
বাঙালির দোল আর খাসির ঝোল
মিশন সিদ্ধিলাভ। সারারাত জলে ভিজে নেতিয়ে পড়া পাতাগুলো ওই জল থেকে ছেঁকে তুলে প্রথমে বাটতে হবে। জলটা আলাদা করে তুলে রাখা থাকবে। ওটা পরে কাজে লাগবে।
মিশন সিদ্ধিলাভ। সারারাত জলে ভিজে নেতিয়ে পড়া পাতাগুলো ওই জল থেকে ছেঁকে তুলে প্রথমে বাটতে হবে। জলটা আলাদা করে তুলে রাখা থাকবে। ওটা পরে কাজে লাগবে।
রবীন্দ্রসদনে অনুষ্ঠানের সূচনায় সুতপা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পরিচালনায় পরিবেশিত হল আবৃত্তির কোলাজ। তাতে ছিল নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর ‘দেশ দেখাচ্ছ অন্ধকার’,অমিতাভ দাশগুপ্তর ‘আমার নাম ভারতবর্ষ’, শমীন্দ্র ভৌমিকের ‘ভারতবর্ষ।’ কোলাজের বিষয়বস্তুতে যেমন ঠাঁই পেয়েছিল দাঙ্গা, ধর্ষিতা আদিবাসীর দাউ দাউ চোখ, ঘাতকের স্টেনগান, ফোঁটা ফোঁটা রক্ত… তেমনই সমাপ্তি এসেছে সম্প্রীতির সুরে। কবিতার আবহে ছিল আনন্দলোকে মঙ্গলালোকে বিরাজ সত্য সুন্দর, বন্দেমাতরম, আমার সোনার বাংলা-র সুরে যন্ত্রানুষঙ্গের ব্যবহার।
গেটের একপাশে নিম আর অন্যপাশে কাঞ্চন। গেট থেকে বাড়ি পর্যন্ত খালি জায়গাটা এখন এই ফাল্গুনের মাঝামাঝি খয়েরি রঙের খসা নিমপাতা আর স্কারলেট রঙের ঝরা কাঞ্চন ফুলে মিলেমিশে লাবণ্যময়ী প্রাচীনার মতো মায়াময়। গেটের দুই পাল্লা জুড়ে একটা তালাসুদ্ধু শিকল এমনভাবে জড়ানো যে মনে হতে পারে গেটে তালা ঝুলছে। কিন্তু অভিজ্ঞ চোখ সহজেই বুঝে নেয়, শিকল নামালেই গেট খুলে যাবে। ভেতরে ঢুকে কুর্চি দেখল, সদর দরজা বাইরে থেকে হুড়কো টেনে বন্ধ, অথচ তাতে তালা লাগানো নেই!
ঠান্ডাটা যেন যেতেই চাচ্ছে না! ঠান্ডার নতুন নতুন খবরে ছেলে-বৌমা লাফিয়ে লাফিয়ে উঠছে। নিত্যি প্ল্যান ভাঁজছে, কোথায় যাওয়া যায় অন্তত দুটো দিনের জন্য! কোথায় গিয়ে মুঠোয় বরফ নিয়ে লুফোলুফি খেলা যায়! আর ওদের এই লাফালাফির সঙ্গে সঙ্গেই সুমিত্রার বুকের মধ্যে একটা বল লাফাতে থাকে! মানুষটা কী কষ্টটাই না পায় ঠান্ডায়! একটার ওপর আর একটা গরম জামা চড়িয়েও যেন সে দুর্বিপাক ঠেকানো যায় না!
© Copyright 2019-20 | Celcius Technologies Pvt. Ltd. All Rights Reserved
Unauthorized copying or representation of any content, photograph, illustration or artwork from any section of this site is strictly prohibited.
Unauthorized copying or representation of any content, photograph, illustration or artwork from any section of this site is strictly prohibited.
Contact us: