
কলকাতার কাঠ খোদাই (পর্ব ১৫) : কাঠ খোদাইয়ে ত্রিমাত্রিক প্রিন্ট
ভুল করে সামান্য একটু বাটালির ঘা পড়লে যে গর্তটি হবে তাতে ছানা লেগে যাবে বেশি, মিষ্টির দাম একই থাকে, কিন্তু ছানা ওজনের বেশি ঢুকে গেলে
ভুল করে সামান্য একটু বাটালির ঘা পড়লে যে গর্তটি হবে তাতে ছানা লেগে যাবে বেশি, মিষ্টির দাম একই থাকে, কিন্তু ছানা ওজনের বেশি ঢুকে গেলে
একজন লেখক এমন যত্ন করে বই গড়ছেন শতাধিক বছর বাদেও অবাক লাগে। প্রতিটি পাতা কেমন হবে তিনি আগেই নকশা করে নিয়েছিলেন। প্রতিটি ছবির খসড়া তিনি
একজন লিথো শিল্পীকে দেখেছিলাম কী অনায়াসে পাথরের উপর উল্টো লিখে চলেছেন যাত্রার পোস্টার, তিনি রসিকতা করে বলেছিলেন আমি সোজা করে লিখতে ভুলেই গেছি। অথচ এমন
আমি কাঠ খোদাইকারদের খোঁজে যতবার গিয়েছি, ততবারই চিৎপুরের প্রেমে গভীর ভাবে আকৃষ্ট হয়েছি। এই ঘোর বিগত পঞ্চাশ বছর ধরেই চলছে। কত রাগ অভিমান করেছি অতীতের
বটতলার আর একটি বড় পরিচয় ছিল এখান থেকে হরেক রকম পঞ্জিকা প্রকাশ হতো এবং তার কাটতি দেশ জুড়ে। পঞ্জিকা ছাড়া বটতলার যেনো অস্তিত্বই নেই। সেই
গ্রাম থেকে আসা এক বালক এই বটতলা চত্বরে খুঁজে নিয়েছে তার ভবিষ্যৎকে। কলকাতা তাঁকে খুঁজে আনেনি। তিনি এসেছেন এবং একটা অধ্যায় গড়েছেন তাঁর হাতের জাদুতে।
আমি চিৎপুর থেকে কয়েকজন খোদাই-শিল্পীকে নিয়ে এসেছিলাম। ভিক্টোরিয়াতে বসে প্রদর্শনী চলাকালীন রোজ কাঠের মধ্যে খোদাইয়ের কাজ করবেন তাঁরা। কলকাতার শহরবাসীরা প্রত্যক্ষ করল অসাধারণ সেইসব শিল্পের
বটতলায় হন্যে হয়ে ঘুরছি কিন্তু কোথাও কোনও কিছুর সন্ধান মিলল না। একটা শিল্প কেমন হারিয়ে গেল! যাঁরা কয়েকজন কাজ করছেন তাঁরা কেবল বিজ্ঞাপন ইত্যাদির প্রয়োজনে
Notifications