









(Christmas Preparation)
সালদানহা
কলকাতার একমাত্র গোয়ানিজ পরিচালিত বেকারি। ১৯৩০ সালে উবেলিনা সালদানহা এবং তার স্বামী ইগনাশিয়াস এই বেকারিটি শুরু করেছিলেন। সেসময় শহরজুড়ে কালো বাক্সে জিনিসপত্র পাঠানো হতো। উবেলিনার ছেলে ডেনজিল এবং তার স্ত্রী মোনা যখন দায়িত্ব গ্রহণ করেন, তখন তারা উৎপাদন ও সরবরাহ ব্যবস্থাকে আরোও উন্নত করেন এবং আখরোট কেকের মতো পণ্য বাজারে আনেন। বর্তমানে এই ব্যবসার হাল ধরেছেন ডেনজিল ও মোনার নাতনি আলিশা আলেকজান্ডার, সঙ্গে আছেন মা ডেব্রা। চার প্রজন্ম ধরে মহিলারাই এই কেকের ব্যবসা সামলে আসছেন।
ডেনজিলের মেয়ে ডেব্রা তৃতীয় প্রজন্ম এবং তার মেয়ে আলিশা সালদানহা’র চতুর্থ প্রজন্ম, লে কর্ডন ব্লু প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ব্যবসায় এক সম্পূর্ণ নতুন মাত্রা এনেছেন। মা মেয়ে মিলে নিত্যনতুন কেক বানাচ্ছেন, যার চাহিদাও বাড়ছে। সালদানহা পূজা, দীপাবলি, ঈদ এবং চীনা নববর্ষের মতো উৎসবের জন্য বেক করে। ফলে সালদানহা’র হাত ধরে কেক ‘সার্বজনীন ভাষা’ হয়ে উঠেছে।
রঙিন ক্রিসমাস মোমবাতি
১৯৮৬তে দীপক কুমার মুখার্জি’র হাত ধরে রঙিন মোমবাতির পথ চলা শুরু, যা আজও তুহিন মুখার্জি এগিয়ে নিয়ে চলেছেন। ক্রিসমাস স্পেশাল মোমবাতির চাহিদা পূরণ করতে দিনরাত কাজ চলছে অঙ্কুর এন্টারপ্রাইজের ওয়ার্কশপে। সান্তা মোমবাতি, ক্রিসমাস ট্রি’র মতো এমনই নানান আকর্ষণীয় ডিজাইনের মোমবাতি তৈরি হচ্ছে ক্রিসমাস উপলক্ষে।(Christmas Preparation)
নেশা ও পেশা ফটোগ্রাফি। ডকুমেন্টারি স্টোরি টেলিং, স্ট্রিট ও ট্র্যাভেল ফটোগ্রাফিতে আগ্রহী।
