প্রথম পাতা » মলাট কাহিনি » Page 47
একটা সময় ট্রেন্ড ছিল পরীক্ষার হল-এ পড়াশুনোয় ভালো ছেলেমেয়েদের কাছাকাছি বসা, যাতে তাদের কাছ থেকে কিছু প্রশ্নের উত্তর জানতে পারা যায়। তারা উত্তর বলেও দিত। তবে
খ্রিষ্টপূর্ব ২০০০ সালে মিশরের সম্রাটবর্গ অর্থাৎ ফরাওদের প্রাসাদ, উপাসনাস্থল, মিনার, গম্বুজ, এমনকি পিরামিডের দেয়ালেও একাধিক জায়গায় পাঞ্জা যুদ্ধের চিত্র খোদাই করা রয়েছে। ফারাও রামেসিস দ্য থার্ডের
আমি প্রথম এক দুষ্টু ছাত্র ও এক ছাত্রীর মুখোমুখি হই, আমার কলেজ বেলায়। একটি কিশোর আর একটি কিশোরীকে পড়াতাম, হাত খরচ তোলার জন্য। অবশ্য পড়াবার সময়
আত্মসম্ভ্রমে খানিক সাবধানী হয়ে, অতি সন্তর্পণে চাক্ষুষ সবটা পরিক্রমা করে শেষে গিয়ে বুঝলুম, সে এখনও আসেনি। কথা হচ্ছে, এই কফি কর্নারগুলোয় বিস্কুটের নাম কুকি, আর তার
শীত চলে গিয়েছে কিন্তু গ্রীষ্ম আসেনি, এমন একটি সময়কাল হল বসন্ত । আমাদের দেশে ঠিক সেই ভাবে বোঝা না গেলেও পৃথিবীর বহু জায়গাতেই শীত হল মৃত্যুর
শতবর্ষেরও অধিককাল আগে বোলপুরের ঘরে বসে গুরুদেব লিখেছিলেন, “আজি বসন্ত জাগ্রত দ্বারে/ তব অবগুন্ঠিত কুণ্ঠিত জীবনে/ কোরো না বিড়ম্বিত তারে।”
আপনি কি সেই চৌকিদার যে কবির দরজার বাইরে সারারাত পাহারায় থাকেন আর ভোরবেলা ঘুমচোখে প্রথম যাকে দেখেই কবি অবাক – এ যে দেখি বসন্ত জাগ্রত দ্বারে!
ক্ষমা করো আমি ভালো নেই এলোমেলো হয়ে গেছি, যেন সব হারিয়েছি, এ বসন্ত বিদায়। ভেবেছিলাম জনপ্রিয় হবে এই গান। কিন্তু হল না। যাঁরা পড়ছেন, আমি ধরে
Notifications