Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Post Type Selectors

ক্যাম্পবস্তির বালকবেলা: পর্ব ১৬

মধুময় পাল

ডিসেম্বর ২০, ২০২২

Camp Bostir balokbela 16
Bookmark (0)
Please login to bookmark Close

আগের পর্বের লিংক: [১] [] [] [] [] [] [] [] [] [১০] [১১] [১২] [১৩] [১৪] [১৫]

হরিপদদার চায়ের দোকান খোলা হত ভোর হবার বেশ আগে৷ বলা যায়, শেষরাতের শেষভাগে৷ ভোরের পার্ক-সার্কাস মাঠে খেলব বলে বল নিয়ে বেরোনোর সময় আমরা দেখেছি হরিপদদা কয়লা ভাঙছেন৷ অহনই চললি বল লইয়া? রাইত অহনও বাকি আছে৷ সাবধানে যাইস৷ কুত্তাগুলারে ঢিলাইস না৷ চাক কয়লা হাতুড়ি দিয়ে ভাঙার খাট খাট শব্দ হত৷ দু-একটা পাখি তখন ডাকা শুরু করেছে৷ সূর্য উঠতে না উঠতেই পথ ধোওয়ানোর করপোরেশন হাজির৷ চার্চের কাছে গাড়ি রেখে হইহই করে নেমে পড়তেন কর্মীরা৷ গঙ্গার কলের মুখ খুলে বিশাল হোসপাইপ লাগিয়ে দূরে দূরে জল ছিটিয়ে দিতেন প্রবল বেগে৷ অর্ধবৃত্তাকার সেই জল-উৎক্ষেপে আমরা রামধনু দেখেছি কতদিন৷ জলস্রোতে ভেসে যেত হরিপদদার ভাঙা কয়লার পরিত্যক্ত গুঁড়ো৷ ফুটপাত সাফসুতরো৷ কিছুক্ষণ পরই সাইকেল টিঙটিঙিয়ে আসত খবরের কাগজ৷ ‘যুগান্তর’ খুলে হরিপদদা চোখ বুলিয়ে নিতেন প্রথম পৃষ্ঠায়৷ খাদ্যের দাবিতে বিক্ষোভ জেলায় জেলায়, বা, পূর্ববঙ্গ হইতে হাজার হাজার মানুষের  বাংলায় আশ্রয়৷ বা, মুখ্যমন্ত্রীর কাঁচকলা খাওয়ার পরামর্শে বিরোধীদের রসিকতা৷ হরিপদদা হয়তো মনে মনে বলতেন, দ্যাশটা ছারখার হইয়া যাইব৷ যত শয়তান আর আকাইম্মার হাতে পড়ছে দ্যাশটা৷ ‘হয়তো’ বলা এইজন্যে যে প্রকাশ্যে তাঁকে বলতে শুনেছি, একটা ভালো খবর নাই চাইরপাশে৷ খালি মানুষের কষ্ট আর কষ্ট।

সাতটা বাজতে না বাজতেই হরিপদদার ইস্ট ইন্ডিয়া রেস্টুরেন্ট জমজমাট৷ হরিপদ, তোমার কাগজে কী লিখছে? জেলা থেইকা চাউল নাকি শহরে ঢুকতে দিব না! নাম দিছে ‘কর্ডনিং সিস্টেম’৷ আরে, ভাদাইম্মা পাহারা দিব কি হরিশচন্দ্রে না যুধিষ্ঠিরে? শালা, কালাবাজারের দরজা হাট কইরা দিল পুরা বাংলায়৷… হরিপদ, একখান মুখ্যমন্ত্রী পাইছি বটে আমরা৷ পানুবাবু, কাগজটা এবার দিন৷ হেডলাইন দেখে দিয়ে দেব৷ মাসকাবারি বাজার আছে৷ সান্যালবাবু, সারা পৃথিবী তো জ্বলছে৷ আপনাদের পার্টি কী বলে? আপনাদের পার্টির কাগজ, কী যেন নাম, হ্যাঁ ‘কালান্তর’ কী বলে? হাসপাতালের দেওয়ালে পত্রিকাটা মাঝে মাঝে দেখি৷ এখানে ওইরকম একটা ব্যবস্থা করতে পারেন৷

Tea stall
হরিপদদার চায়ের দোকান খোলা হত ভোর হবার বেশ আগে

বেলা ন-টা থেকে এগারোটা— কেটলি যত গরম, জল যত ফোটে, ইস্ট ইন্ডিয়া রেস্টুরেন্টও ততটাই গরম, ততটাই টগবগ৷ বাংলা পেরিয়ে ইন্ডিয়া ধরে ফেলে কথাবার্তা, বিধান রায়-প্রফুল্ল সেন পেরিয়ে জওহরলাল-লালবাহাদুর, ঢুকে পড়ে ইতিহাসে— চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার-ভগৎ সিং-তেভাগা৷ ভোটের সময় তুলকালাম৷ দলে ভারী সিপিআই, সিপিএম৷ রাঙাদা, বিমলদা কংগ্রেসের সমর্থক হলেও তাঁদের স্টক কম৷ প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার মতো অস্ত্র বেশি নেই৷ রাঙাদা পট করে বিবেকানন্দে চলে যান৷ বিমলদা ‘সব পার্টি সমান’ বলে পলায়ন করেন৷ একা শিবেনদা কংগ্রেসের লড়াকু সৈনিক— বিয়াল্লিশের মার-খাওয়া বিপ্লবী যেন৷ আরে, চুপ কর, নাইনটিন ফরটিটু-তে তরা বিশ্বাসঘাতকতা করসিলি, মনে আছে? ফরটিথ্রি-তে কী করলি? জনযুদ্ধের লাইন৷ ব্রিটিশের বিরুদ্ধে এখন কোনও লড়াই না৷ কেন? ব্রিটিশ কি সোহাগের জামাই হইল? রাশিয়া বিবাহের কার্ড ছাপাইয়া দিল৷ আর, তরা সানাই বাজাইলি৷ চুপ যা, চুপ যা৷ এখন তো তরা মস্কো আর পিকিং লাইনে জরাসন্ধ৷ সিপিআই-সিপিএম একযোগে চিৎকার করে ওঠে— হোওওওওওও৷ টেবিল বাজায়৷ শিবেনদার গলা চাপা পড়ে৷ কিন্তু শিবেনদাকে থামানো কঠিন৷ তিনি বলেই যান৷ হরিপদদা কখনও কখনও বেজায় চটে বলে ওঠেন, এত চিল্লান কেন? এইটা বয়রাগো দ্যাশ নাকি? উনানে কাঁচা কয়লা ফেইলা তাড়ামু, কইয়া রাখলাম৷

শিবেনদাকে হইহই করে কোণঠাসা করতে পারলেও সিপিআই-সিপিএমরা সেসময় ভোটে জিততে পারত না৷ হাসতে হাসতে জিততো কংগ্রেস৷ আমাদের ওয়ার্ডে পুলিনবিহারী খটিক, পাশের ওয়ার্ডে সুশীল মোতায়েদ ছোটোবেলা-থেকে-দেখা কাউন্সিলর৷ সিপিএম-সমর্থিত অমলেন্দু চক্রবর্তী, নির্দল ডা. অনুতোষ মজুমদার, নির্দল গৌরাঙ্গ রায় ধারাবাহিক পরাভূত৷ শুধু রিফিউজি-প্রধান আমাদের পাড়ার ভোট দিয়ে যে জেতা যায় না, সে-অঙ্ক বোঝার বয়স তখনও হয়নি৷  

Roadside Tea stall
কেটলি যত গরম, জল যত ফোটে, ইস্ট ইন্ডিয়া রেস্টুরেন্টও ততটাই গরম, ততটাই টগবগ

রিফিউজি বলেই হয়তো আমাদের পাড়া বামপন্থী৷ শিবেনদার মতো কংগ্রেস-সমর্থক ছিলেন, তবে সংখ্যায় খুব কম৷ ১৯৬৫-৬৬র একটা সময় পাড়া আলোড়িত হল ‘কল্লোল’-এ, পাড়া দাঁড়াল ‘কল্লোল’-এর পাশে৷

উৎপল দত্তর লিটল থিয়েটার গ্রুপের নাটক ‘কল্লোল’-এর কথা বলছি৷ নাটকটির প্রথম অভিনয় হয় ২৮ মার্চ ১৯৬৫৷ থার্টিনাইন বাই ওয়ান-এর বস্তিবাড়ি এই নাটক সম্পর্কে কিছুটা জেনেছে আগেই৷ হেমাঙ্গ বিশ্বাসের সৌজন্যে৷ এখানে রত্না সরকার ও শৈলেন সরকারের ঘরে হেমাঙ্গ বিশ্বাস এবং তাঁর দলের গানের রিহার্সাল হত৷ নৌবিদ্রোহ নিয়ে একটা অসাধারণ নাটক করতে চলেছেন উৎপল দত্ত, এ-সংবাদ তিনি জানিয়েছিলেন সহশিল্পীদের৷ ‘কল্লোল’-এর গান ও সুর হেমাঙ্গ বিশ্বাসের রচনা৷ শেখর চট্টোপাধ্যায় স্মৃতিচারণায় লিখেছেন, অনন্যসাধারণ গান হেমাঙ্গ বিশ্বাসের— ‘বাজে ক্ষুব্ধ ঈশান কোণে বজ্র বিষাণ’৷ মহারাষ্ট্রের পোয়াজ আর লাউনি সুরে গান তৈরি করলেন তিনি৷ অসাধারণ সুরপ্রয়োগ৷ যেন মেহনতি মানুষের প্রাণের কথাকে সুরে তুলে ধরা৷ ব্যবহৃত হয়েছিল জার্মান, রুশ ও চিনা নৌবিদ্রোহের গান৷ সঙ্গে আন্তর্জাতিক শ্রমিক সঙ্গীত৷ প্রসঙ্গত, শেখর চট্টোপাধ্যায় এই নাটকের বিদ্রোহী নেতা শার্দূল সিং৷ প্রজন্মের ব্যবধানে যাঁদের এ তথ্য অজানা থেকে গেছে, তাঁদের জন্য বলা৷

বস্তি-অধ্যুষিত আমাদের রিফিউজি পাড়া কীভাবে এই নাটকের পাশে দাঁড়িয়েছিল, সে-খবর হয়তো কারও জানা নেই৷ না-থাকার একটা কারণ, সেদিন এই নাটকের পাশে শহর মফসসলের হাজার হাজার পাড়া দাঁড়িয়েছিল৷ ‘কল্লোল’ বন্ধ করে দেবার সরকারি চেষ্টা রুখে দিয়েছিল৷ ‘বসুমতী’ পত্রিকার সম্পাদক লিখেছিলেন, প্রাইভেট আর্মি গড়ে উঠেছে ‘কল্লোল’-কে কেন্দ্র করে৷ আমাদের পাড়া সেইসব পাড়ার একটি৷ ব্যতিক্রমী কিছু নয়৷ আর-একটা কারণ, এমন কোনও নামী মানুষ ছিলেন না আমাদের পাড়ার ‘কল্লোল’-অভিযানে, যাঁর সূত্রে এই এলাকা বিশেষ উল্লেখ পেতে পারে৷ হারিয়ে-যাওয়া একটা নাম মনে পড়ছে, অসীম… পদবি মনে নেই। আমাদের বস্তির ঘুপচিঘরে একা থাকা যুবক ‘অসীমদা’ একদিন ডেকে বললেন, একটা কাজের দায়িত্ব নিতে হবে৷ পোস্টার লাগাতে হবে৷ বড় রাস্তায়, গলিতে, বাসের গায়ে৷ ছড়িয়ে দিতে হবে৷ কাজটা করতে হবে গোপনে৷ কারণ কোনও পার্টি বা পুলিশ বাগড়া দিতে পারে৷ কাজে বাধা আসতে পারে শুনলে ওই বয়সে শরীর-মন চাঙ্গা হয়ে উঠত৷ অসীমদা কাজ করতেন সিপিএম-এর প্রকাশনা সংস্থা ন্যাশনাল বুক এজেন্সি-তে৷ তিনি হয়তো দলীয় কর্মী ছিলেন৷ তবে পাড়ায় তাঁকে দলের কাজ করতে দেখিনি৷ পুলিনদাদের সঙ্গে মিছিলে হাঁটতে দেখিনি৷ কোনও পক্ষের ভোটের প্রচারেও দেখিনি৷ তিনি আমাদের অন্যরকম বইয়ের কথা বলতেন, গল্প করতেন৷ এক সন্ধ্যায় পোস্টারের বান্ডিল নিয়ে এলেন৷ তিন লাইনের পোস্টার: ‘মিনার্ভায়/ কল্লোল/ চলছে চলবে’৷ আটা জ্বাল দিয়ে আঠা বা লেই তৈরি হল৷ পোস্টার সাঁটানোর অভিজ্ঞতা হয়েছিল করপোরেশনের ভোটে৷ সেই অভিজ্ঞতা কাজে লাগল৷ সব গলি জেনে গেল ‘মিনার্ভায় কল্লোল চলছে চলবে’৷ দুপুরে বাস দাঁড় করিয়ে তার গায়ে পোস্টার মারার ব্যাপারটা রীতিমত অ্যাডভেঞ্চারাস৷ একটা নাটকের জন্য লড়াই৷ নাটকের বিষয়টা তখনও এক-দু লাইনের বেশি জানি না।      

Utpal Dutt Drama Kallol
‘কল্লোল’-এর গান ও সুর হেমাঙ্গ বিশ্বাসের রচনা

কেন এভাবে পোস্টার মারতে হল? অসীমদা বলেছিলেন, খবরের কাগজগুলো এই নাটকের বিজ্ঞাপন ছাপছে না৷ নাটক নিয়ে আজেবাজে কথা তো লিখেছেই৷ বিজ্ঞাপন না ছেপে ওরা নাটকের অভিনয় বন্ধ করে দিতে চায়৷ এটা সরকারের চক্রান্ত৷ নৌবিদ্রোহে কংগ্রেস যে বিশ্বাসঘাতকতা করেছিল, সেই সত্য মানুষকে জানতে না দেওয়ার চক্রান্ত৷ সরকারের চাপে খবরের কাগজগুলো এই ব্যবস্থা নিয়েছে৷ আমাদের লড়াই সত্যের পক্ষে, চক্রান্তের বিরুদ্ধে৷ সত্যি বলতে কী, ইতিহাসের অত জটিল ব্যাপারস্যাপার আমরা তখন জানতাম না, বুঝতাম না৷ একটা বিশ্বাসের জায়গা থেকে সরকারের বিরুদ্ধে, নাটকের পক্ষে কয়েকদিন ধরে অলিগলি ঘুরে পাঁচিলে পাঁচিলে সংবাদ সেঁটেছি, বাসের পেছনে লেইয়ের টিন হাতে দৌড়েছি৷ মধ্য-ষাটের বাংলার বিক্ষোভ বিদ্রোহে স্বতঃস্ফূর্ত অংশ ছিল বস্তির রিফিউজি ছেলেপুলেদের৷ ‘কল্লোল’ হয়ে উঠেছিল বিক্ষোভের একটা ইস্যু৷

অনেক পরে জেনেছি কী হয়েছিল সেদিন ‘কল্লোল’ নিয়ে৷ আনন্দবাজার, যুগান্তর ‘ইতিহাস বিকৃতি’র অভিযোগ আনে নাটকটির বিরুদ্ধে৷ এমনকি ‘বামপন্থী’ পরিচয় পত্রিকাও৷ প্রশাসনের তরফে নাটক বন্ধ করার জন্য ভূতুড়ে ফোন করা হয় অভিনেতাদের ভয় দেখিয়ে৷ পুলিশের ইনটেলিজেন্স বিভাগের কর্মীরা উঠেপড়ে লাগে ভয়ের পরিবেশ তৈরি করতে৷ কংগ্রেসকর্মীরা হামলা করবার চেষ্টা করে৷ প্রধান অভিনেতাদের নামে অ্যারেস্ট ওয়ারেন্ট জারি হয়৷ সেদিনের শাসকদলের ডাকাবুকো নেতা পুলিশকে হুকুম করেছিলেন৷ গ্রেফতার হন উৎপল দত্ত৷ তাঁর মুক্তির দাবিতে সভা হয় ইউনিভার্সিটি ইনস্টিটিউট হলে৷ সেখানে উপস্থিত ছিলেন প্রেমেন্দ্র মিত্র, সত্যজিৎ রায়, সবিতাব্রত, অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়, মৃণাল সেন প্রমুখ৷

থার্টিনাইন বাই ওয়ান বস্তির সব বড়রা দল বেঁধে ‘কল্লোল’ দেখতে গিয়েছিল। সেটা অভিনয় শুরুর মাস চার-পাঁচেক পর, টিকিট এনে দিয়েছিলেন অসীমদা৷ দলে জুটে গিয়েছিলাম স্কুলবালক আমিও৷ এই ইস্যুতে যথারীতি গরম হয়েছে ইস্ট ইন্ডিয়া রেস্টুরেন্ট৷ ইতিহাসের পরিকল্পিত বিকৃতির বিরুদ্ধে হয়তো গলা ফাটিয়েছেন শিবেনদা৷ উনুনে কাঁচা কয়লা ফেলার হুমকি দিয়েছেন হরিপদদা৷ ওঁরা টের পাননি বস্তির বাচ্চা বাচ্চা ছেলেরা সামিল হয়েছে নৌবিদ্রোহে৷ 

 

 

 

*পরবর্তী পর্ব প্রকাশিত হবে ১১ জানুয়ারি ২০২৩

ছবি সৌজন্য: PIXAHIVE, Unsplash.com, Twitter, লেখক

Madhumoy Paul

মধুময়ের জন্ম ১৯৫২ সালে পূর্ববঙ্গের ময়মনসিংহে, কিশোরগঞ্জে। লেখাপড়া কলকাতায়। শৈশব-যৌবন কেটেছে স্টেশনে, ক‍্যাম্পে, বস্তিতে। গল্প লিখে লেখালেখি শুরু। পরে উপন‍্যাস। বই আখ‍্যান পঞ্চাশ, আলিঙ্গন দাও রানি, রূপকাঠের নৌকা। অনুসন্ধানমূলক কাজে আগ্রহী। পঞ্চাশের মন্বন্তর, দাঙ্গা-দেশভাগ, নকশালবাড়ি আন্দোলন নিয়ে কাজ করেছেন। কেয়া চক্রবর্তী, গণেশ পাইন তাঁর প্রিয় সম্পাদনা। প্রতিমা বড়ুয়াকে নিয়ে গ্রন্থের কাজ করছেন চার বছর। মূলত পাঠক ও শ্রোতা।

Picture of মধুময় পাল

মধুময় পাল

মধুময়ের জন্ম ১৯৫২ সালে পূর্ববঙ্গের ময়মনসিংহে, কিশোরগঞ্জে। লেখাপড়া কলকাতায়। শৈশব-যৌবন কেটেছে স্টেশনে, ক‍্যাম্পে, বস্তিতে। গল্প লিখে লেখালেখি শুরু। পরে উপন‍্যাস। বই আখ‍্যান পঞ্চাশ, আলিঙ্গন দাও রানি, রূপকাঠের নৌকা। অনুসন্ধানমূলক কাজে আগ্রহী। পঞ্চাশের মন্বন্তর, দাঙ্গা-দেশভাগ, নকশালবাড়ি আন্দোলন নিয়ে কাজ করেছেন। কেয়া চক্রবর্তী, গণেশ পাইন তাঁর প্রিয় সম্পাদনা। প্রতিমা বড়ুয়াকে নিয়ে গ্রন্থের কাজ করছেন চার বছর। মূলত পাঠক ও শ্রোতা।
Picture of মধুময় পাল

মধুময় পাল

মধুময়ের জন্ম ১৯৫২ সালে পূর্ববঙ্গের ময়মনসিংহে, কিশোরগঞ্জে। লেখাপড়া কলকাতায়। শৈশব-যৌবন কেটেছে স্টেশনে, ক‍্যাম্পে, বস্তিতে। গল্প লিখে লেখালেখি শুরু। পরে উপন‍্যাস। বই আখ‍্যান পঞ্চাশ, আলিঙ্গন দাও রানি, রূপকাঠের নৌকা। অনুসন্ধানমূলক কাজে আগ্রহী। পঞ্চাশের মন্বন্তর, দাঙ্গা-দেশভাগ, নকশালবাড়ি আন্দোলন নিয়ে কাজ করেছেন। কেয়া চক্রবর্তী, গণেশ পাইন তাঁর প্রিয় সম্পাদনা। প্রতিমা বড়ুয়াকে নিয়ে গ্রন্থের কাজ করছেন চার বছর। মূলত পাঠক ও শ্রোতা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Subscribe To Newsletter

কথাসাহিত্য

সংস্কৃতি

আহার

বিহার

কলমকারী

ফোটো স্টোরি

উপন্যাস

Banglalive.com/TheSpace.ink Guidelines

Established: 1999

Website URL: https://banglalive.com and https://thespace.ink

Social media handles

Facebook: https://www.facebook.com/banglaliveofficial

Instagram: https://www.instagram.com/banglalivedotcom

Twitter: @banglalive

Needs: Banglalive.com/thespace.ink are looking for fiction and poetry. They are also seeking travelogues, videos, and audios for their various sections. The magazine also publishes and encourages artworks, photography. We however do not accept unsolicited nonfiction. For Non-fictions contact directly at editor@banglalive.com / editor@thespace.ink

Time: It may take 2-3 months for the decision and subsequent publication. You will be notified. so please do not forget to add your email address/WhatsApp number.

Tips: Banglalive editor/s and everyone in the fiction department writes an opinion and rates the fiction or poetry about a story being considered for publication. We may even send it out to external editors/readers for a blind read from time to time to seek opinion. A published story may not be liked by everyone. There is no one thing or any particular feature or trademark to get published in the magazine. A story must grow on its own terms.

How to Submit: Upload your fiction and poetry submissions directly on this portal or submit via email (see the guidelines below).

Guidelines:

  1. Please submit original, well-written articles on appropriate topics/interviews only. Properly typed and formatted word document (NO PDFs please) using Unicode fonts. For videos and photos, there is a limitation on size, so email directly for bigger files. Along with the article, please send author profile information (in 100-150 words maximum) and a photograph of the author. You can check in the portal for author profile references.
  2. No nudity/obscenity/profanity/personal attacks based on caste, creed or region will be accepted. Politically biased/charged articles, that can incite social unrest will NOT be accepted. Avoid biased or derogatory language. Avoid slang. All content must be created from a neutral point of view.
  3. Limit articles to about 1000-1200 words. Use single spacing after punctuation.
  4. Article title and author information: Include an appropriate and informative title for the article. Specify any particular spelling you use for your name (if any).
  5. Submitting an article gives Banglalive.com/TheSpace.ink the rights to publish and edit, if needed. The editor will review all articles and make required changes for readability and organization style, prior to publication. If significant edits are needed, the editor will send the revised article back to the author for approval. The editorial board will then review and must approve the article before publication. The date an article is published will be determined by the editor.

 

Submit Content

For art, pics, video, audio etc. Contact editor@banglalive.com