - জেমস আইভরির (বাঁ দিক) সঙ্গে শেকসপিয়রওয়ালা ছবির মিউজিক রেকর্ডিং-এর সময়। এ ছবিতে সত্যজিতের সঙ্গে কাজ করেছিলেন তাঁর ক্যামেরাম্যান সুব্রত মিত্রও।
১৯৮০ - পরিবারের সঙ্গে অন্তরঙ্গ মুহূর্তে। ছবিতে বাঁ দিক থেকে দাঁড়িয়ে স্ত্রী বিজয়া, পুত্র সন্দীপ, পুত্রবধূ ললিতা ও তাঁর কোলে পৌত্র সৌরদীপ।
১৯৩৫ - মায়ের সঙ্গে চোদ্দো বছরের মানিক। ক্যামেরার শাটারের সঙ্গে সুতো বেঁধে নিজেই তুলেছিলেন ছবিটা। ছোটবেলার স্মৃতিকথা ‘যখন ছোট ছিলাম’-এ সে কথা উল্লেখ করেছিলেন নিজেই।
১৯৪৩ - কোনারকে সূর্য মন্দিরের ভাস্কর্য দেখে সত্যজিতের করা স্টেনসিল স্টাডি। তিনি তখন ব্রিটিশ বিজ্ঞাপন সংস্থায় গ্রাফিক শিল্পীর চাকরি করছেন।
১৯৫০-৫৫- সম্ভবত পঞ্চাশের দশকের গোড়ার দিককার ছবি। ক্যামেরার সামনে বসে শটের আগে কাজ সংক্রান্ত কোনও গভীর চিন্তায় ডুবে রয়েছেন সত্যজিৎ।
১৯৫১-৫২- পঞ্চাশের দশকে রবিশঙ্করকে নিয়ে মিউজিকাল শর্ট ফিল্ম তৈরির ইচ্ছে ছিল। খেরোর খাতায় স্কেচও করে রেখেছিলেন। কিন্তু শেষমেশ ছবিটা হয়নি।
১৯৬৪- চারুলতা ছবির শুটিং স্ক্রিপ্টের ন’ নম্বর পাতা। চারুর সাজপোশাকের স্কেচ করা একদিকে। অন্য দিকে শুটিং-এর সময়সারণি আর কোন কোন ঘরে শট হবে তার ডিটেল।
১৯৬০-৬২ - নিজের বসার ঘরে জানলার ধারের এই লাল রেক্সিন মোড়া চেয়ারে বসে সামনের টুলে ডান পা-টা তুলে দিয়ে বসে কাজ করতেন। এই ঘর, চেয়ার আর এই ভঙ্গি ছিল তাঁর সিগনেচার।
১৯৬২ - সঙ্গীত পরিচালনার প্রথম ধাপ ছিল শিস দিয়ে সুর তৈরি করা। দ্বিতীয় ধাপে পিয়ানোতে সুরের কাঠামো খাড়া করতেন। এই পিয়ানো অবশ্য তাঁর নিজের নয়। কাজের আগে ভাড়া করে এনে সুর করতেন।
১৯৬৩ - বিবিসির জন্য একটি অনুষ্ঠানে কথোপকথন রেকর্ড করার সময়, মারি সিটনের সঙ্গে তাঁর লন্ডনের ফ্ল্যাটে তোলা ছবি। দু’জনের গভীর বন্ধুতা ছিল।
১৯৬৫ - জেমস আইভরির (বাঁ দিক) সঙ্গে শেকসপিয়রওয়ালা ছবির মিউজিক রেকর্ডিং-এর সময়। এ ছবিতে সত্যজিতের সঙ্গে কাজ করেছিলেন তাঁর ক্যামেরাম্যান সুব্রত মিত্রও।
১৯৮০ - পরিবারের সঙ্গে অন্তরঙ্গ মুহূর্তে। ছবিতে বাঁ দিক থেকে দাঁড়িয়ে স্ত্রী বিজয়া, পুত্র সন্দীপ, পুত্রবধূ ললিতা ও তাঁর কোলে পৌত্র সৌরদীপ।

তিনি বাঙালির আঁধার ঘরের আলো। বেরঙিন জীবনে রং-বুলানো ছবিওলা। জন্মশতবর্ষে তাই বাংলালাইভ ফোটো গ্যালারিতে রাখা হল তাঁর দশটি ছবি। আলোকচিত্র এবং রেখাচিত্র দু’রকমই থাকল আমাদের শ্রদ্ধার্ঘ্যে। ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে মারি সিটনের ‘Portrait of a Director – Satyajit Ray’ থেকে। কেবল পরিবারের ছবিটি ফেসবুকের সৌজন্যে প্রাপ্ত।

Author Pallavi Majumdar

লিখতে শিখেই লুক থ্রু! লিখতে লিখতেই বড় হওয়া। লিখতে লিখতেই বুড়ো। গান ভালবেসে গান আর ত্বকের যত্ন মোটে নিতে পারেন না। আলুভাতে আর ডেভিলড ক্র্যাব বাঁচার রসদ। বাংলা বই, বাংলা গান আর মিঠাপাত্তি পান ছাড়া জীবন আলুনিসম বোধ হয়। ঝর্ণাকলম, ফ্রিজ ম্যাগনেট আর বেডস্যুইচ – এ তিনের লোভ ভয়ঙ্কর!!