প্রথম পাতা » কলমকারী » Page 50
তখনও ক্যাসেটই বলা হত। আমরা অ্যালবাম কথাটা শিখিনি। এপিঠ ওপিঠ মিলিয়ে আট কি দশখানা গান। সে-ই হত আমাদের বহু দিনের রসদ, বহু রাতের সঙ্গী। সেই ফেলে
যে কালে মেয়ে রিপোর্টার দেখা প্রায় ভূত বা ভগবান দেখার শামিল ছিল, সেই কালে (ষাটের দশকে) জেদ করে সাংবাদিকতার পাঠ নিয়ে দৈনিক বসুমতী কাগজে রিপোর্টারি করতে
মাঝপথে এসে ডিম শেষ, পেঁয়াজ শসা শেষ, চাউমিনও প্রায় ঠান্ডা। তখন সাহস করে আমাদেরই কাউকে বলতে হত, ‘কাকু, আর একটু সস হবে?’ নেহাত কমবয়সী ছেলে, তাই
'সম' বোধটা সংসারে প্রায় থাকেই না। তাই গিন্নিদের হাতের মোক্ষম অস্ত্র ছিল সর-পর। অর্থাৎ কিনা ভালোবাসা কিংবা টাকাপয়সা অনুযায়ী এক অদৃশ্য অলিখিত পক্ষপাত। তাই নিয়েই মন্দার
নবীন কবি শাশ্বতী সান্যালের দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থটি মুগ্ধ করেছে প্রবীণ কবিকে। এই কলামের ছোট্ট পরিসরে তিনি আলোচনা করেছেন সেই বইয়ের ভালোলাগাটুকু, ভালোবাসাটুকু।...
উত্তরবঙ্গের দুর্গাপুজো যে বাংলার আর পাঁচটা এলাকার থেকে একেবারে স্বতন্ত্র, সে বিষয়ে আমাদের অনেকেরই ধারণা অস্পষ্ট। বিশেষত কোচবিহারের বড়দেবী এবং ভান্ডানী দেবীর পুজো বাংলার সাধারণ দুর্গাপুজোর
সাদা দাড়িগোঁফ আর খাটো ধুতির ওপর সোয়েটার পরা কমলদা ‘জয় বাবা বৃক্ষনাথ’ বলে একটা বড়সড় হাঁক ছেড়ে আমাদের ওয়েলকাম জানালেন। হাতে চামড়ার বেল্টে বাঁধা কালো কুচকুচে
আমি আয়নার দিকে তাকাই এখন কেবল একবার। অশোকদার কাজের শেষে আমি ঘাড় হেলাই। একা আমার ঘাড় হেলে যায়। বাকি প্রতিবিম্ব স্থির হয়ে থাকে। একজন আমিও আর
Notifications