প্রথম পাতা » কলমকারী » Page 22
একটা খেটে খাওয়া পরিবারে এমিলির জন্ম। সময় তখন ১৯৩২। একটু বড় হতেই উপার্জনের চেষ্টা শুরু হয়। অর্থবান সাদা মানুষদের বাড়িতে বাচ্চা দেখার কাজ। এই দিয়েই এমিলির
দুরন্ত এবং অবাধ্য নিরঞ্জনকে দিদিরা নিয়মিতই ভয় দেখায়, দুদিন পরে তো ইশকুলে যেতে হবে নানু, সেখানে কথা না শুনলেই মাস্টার বেত দিয়ে পেটাবে। শুনতে শুনতে নিরঞ্জনের
নর্থ পার্কস্ট্রিট গোরস্থানের জায়গায় গড়ে উঠেছে অ্যাসেম্বলি অফ গড চার্চ হাসপাতাল। এই গোরস্থানের সমস্ত কবর নিশ্চিহ্ন হয়ে গেলেও একটা কবর থেকে গেছে এখনও— রবার্টসন পরিবারের স্মৃতিসৌধ।
স্বভাবত গম্ভীর মানুষটা লেখাটা নিয়ে চশমার ওপর দিয়ে একবার চেয়ে দেখলেন আমাকে। যেন জরিপ করছেন। তারপর লেখাটায় দ্রুত চোখ বোলাতে লাগলেন। আমি তখনও দাঁড়িয়ে আছি, কারণ
মৃত্যুপথযাত্রী বাণরাজকে কৃষ্ণ তাঁর আকাঙ্ক্ষিত বর দান করেন। তাই অন্তজ বর্ণের প্রতীকী বংশধর হিসেবে গাজন-সন্ন্যাসীরা বছরের শেষ এক মাস কঠোর সংযমব্রত পালন করে শেষ দিনে বাণফোঁড়া,
সেই ১৯১৩ সালে নিরঞ্জন পাল (Niranjan Pal) (১৮৮৯-১৯৫৯) কাজ করছেন লন্ডনে চার্লস আর্বানের ন্যাচারাল কালার কিনেম্যাটোগ্রাফ কোম্পানিতে। বিখ্যাত বাগ্মী বিপিন চন্দ্র পালের ছেলে নিরঞ্জন
আমি বরাবরই খুব কট্টরমার্কা, সংস্কারসম্পন্ন মানুষ। উচিত-অনুচিত জ্ঞান প্রখর। শংকরলালের সঙ্গে একা পুজো দিতে যাওয়া আমার একেবারেই সমীচীন মনে হচ্ছিল না। মা’কে যথেষ্ট সমীহ করতাম; সোজা
রান্নায় মায়ের আর মাটির গন্ধ মিশে থাকে বলেই না তার স্বাদ এমন! বিশ্বায়নের পৃথিবী রান্নাকেও এক ছাঁচে গড়ে পিটে নিতে চায়। যারা জানেন প্রতিদিন কত কত
Notifications