প্রথম পাতা » Archives for তন্ময় দত্তগুপ্ত
(9 Posts)
রবীন্দ্রসদনে অনুষ্ঠানের সূচনায় সুতপা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পরিচালনায় পরিবেশিত হল আবৃত্তির কোলাজ। তাতে ছিল নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর 'দেশ দেখাচ্ছ অন্ধকার',অমিতাভ দাশগুপ্তর 'আমার নাম ভারতবর্ষ', শমীন্দ্র ভৌমিকের 'ভারতবর্ষ।' কোলাজের বিষয়বস্তুতে
গত ২৯শে ফেব্রুয়ারী প্রয়াস আয়োজিত ফেলুদার পঞ্চাশ বছর অতিক্রান্ত উপলক্ষে আমেরিকান সেন্টারে এক অন্তরঙ্গ আলাপচারিতার আয়োজন করা হয়েছিল। উপস্থিত ছিলেন পরিচালক সন্দীপ রায়, অভিনেতা সব্যসাচী চক্রবর্তী
আমাদের ছোটবেলায় এতো পুজো ছিল না। অল্প কিছু পুজো ছিল।রাস্তাঘাটে আজকের মতো ভিড় থাকত না।ছিল না আজকের মতো রেস্ট্রিকশন। খুব আরামেই পুজো দেখতাম। আমরা থাকতাম গলফ
আমার বেড়ে ওঠা হাওড়ায়। তাই পুজোর সঙ্গে যুক্ত থাকা হাওড়াতেই। হাওড়া জগাছা বারোয়ারি বলে একটা সর্বজনীন দুর্গোৎসবে হোত। আমার বাড়ির লোক ওই পুজোর সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।
আমার ছোটবেলার পুজোর সময় থিম পুজো ছিল। সে সময় বন্দুকে ক্যাপ ভরে ফাটাতাম। নতুন জামা পরতাম। নতুন খাবার খেতাম। বাবা মার সাথে বেড়াতাম। কলেজ জীবনকে ছোটবেলার
ছোটবেলায় বাবা মা-র সঙ্গে অনেক ঠাকুর দেখতাম। আমার মামাবাড়ি হালিশহরে। হালিশহরে পুজো দেখার মজা একটু অন্য রকম। ওখানে পুজোর সময় প্রচুর ফুচকা,ঘুগনি খেতাম। সঙ্গে থাকত ফুল
আমার জন্ম ঢাকুরিয়ায়। ছেলেবেলায় পুজো বলতে ঢাকুরিয়ার পুজোকেই বুঝতাম। আমার বাবা শৈল চক্রবর্তী ছিলেন স্বনামধন্য কার্টুনিস্ট। বাবা খুব ভাল চোখ আঁকতেন। বাবা বলতেন মানুষের চোখ খুব
জোর কদমে চলছে রবিবার ছবির শুটিং।মুখ্য ভূমিকায় প্রসেনজিত চ্যাটার্জী।সেই শুটিংয়ের মাঝেই অনেক অন্তরঙ্গ কথা শোনালেন পরিচালক অতনু ঘোষ। তার সঙ্গে কথা বললেন তন্ময় দত্তগুপ্ত। আপনার ছবির
Notifications