প্রথম পাতা » মলাট কাহিনি » Page 47
আত্মসম্ভ্রমে খানিক সাবধানী হয়ে, অতি সন্তর্পণে চাক্ষুষ সবটা পরিক্রমা করে শেষে গিয়ে বুঝলুম, সে এখনও আসেনি। কথা হচ্ছে, এই কফি কর্নারগুলোয় বিস্কুটের নাম কুকি, আর তার
শীত চলে গিয়েছে কিন্তু গ্রীষ্ম আসেনি, এমন একটি সময়কাল হল বসন্ত । আমাদের দেশে ঠিক সেই ভাবে বোঝা না গেলেও পৃথিবীর বহু জায়গাতেই শীত হল মৃত্যুর
শতবর্ষেরও অধিককাল আগে বোলপুরের ঘরে বসে গুরুদেব লিখেছিলেন, “আজি বসন্ত জাগ্রত দ্বারে/ তব অবগুন্ঠিত কুণ্ঠিত জীবনে/ কোরো না বিড়ম্বিত তারে।”
আপনি কি সেই চৌকিদার যে কবির দরজার বাইরে সারারাত পাহারায় থাকেন আর ভোরবেলা ঘুমচোখে প্রথম যাকে দেখেই কবি অবাক – এ যে দেখি বসন্ত জাগ্রত দ্বারে!
ক্ষমা করো আমি ভালো নেই এলোমেলো হয়ে গেছি, যেন সব হারিয়েছি, এ বসন্ত বিদায়। ভেবেছিলাম জনপ্রিয় হবে এই গান। কিন্তু হল না। যাঁরা পড়ছেন, আমি ধরে
ছোটবেলায় ধারণা ছিল ইলেকট্রিকাল কনডাকটার-এর আবিষ্কর্তা পাড়ার মিঠুদা। ওর দু’মহলা বাড়ির স্টোররুমের একটা দেওয়াল সারা বছর স্যাঁতস্যাঁতে। দেওয়ালের উপরের দিকে, এক কোণে একটা পেল্লায় মিটার বক্স।
দিল্লী কিংবা মুম্বই বিমানবন্দরে অনেক বিদেশি বিমান আসে আর এইসব শহরের নামী হোটেলগুলিতে কিছু ঘর এয়ারলাইন্স কোম্পানিগুলো সারা বছরের জন্যে নিয়ে রেখেছে। কলকাতার হোটেলগুলোর ভাগ্য এত
একটা সময় ছিল যখন এই কলকাতা শহরটার এখান থেকে ওখানে যেতে হলে গেরস্ত বাঙালির বাস বা ট্রাম ছাড়া গতি ছিল না। ট্যাক্সি চড়াটা তাদের কাছে ছিল
Notifications