

থিয়েটার কি আবার ফিরবে? কী বলছেন অনির্বাণ?
অভিনেতা অনির্বাণ ভট্টাচার্য, সাহিত্যিক তৃষ্ণা বসাক ও সঙ্গীতশিল্পী প্রিয়ম মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে আলোচনায় শিল্পের হাল এবং হকিকত জানার চেষ্টা।
অভিনেতা অনির্বাণ ভট্টাচার্য, সাহিত্যিক তৃষ্ণা বসাক ও সঙ্গীতশিল্পী প্রিয়ম মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে আলোচনায় শিল্পের হাল এবং হকিকত জানার চেষ্টা।
দেবভাষা বই ও শিল্পের আবাস-এর দুই কর্ণধার সৌরভ দে ও দেবজ্যোতি মুখোপাধ্যায়ের ফেসবুক পেজে সোমবার, ২৫ মে থেকে শুরু হয়ে গিয়েছে এই অনলাইন প্রদর্শনী – সপ্তরথী। উপলক্ষ – রামকিংকর উৎসব। ফেসবুকেই প্রকাশিত হচ্ছে প্রদর্শনীর প্রয়োজনীয় আপডেট এবং ছবি দেখার ইউটিউব লিংক।…
সম্প্রতি যোগেনবাবুকে নিয়ে তথ্যচিত্রটির কাজ সম্পূর্ণ করতে পেরেছি আমরা। ওঁর কলকাতার বাড়িতে, যেখানে ছবি আঁকার পাশাপাশি সাহিত্যচর্চাও করেন উনি, এবং শান্তিনিকেতনের বাড়িতে শুটিং করা হয়।…
স্বেচ্ছাবন্দি হয়ে তারকারা করছেনটা কী? আদতে আমি-আপনি যা করছি অনেকটা তাইই, কারণ তাঁদেরও অনেকের বাড়িতেই সাহায্যকারিণী মেয়েটি আসছে না, গাড়িচালক আসতে পারছেন না, আয়াদিদি আসতে পারছেন না। তারকাদের সব ক্ষেত্রে ওয়র্ক ফ্রম হোম-ও নেই। ফলে সোশ্যাল মিডিয়া, ঘরের কাজ, রান্না নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট, পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো, মিম বানানো, ঠাট্টা ইয়ার্কি নিয়েই কাটছে তারকাদের গৃহবন্দিদশা।
বিগত কয়েক বছরে বই প্রকাশে অনন্য স্বাক্ষর রেখেছে কারিগর। শুধু অন্য রকম লেখাই না, বই মুদ্রণেও রেখেছে স্বাতন্ত্র্য। অবশ্য, গাঙচিল বা সপ্তর্ষির মত প্রকাশকরা বরাবরই বই ছাপার বিষয়টিকে বইয়ের বিষয়ের মতোই সমান গুরুত্ব দিয়ে চলেছে। কারিগরও তার ব্যতিক্রম না। তাই কয়েক বছরের মধ্যেই এই প্রকাশনা নিজের জায়গাও করতে পেরেছে পাঠক মহলে। গত ১৪ মার্চ সন্ধেয় শিশির মঞ্চে কারিগরের তরফে আয়োজিত হয়েছিল এ বছরের সাহিত্য সম্মান অনুষ্ঠান। নতুন লেখকদের পুরস্কার প্রদানের পাশাপাশি বিশিষ্ট লেখকদের উপস্থিতিতে সমৃদ্ধ হয়ে উঠছিল আবহ।
খাঁটি দেশি শিল্পীরা, বেশিরভাগই বাঙালি, তাদের কাজের দুটি বৈশিষ্ট্য। রিয়ালিজম। রাজনৈতিক ও সামাজিক তথ্যের উপস্থাপনা। গোবর্ধন আশ , অতুল বোস , ললিতমোহন সেন, হেমেন্দ্রনাথ মজুমদার, সুশীল সেনের নাম উল্লেখযোগ্য। জলরং ও তেলরঙে করা প্রায় ফটোগ্রাফিক চেহারা। পাশ্চাত্যের প্রভাব স্পষ্ট, কিন্তু স্বদেশিয়ানার মজাও প্রচুর।
ইট-কাঠ-কংক্রিটে ঘেরা আমাদের কলকাতায় এখনও কি বসন্ত আসে? রংয়ে রসে তার উপস্থিতি আদৌ কি টের পাই আমরা? কেমন সে বসন্ত? এখানে তো শিমূল-পলাশের লাল নেই, রঙিন নরম রোদ্দুর নেই, ফিরোজা নীল আকাশ নেই! কেবল দূষণ আর ধোঁয়া আর ফ্লাইওভার আর আকাশঝাড়ু বাড়ির দল! তার ফাঁকে জংলি বসন্ত কোথায় লুকোবে আর কোথায় পালাবে?
রবীন্দ্রসদনে অনুষ্ঠানের সূচনায় সুতপা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পরিচালনায় পরিবেশিত হল আবৃত্তির কোলাজ। তাতে ছিল নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর ‘দেশ দেখাচ্ছ অন্ধকার’,অমিতাভ দাশগুপ্তর ‘আমার নাম ভারতবর্ষ’, শমীন্দ্র ভৌমিকের ‘ভারতবর্ষ।’ কোলাজের বিষয়বস্তুতে যেমন ঠাঁই পেয়েছিল দাঙ্গা, ধর্ষিতা আদিবাসীর দাউ দাউ চোখ, ঘাতকের স্টেনগান, ফোঁটা ফোঁটা রক্ত… তেমনই সমাপ্তি এসেছে সম্প্রীতির সুরে। কবিতার আবহে ছিল আনন্দলোকে মঙ্গলালোকে বিরাজ সত্য সুন্দর, বন্দেমাতরম, আমার সোনার বাংলা-র সুরে যন্ত্রানুষঙ্গের ব্যবহার।
গত ২৯শে ফেব্রুয়ারী প্রয়াস আয়োজিত ফেলুদার পঞ্চাশ বছর অতিক্রান্ত উপলক্ষে আমেরিকান সেন্টারে এক অন্তরঙ্গ আলাপচারিতার
আয়োজন করা হয়েছিল। উপস্থিত ছিলেন পরিচালক সন্দীপ রায়, অভিনেতা সব্যসাচী চক্রবর্তী ও শাশ্বত চট্টোপাধ্যায় এবং তথ্যচিত্র পরিচালক
সাগ্নিক চ্যাটার্জী।
প্রখ্যান মার্কিন পরিচালক মার্টিন স্করসেসি পরিচালিত ওয়ার্ল্ড সিনেমা প্রজেক্টে এই ছবির পুনরুদ্ধারের কাজ শেষ হয়েছে সম্প্রতি। সেই ব্লু-রে ভার্সান থেকেই সম্প্রতি এই ছবিটি দেখানো হল পার্ক ম্যানশনে, আলিয়ঁস ফ্রঁসে-তে। ছবির বিষয়ে দীর্ঘ আলোচনা করলেন কবি ও অধ্যাপক অভীক মজুমদার। অনুষ্ঠানটির আয়োজনে ছিল দৃশ্য ও কালচার মঙ্ক নামে দুই সংস্থা।
‘ওপেন এয়ার ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল’ অর্থাৎ খোলা আকাশের নিচে ছবি দেখানো। টিকিট ছাড়াই। আপামর জনগণকে স্বাগত জানিয়ে সারাদিন ছবি দেখানো। এমন
বুদ্ধদেব বসু তাঁর বিখ্যাত কবিতা ‘ইলিশ’-এ এই মাছটিকে ‘জলের উজ্জ্বল শস্য’ বলে উল্লেখ করেছিলেন, আর সেই কোন প্রাচীন কালেই তো বামুনের দল তাঁদের প্রিয় যে পাঁচটি মাছকে নিরামিষ তকমা দিয়েছিলেন তার মধ্যে প্রথমেই স্থান পেয়েছিল ইলিশ।
কার্টুনদলের জন্ম জন্ম ২০১৪ তে। যে বছর পশ্চিমবঙ্গ চারুকলা মেলায় শুরুতেই নজর কেড়ে নিয়েছিলো কার্টুনদলের স্বতন্ত্র স্টলটি। আহবায়ক শ্রী শুভেন্দু দাশগুপ্ত একাধারে বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ, অধ্যাপক এবং কার্টুন বিশেষজ্ঞ।