

ছড়া: নালক
বইতে বইতে দুপুররাতে / পুকুর থেকে পালক / কুড়োচ্ছে কে কী নাম যেন… /
সেই ছেলেটা, নালক?
পাড়ায় বেপাড়ায় এমন কত আনমনা ছোট্ট নালক ঘুরে বেড়াচ্ছে এতোল বেতোল ভাবনার জাল মাথায় নিয়ে। পদ্য লিখলেন সুমন ঘোষ।
বইতে বইতে দুপুররাতে / পুকুর থেকে পালক / কুড়োচ্ছে কে কী নাম যেন… /
সেই ছেলেটা, নালক?
পাড়ায় বেপাড়ায় এমন কত আনমনা ছোট্ট নালক ঘুরে বেড়াচ্ছে এতোল বেতোল ভাবনার জাল মাথায় নিয়ে। পদ্য লিখলেন সুমন ঘোষ।
স্বামী বিবেকানন্দের জন্মসপ্তাহে বাংলালাইভের ছোট্ট বন্ধুদের জন্য রইল তাঁর ছেলেবেলার কথা।
শীত পড়েছে বাংলায়। আর নতুন গুড়ও উঠেছে। পেটুক রসিকলাল কি আর থাকতে পারে? লিখেই ফেলেছে রসগোল্লা নিয়ে একখানা ছড়া।
চাইলেই কি আর কাব্যি করা যায়? সে যতই তুমি গোমড়া মুখে একলা বসে কলম পিষে চল না কেন! মর্মে কাব্যি না থাকলে হাত দিয়ে বেরুবে কী? ছোটদের জন্য মজার ছড়া লিখলেন রসিকলাল তর্করত্ন!
ঋতু আসে। ঋতু যায়। শহরের খুদেরা কি টের পায় তার আনাগোণা? তারা শুধু দেখে ঋতুফেরে বাপ-মায়ের নানারকম বারণ! কী আপদ বলুন দেখি!
অজানা আর অচেনা দুই বন্ধু। নৌকো করে তারা পাড়ি দিয়েছে এক আশ্চর্য সব-পেয়েছির দেশে। সে দেশার নাম সন্দেশ।
বাগডুম রাজার রাজ্যে লেগেছে মড়ক! বন্ধ রাস্তাঘাট, দোকানপাট, ইশকুল পর্যন্ত। রাজপুত্র মনডুম এখন কী করে! সে যে স্কুলে যেতে বড্ড ভালোবাসত!
সেদিন ট্রেনের কামরা মোটামুটি ফাঁকা। একটি ছেলে উঠল, যাকে আগে কখনও দেখেননি মিঃ মল্লিক। সে ঝোলা থেকে একটি দড়ি বার করে সেটা দিয়ে নানা রকম ম্যাজিক দেখাল। ছোট্ট একহাত একটা দড়িকে হাতের ওপর সোজা রেখে কখনও বাঁকিয়ে কখনও নাচিয়ে তাক লাগিয়ে দিল। তারপর?
দম ফাটান হাসির গুঁতোয়
ছিঁড়ল ফিতে নতুন জুতোয়,
পড়ল যে টান ঘুড়ির সুতোয়
হাসতে গিয়ে পাগল হলাম।
ছোটদের জন্য নিজের জাদু কলমের কালি দিয়ে লেখালিখির ছড়া লিখে ফেললেন পারমিতা দাশগুপ্ত…
কবে থেকে ভাবছি ,কবে রেজাল্ট পাব?
স্কুল যাবে না স্কুল যাবে না, গোল্লা খাব।
অনলাইনে রেজাল্ট ? সেটাও কবে?
আদর দিয়ে বাঁদর, এটাও দেখতে হবে!…
লকডাউনের এই বাজারে,
এই তো সময়
দেওয়াল জুড়ে অন্ধকারে
কাটাকুটি, ছায়াবাজি
রূপকথা আর জলপরীদের
আঁকিবুকি স্বপ্নে বাজি। …..
মাথায় নিয়ে গাছলা মুকুট! হলদে ফ্রেমে লাল ফুটফুট মানিয়েছে জোরদার! বীরের সাজে পুটাইবাবু খোলা তলোয়ার! লাল গামবুট পায়ের ‘পরে মুকুট
অবশেষে সেই সময় এল। খবর পাওয়া গেছে, সন্ধ্যের সময় ড্রাগনকে দেখা গেছে। আশা করা যায়, আজ রাতে আবার আসবে। কুড়ি কুড়ি দুই দলে ভাগ হয়ে গেছে হাতিরা। একদিকে কুম্ভীরক অন্যদিকে স্বয়ং জীমূত। তারপর?
We use cookies to ensure that we give you the best experience on our website. If you continue to use this site we will assume that you are happy with it.
Ok