প্রথম পাতা » মলাট কাহিনি » Page 15
একটা বড়ো তালাবন্ধ কাচের বুককেস ছিল বিরাট রিডিং রুমের সামনের দিকে। তার ভেতর ছিল এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকার পুরো সেট। আমার খুব ইচ্ছে ছিল ব্রিটানিকা নেড়েচেড়ে দেখার। ...
বিশ্বে যে কোনও সফল গ্রন্থাগারের সাফল্যের পেছনে রয়ে গেছে এই ইতিহাস-সচেতনতা। গোটা বিশ্ব তো দূরস্থান, নিজের দেশ-নিজের সমাজকে সারাজীবন ধরে আমরা কতজন বুঝে উঠতে পারি? লাইব্রেরির
লাইব্রেরি আদৌ তৈরি হল কেন মানুষের সভ্যতায়? মূলত লিখিত তথ্য সঞ্চয়ের জন্য, যা পরে কাজে লাগবে। ছ-হাজার বছর আগে ব্যাবিলনে সুমেরীয় সভ্যতায় মাটির ছোট বালিশের মতো
ভারতে স্থানভেদে ভূমিচিত্রের নাম ও আকৃতি-প্রকৃতি বদলে যায়। যেমন মধ্যভারতের একটা বড় অংশে এই ভূমিচিত্রকে বলা হয় রঙ্গোলি। নিখিল ভারতের ভুমিচিত্র নিয়ে আলোচনায় নন্দিনী সেনগুপ্ত।
শান্তিনিকেতনের প্রথম অধ্যায়ে আলপনা দেবার জন্য ডাক পড়ত ক্ষিতিমোহন সেনের স্ত্রী কিরণবালার। সহজেই অনুমান করা চলে, সেই সময়ে গ্রামীন পালাপার্বণের আলপনার সঙ্গে সাদৃশ্য নিয়েই গড়ে উঠেছিল
বাংলার গ্রাম্য জীবনে লৌকিক দেবদেবীর পুজো এবং নানা রকম ব্রত উদযাপনে যে আলপনা, তা সাধারণত মাটির দাওয়ায় বা মাটির বেদিতেই দেওয়া হয়। রং তুলি লাগে না।
‘আলপনা’ সম্পর্কে এভাবে আমরা প্রায় অনেকেই একটি নস্টালজিক ভাবাবেগ দ্বারা চালিত হই। আলপনা নিয়ে এই যে বিশেষ ধ্যান-ধারণা সাধারণভাবে পোষণ করি, বস্তুতপক্ষে তাকে কিন্তু সর্বাংশে সঠিক
বিকেল গড়িয়ে আসা আকাশের লালিমা ক্রমশ ঘন কালো মেঘে ঢাকা পড়ছে। গতি বাড়ছে শনশন করে বয়ে যাওয়া হাওয়ায় ঘন ঘন বিদ্যুৎ চমক যেন বিপক্ষের তরবারির মতো
Notifications