
কলাবতী রাজকন্যা
এক—যে, রাজা। রাজার সাত রাণী। ‘বড়রাণী, মেজরাণী, সেজরাণী, ন’রাণী, কনেরাণী, দুয়োরাণী, আর ছোট রাণী।
রাজার মস্ত—বড় রাজ্য; প্রকাণ্ড রাজবাড়ী। হাতীশালে হাতী ঘোড়াশালে ঘোড়া, ভাণ্ডারে
এক—যে, রাজা। রাজার সাত রাণী। ‘বড়রাণী, মেজরাণী, সেজরাণী, ন’রাণী, কনেরাণী, দুয়োরাণী, আর ছোট রাণী।
রাজার মস্ত—বড় রাজ্য; প্রকাণ্ড রাজবাড়ী। হাতীশালে হাতী ঘোড়াশালে ঘোড়া, ভাণ্ডারে
সূর্য বলিলেন, “এই জিনিসটির নাম ছাতা; ইহাকে এমনি করিয়া মাথায় ধরিতে হইবে। আর, এই দুখানির নাম জুতা; ইহাকে এমনি করিয়া পায়ে পরিতে হইবে।” এই বলিয়া
সত্য হলো ভাবতে যাহা ভুল,
আমি তোমার নয়ন জলের ফুল
নিত্য আমি তোমার খবর নিই,
তোমার ব্যথা সবার করে দিই।
আজ ধ্রুপদী’তে
পৃথিবী এখন ক্রমে হতেছে নিঝুম।
সকলেরই চোখ ক্রমে বিজড়িত হ’য়ে যেন আসে;
যদিও আকাশ সিন্ধু ভ’রে গেলো অগ্নির উল্লাসে;
যেমন যখন বিকেলবেলা
কভু তুঙ্গ শৃঙ্গে উঠি প্রফুল্লিত মনে,
দেখিতাম বিশ্বছবি সায়াহ্ন-পবনে।
দোলায়ে বসন্ত-লতা বহিত পবন,
মর্ম্মরিত পত্রকুল, জুড়া’৩ জীবন।
গাইত বিহঙ্গকুল বসিয়া আবাসে,<br
রবিবারের কাগজ খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়বার স্বর্গীয় বিলাসিতা, অলস সকালের আমেজ, দু-একজন বন্ধু-বান্ধব এলে কিছুক্ষণ নিঃস্বার্থ পরচর্চা-সমস্তই গেল আজকের মতো। সান্ত্বনার বাণীও শুনতে পেলুম: সারাদিন তো
পেঁচোর মা বুড়োর মেয়ের সঙ্গে কথা কইতেছিল, বুড়ো ঘরে ভাত খাচ্ছিল, কথায় কথায় পেঁচোর মা রামমণিকে বল্যে, তোমার বাপের চেয়ে আমার বয়স কম, বুড়ো ওমনি
‘সে আর বলতে! জান কী হয়েছিল একবার? বঙ্কিমজীবনীতে আমি পড়েছি। বঙ্কিম সস্ত্রীক যাচ্ছিলেন ট্রেনে। কোন ষ্টেশনে গাড়িটা দাঁড়িয়েছিল। একটা ছোকরা তাঁর বউয়ের দিকে ঘুরেফিরে আড়চোখে
Notifications