প্রথম পাতা » কলমকারী » Page 22
আফ্রিকা মহাদেশে এখন যে অংশটি ‘ইথিওপিয়া’ নামে পরিচিত, অতীতকালে সেই দেশটার নাম ছিল ‘আবিসিনিয়া’। পর্তুগিজ জলদস্যুরা ওই দেশ থেকে গরিব আদিবাসীদের ধরে এনে প্রাচ্যের দেশগুলোতে ক্রীতদাস
পরিণত বয়সে এসে বুঝলাম, বইয়ের ছাপার জন্য কাঠের কাজ আর কাপড় ছাপার জন্য কাঠের কাজ একেবারেই ভিন্ন। ততদিনে আর্ট কলেজ থেকে শিক্ষা নেওয়া হয়ে গেছে। ফলে
আমি অবাক বিস্ময়ে ক্রমশ উপলব্ধি করছি সেতারের জাদুকর, বিশ্বশ্রুত রবিশঙ্কর একেবারে আমাদের পাশের বাড়ির মানুষ। ছেলেমানুষের মতো উচ্ছ্বাস, অনুসন্ধিৎসা! তাঁর কথাবার্তায়, চলনে, বলনে, সমস্ত শরীর জুড়ে
একটা খেটে খাওয়া পরিবারে এমিলির জন্ম। সময় তখন ১৯৩২। একটু বড় হতেই উপার্জনের চেষ্টা শুরু হয়। অর্থবান সাদা মানুষদের বাড়িতে বাচ্চা দেখার কাজ। এই দিয়েই এমিলির
দুরন্ত এবং অবাধ্য নিরঞ্জনকে দিদিরা নিয়মিতই ভয় দেখায়, দুদিন পরে তো ইশকুলে যেতে হবে নানু, সেখানে কথা না শুনলেই মাস্টার বেত দিয়ে পেটাবে। শুনতে শুনতে নিরঞ্জনের
নর্থ পার্কস্ট্রিট গোরস্থানের জায়গায় গড়ে উঠেছে অ্যাসেম্বলি অফ গড চার্চ হাসপাতাল। এই গোরস্থানের সমস্ত কবর নিশ্চিহ্ন হয়ে গেলেও একটা কবর থেকে গেছে এখনও— রবার্টসন পরিবারের স্মৃতিসৌধ।
স্বভাবত গম্ভীর মানুষটা লেখাটা নিয়ে চশমার ওপর দিয়ে একবার চেয়ে দেখলেন আমাকে। যেন জরিপ করছেন। তারপর লেখাটায় দ্রুত চোখ বোলাতে লাগলেন। আমি তখনও দাঁড়িয়ে আছি, কারণ
মৃত্যুপথযাত্রী বাণরাজকে কৃষ্ণ তাঁর আকাঙ্ক্ষিত বর দান করেন। তাই অন্তজ বর্ণের প্রতীকী বংশধর হিসেবে গাজন-সন্ন্যাসীরা বছরের শেষ এক মাস কঠোর সংযমব্রত পালন করে শেষ দিনে বাণফোঁড়া,
Notifications