

আলু আমার আলু ওগো!
লুচির বদলে টপ্পাখানা আলু দিয়েও গাওয়া যেতেই পারে! ওগো আলু তোমার মান্য ত্রিভুবনে! ভুবনজোড়া আলুর গুণকীর্তন শোনালেন শ্রুতি গঙ্গোপাধ্যায়।
লুচির বদলে টপ্পাখানা আলু দিয়েও গাওয়া যেতেই পারে! ওগো আলু তোমার মান্য ত্রিভুবনে! ভুবনজোড়া আলুর গুণকীর্তন শোনালেন শ্রুতি গঙ্গোপাধ্যায়।
রিষড়ার পিসিমা ছিলেন নিষ্ঠাবতী বিধবা। বৈধব্যজীবনের সব নিয়ম পালন করেও তিনি রাঁধতে পারতেন অপূর্ব সব নিরিমিষ রান্না। স্মৃতির স্বাদকাহন গোপা দত্ত চৌধুরীর কলমে।
উত্তর আফ্রিকার খাবার কুসকুস। খানিকটা সুজি, খানিকটা পাস্তা, খানিকটা চালের গুঁড়োর মতো চেহারা। কিন্তু স্বাদে সে স্বর্গীয়! কতরকম রান্নাই না হতে পারে এই কুসকুস দিয়ে। শেখালেন শ্রুতি গঙ্গোপাধ্যায়।
রাণুমাসিরা ভাড়া থাকতেন এক বিশাল বাড়ির একটেরে কামরায়। অবস্তাও বিশেষ সচ্ছল ছিল না। কিন্তু তাঁর হাতের কাজে গোটা বাড়ি মুগ্ধ ছিল। যেমন লেস বুনন, তেমনই কয়লার আঁচে কেকবিস্কুট তৈরি। লিখছেন গোপা দত্ত ভৌমিক।
পাই! গণিতে যা ৩.১৪, তারিখের হিসেবে তা ১৪ মার্চ। ফলে চলুন মেতে ওঠা যাক পাই নিয়ে। ঘটনাচক্রে এদিন আবার আইনস্টাইনের জন্মদিনও বটে। লিখছেব বর্ণিণী মৈত্র চক্রবর্তী।
মাটন রোগান জোশ। রেস্তরাঁ থেকে অর্ডার দিয়ে তো প্রায়ই খাওয়া হয়। কিন্তু আসল রান্নার উৎস কোথায়? ইতিহাসই বা কী? হাতেধরে শেখালেন শ্রুতি গঙ্গোপাধ্যায়।
শাকাহারী মানে কি আক্ষরিক অর্থেই শুধু শাক খাওয়া? বাঙালির কাছে শাক এক বিশেষ পদ। কিন্তু সর্বত্রই কি তাই? শাকাহারী ভোজনালয়ের অভিজ্ঞতা শোনালেন গোপা দত্ত ভৌমিক।
ঢাকা বিক্রমপুরের রান্নার স্বাদ অতুলনীয়। সেই বিক্রমপুরের এক বিশেষ মিষ্টান্ন বিবিখানা পিঠে। আদরের মাসিমার মুখে শুনে শুনে বাড়িতে বানিয়ে ফেললেন শ্রুতি গঙ্গোপাধ্যায়।
শ্রুতি গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখা – ছোট্ট পাবলিক বাসে চেপে বেরলাম প্যাপিরাস কিনতে, ঠেলাওলার কাছে কুশারী খেতে, আর বাসবুসা মিষ্টান্ন ভাণ্ডারের খোঁজ করতে।
ছোট্ট মেয়েটি তাকিয়ে দেখত শেয়ালদা স্টেশনে এসে দাঁড়াল এক গাঢ় সবুজ ট্রেন। তার থেকে হাসিমুখে নেমে আসত একরাশ ভাল ভাল খাবারের গন্ধ।
শামী কাবাব, বটি কাবাব, রেশমি কাবাব, গলৌটি কাবাব, সঙ্গে পাতলা চাকতি করে কাটা শসা, টোমাটো, পেঁয়াজের সালাড থাকত – নরম আটার রুটিও। একটি কাবাবের সঙ্গে আরেকটির তফাৎও মজা করে বুঝিয়ে দিতেন।
বিশ্ববরেণ্য পরিচালকের বিশ্বখ্যাত সিনেমা গুপী গাইন বাঘা বাইন। সে ছবিতে বহু খাওয়াদাওয়ার দৃশ্য রয়েছে। ছবি দেখার সময় আলাদা করে খেয়াল না হলেও প্রতিটি দৃশ্য থেকেই ফুটে ওঠে চরিত্রদের মেজাজ, ছবির ভাষা। লিখলেন রজতেন্দ্র মুখোপাধ্যায়।
সিনেমায় উপন্যাসে হোটেলের নেপথ্য কাহিনি অনেকবারই পড়া হয়েছে। কিন্তু সত্যিকারের হোটেলে ঘরে ঘরে খাবার পৌঁছে দেবার অন্দরের কাণ্ডকারখানা ঠিক কেমন? নিজের অভিজ্ঞতা কলমে ফোটালেন পিনাকী ভট্টাচার্য।
মা দুগগা জলে পড়লেন আর বাড়িতে বাড়িতে শুরু হয়ে গেল পেন্নাম আর কোলাকুলির ঘটা। সঙ্গে রকমারি সুখাদ্যের অনুষঙ্গ। নিমকি, গজা, এলোঝেলো, নারকোল নাড়ু, সিদ্ধির শরবত আরও কত কী! বিজয়ার থালার স্মৃতি রোমন্থন করলেন ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।
পুজো এল। শিউলির গন্ধের সঙ্গে মিশে গিয়ে স্মৃতির ভাঁড়ারের তালা খুলে বেরিয়ে এল লুচিভাজার সুঘ্রাণ, আলোচালের খিচুড়ি ফোটার সৌরভ, ভাপা ইলিশের আঁশটে মৌতাত! জমিয়ে খেলেন ও খাওয়ালেন রজতেন্দ্র মুখোপাধ্যায়।
কোপি লুয়াক বা লুয়াক কফি। বালি বা ইন্দোনেশিয়া বা ভিয়েতনাম ঘুরতে গেলে যার রসাস্বাদন পর্যটক মাত্রেই করবেন। কিন্তু কেন লুয়োক কফির এই বিশ্বজোড়া খ্যাতি? আর কেনই বা তার আকাশছোঁয়া দাম? কোপি লুয়াকের রহস্যভেদ করলেন যূথিকা আচার্য।
We use cookies to ensure that we give you the best experience on our website. If you continue to use this site we will assume that you are happy with it.
Ok