প্রথম পাতা » ছবিকথা
শিল্পীসত্তার প্রায় সব প্রাঙ্গণেই তাঁর অনায়াস পদচারণা - সে নাট্যরচনা হোক বা অভিনয় , সঙ্গীতরচনা বা গায়ন, চিত্রশিল্প অথবা বিদেশি সাহিত্যের অনুবাদ। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল
পরিচারিকার কাজ করা থেকে শুরু করে যাবতীয় বঞ্চনা, উপেক্ষা আর অভিমানকে কাটিয়ে কানন থেকে কানন বালা, ও কালক্রমে কানন দেবী হয়ে ওঠা বাংলা সিনেমার সবচেয়ে আশ্চর্য
আলী আকবরের কাছে সংগীত কী জানতে চাওয়ায় তিনি বলেন, "সংগীত আমার কাছে ঈশ্বরের মতো, যাকে দ্বিধাবিমুক্ত চিত্তে পূজা করতে হয় আর তার নৈবেদ্য হল চোখের জল"।
যামিনী রায় ও বিষ্ণু দে—ক্যানভাস আর কবিতার এক সৃষ্টিশীল মেলবন্ধন। তাঁদের বন্ধুত্বের ছায়ায় জন্ম নিয়েছে ছবি, গেঁথে উঠেছে কবিতা। ‘যামিনী রায়ের একটি ছবি’—বিষ্ণু দে’র কলমে ধরা
তাঁর বক্তব্য ছিল, হিন্দু, মুসলমান, খ্রিস্টান, সকলেরই ভিন্ন ভিন্ন রাস্তা ঈশ্বরের কাছে পৌঁছনোর, এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এক পক্ষ অন্য পক্ষের রাস্তা নিয়ে দ্বিমত পোষণ করেন। অথচ,
আজকের অভিনয় আগ্রহীদের কাছে তিনি নিজেই এক প্রতিষ্ঠান। আটানব্বইয়ের পর সিনেমার জগতকে বিদায় জানান। কিন্তু অভিনয় নিয়ে আগ্রহ শেষ দিন পর্যন্ত কমেনি এতটুকুও। ভারতীয় সিনেমার প্রথম
সিনেমার স্বর্ণযুগের অন্যতম অভিনেত্রী সোনালী গুপ্তা বসু। বাবা দীনেন গুপ্ত'র হাত ধরে সিনেমার রুপোলি জগতে পা রাখেন। মা কাজল গুপ্ত ছিলেন নামকরা অভিনেত্রী। অভিনয় করেছেন তপন
অল্প কিছু রোজগারের আশায় ফুটপাথের দোকানে কাজ করেছেন। ঘড়ি মেরামতির কাজ থেকে তৎকালীন ‘মতি রায়’ সার্কাসে জোকারের পার্ট, সবই করেছেন। পরে তাঁর জ্যাঠামশাই প্রসাদ চক্রবর্তী তাঁর
Notifications