Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Post Type Selectors

ক্যাম্পবস্তির বালকবেলা: পর্ব ১৩

মধুময় পাল

অক্টোবর ৩১, ২০২২

Gobra Road
Bookmark (0)
Please login to bookmark Close

আগের পর্বের লিংক: [১] [] [] [] [] [] [] [] [] [১০] [১১] [১২]

সেই রাত ভোলা যাবে না৷ সদ্য-ঘুমোনো বালককে ডেকে তুলল মা৷ চিৎকার করে ডেকে তুলল৷ হাত ধরে একটানে ঘরের বাইরে নিয়ে গেল৷ টানতে টানতে বাড়ির বাইরে৷ বাইরে তখন অনেক লোক৷ বালির মাঠে জড়ো হয়েছে৷ এ গলি সে গলির মোড়ে মোড়ে৷ ছোটরা কাঁদছে৷ সবাই কথা বলছে ভয়ে ত্রাসে৷ কী হবে? কী হবে? বালক মায়ের গা ঘেঁষে দাঁড়াল৷ মা তাকে টেনে নিল৷ এইভাবে প্রায় সারারাত৷ মাথার ওপর দিয়ে উড়ে যাচ্ছে জ্বলন্ত মশাল৷ এক-একটি মশালের সঙ্গে শূন্য জুড়ে বহু মানুষের আর্তনাদ৷

আজ কথাগুলো এভাবে গুছিয়ে বলার পরও অনেক না-বলা থেকে যায়৷ ভয়-পাওয়া মানুষের বুকের ভেতরটা, মাথার ভেতরটা ভাষায় ধরা কঠিন৷ সাল ১৯৬৪৷ মাস ফেব্রুয়ারি৷ বালকের গায়ে ছিল খদ্দরের চাদর৷ ঘুম উধাও৷ ভয়ার্ত চোখে সে দেখছে একটার পর একটা মশাল উড়ে যাচ্ছে৷ উত্তর থেকে দক্ষিণে৷ দক্ষিণ থেকে উত্তরে৷ দক্ষিণে গোলামের বিশাল বস্তি৷ মসজিদের ঠিক পরেই৷ ক্রিস্টোফার রোড পর্যন্ত তার বিস্তার৷ তারপর চামড়ার হাট৷ ডানদিকে বেচুলাল রোড৷ পুরোটাই মুসলিম এলাকা৷ দক্ষিণে, মসজিদের এপারে হিন্দু বস্তি৷ ডিহি শ্রীরামপুর রোড পর্যন্ত৷ তারপর গির্জা৷ মাঝখানে আধখানা ইট আর আধখানা কাঠের খ্রিস্টান বাড়ি৷ উত্তরে আওয়াজ আল্লাহু আকবর৷ দক্ষিণে বন্দেমাতরম৷ ধর্মপ্রেম আর দেশপ্রেমকে দাঙ্গার স্লোগান হয়ে উঠতে শুনেছে বালক ১২ বছর বয়সেইে৷ ১৯৪৬-এর ১৬ আগস্টের দাঙ্গা সে দেখেনি৷ পূর্ববঙ্গের যে চলমান দাঙ্গায় দাদু-দিদিমা বাবা-মাকে ভিটেমাটি থেকে উৎখাত হয়ে চরম কষ্টে পড়তে হল, সেটাও দেখেনি৷ জ্ঞান হবার পর তার এই প্রথম শোনা দাঙ্গার স্লোগান, এই প্রথম দেখা দাঙ্গার বীভৎসতা৷

Dihi Serampore Road
আজকের ডিহি শ্রীরামপুর রোড।

বীভৎসতা বোঝানোরও যথাযথ ভাষা বোধ করি নেই৷ গোলামের বস্তি, অত বড়ো বস্তি, টালি-খোলার চাল আর পাঁচ ইঞ্চি ইটের গাঁথনির ঘুপচি ঘর আর তেরপল-বস্তায় ঢাকা বারান্দায় কয়েক হাজার গরিবমানুষের বসবাস দাউদাউ করে জ্বলে উঠল৷ আগুনের শব্দ, পোড়ার শব্দ, মানুষের “বচাও বচাও”৷ গোলামের বস্তিতে আগুন লাগে হিন্দু মহল্লা থেকে ছোড়া মশালে৷ আর মুসলিম মহল্লা থেকে ছোড়া মশালে জ্বলে গেল বালির মাঠের পেছন দিকে থাকা দশঘরের মুসলিম বসতি৷ দিকভ্রষ্ট মশালের তাণ্ডব৷ তবে, তখন সেখানে কেউ ছিল না৷ গোলমাল হতে পারে আশঙ্কায় হিন্দু মহল্লার মাঝখানে থাকা বসতি ছেড়ে ওরা আগেই পালায়৷ সেই রাতে গোটা এলাকার মানুষ ঘর ছেড়ে রাস্তায় এসে দাঁড়িয়েছিল৷ প্রচণ্ড ব্যস্ত ছিল পাড়ার দাদারা৷ মশাল জ্বালিয়ে ছোরা, দা-কাটারি নিয়ে ঘোরা, আর ঘনঘন বন্দেমাতরম আওয়াজ দেওয়া৷ ভ্রাতৃ সঙ্ঘের গলির মুখে ডাঁই করা হল ইট৷ মাতৃ ভাণ্ডারের সামনে তিনটে ঠেলা আড়াআড়ি রেখে পথ আটকানো হল৷ হঠাৎ হাজির একটা ট্যাক্সি৷ বিপন্ন কোনও যাত্রীকে পৌঁছে দিতে ঝুঁকি নিয়ে পাড়ায় ঢুকেছে৷ সেই ট্যাক্সির ট্যাঙ্ক থেকে পেট্রল বের করে নেওয়া হল৷ আরো মশাল বানানো হবে৷

একদিকে গোলামের বস্তি পুড়ছে৷ আর-একদিকে হিন্দু মহল্লার ভেতর থাকা মুসলিম বসতি জ্বলছে৷ বালির মাঠে, রাস্তায় হাজার হাজার সন্ত্রস্ত মানুষ— শিশু নারী বৃদ্ধ বৃদ্ধা৷ হঠাৎ হরেন মুখার্জির বাড়ির গলি থেকে চিৎকার ভেসে এল৷ ওই গলিতে তিনটে বাড়ি আছে মুসলমানদের৷ কচিদাদের বাড়ি৷ হামলা করতে চড়াও হয়েছে একদল৷ সেই রাতে কিছু শুভবুদ্ধিও কাজ করেছিল৷ কচিদা যাদের সঙ্গে ফুটবল খেলত, ভলিবল খেলত, ক্যারম খেলত, যাদের বল কিনে দিত, তারা তিনটি বাড়ির দরজা আগলে দাঁড়িয়েছিল ভোর পর্যন্ত৷ পুলিশের ভ্যান এসে কচিদাদের নিয়ে যাবার সময় তারা গলি পাহারা দিয়েছিল৷ মনে আছে, বাবা সে রাতে ঘরে ফিরতে পারেনি৷ কলেজ স্ট্রিট, কলুটোলা, মার্কাস স্কোয়ার, পাটোয়ারবাগান, মৌলালি, ফুলবাগান— বাবার ফেরার গোটা পথ জুড়ে সাম্প্রদায়িক হিংসার তাণ্ডব৷ ফিরল পরদিন দুপুরে পুলিশের গাড়িতে, তিন-চারজন মিলে৷ 

Stable at Gobra
ধুঁকছে সেদিনকার সেই আস্তাবল।

সেই রাতের একটি ঘটনা আজও, এই গাঢ়-হয়ে-আসা প্রৌঢ়ত্বেও স্পষ্ট চলন্ত ছবি হয়ে আছে৷ মসজিদের গায়ে গোলামের আস্তাবল৷ তাগড়াই ঘোড়া সব৷ ঘন বাদামি বা খয়েরি গা, ঝলমলে কালো কেশর আর লম্বা মোটা লেজ৷ ঘোড়াগুলোকে নিয়মিত গা ঘষে স্নান করানো হত৷ ভারী ভারী গাড়ি টানত সারাদিন৷ আস্তাবলে কোনওক্রমে দুটো ঘোড়া থেকে গিয়েছিল সে রাতে৷ বস্তির আগুন ধরে নেয় আস্তাবল৷ বাঁশের খুঁটিতে বাঁধা দুটো ঘোড়া কীভাবে যেন আগুনের মধ্য দিয়ে বের হয়ে এসেছিল৷ তারা ভয়ে ছুটতে থাকে, পালাতে থাকে৷ কিন্তু পালাবে কীভাবে? গোলামের বস্তির দিকে দাউদাউ আগুন৷ এদিকে পথে ঠেলার অবরোধ৷ ঘোড়া দুটো ছুটতে থাকে পিচরাস্তায়, গলিপথে, তালতলার মাঠে৷ চারদিকে আগুন আর সন্ত্রাস৷ তারা ডাক ছাড়ে৷ হয়তো চেনা গাড়োয়ানকে ডাকে৷ তারা পথ চেনে না৷ লাফ দিতে ভুলে গেছে৷ গলা তুলে ডাক দেওয়ার সময় তাদের কেশর ফুলে উঠছিল৷ তাদের খুরের শব্দে ইতিহাসের সন্ত্রস্ত আবহ নেমে আসে আজও৷ 

এ বছর ফুরিয়ে-আসা এপ্রিলের গনগনে দুপুরে সেই আস্তাবল দেখতে গিয়েছিলাম৷ আজও আছে৷ ছোট হয়ে৷ মাত্র দুটো ঘোড়া৷ সেরকম তাগড়াই নয়৷ মাঝারি গড়ন৷ ঘাস খাচ্ছিল৷ অনুষ্ঠান উপলক্ষে ভাড়া-খাটা দুটো গাড়ি ছিল আস্তাবলের বাইরে৷ গোলামের বস্তিতে এখন অনেক চারতলা/পাঁচতলা ফ্ল্যাটবাড়ি৷

Horse Cart at Gobra
গোলামের আস্তাবল আজ কেবল ফূর্তির গাড়ি টানার জন্য থমকে আছে।

বালকবেলা থেকে বড়োবেলায় আসা যাক একবার৷ আসাটা দরকার এইজন্যে, যে ১২ বছর বয়সে বালক অনেক কিছুই জানত না৷ জানল বড়ো হয়ে৷ চৌষট্টির সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগে কাশ্মীরের হজরতবল মসজিদ থেকে মুসলিমদের বিশ্বাসমতে হজরত মোহম্মদের পবিত্র কেশ নিখোঁজ হবার ঘটনায়৷ নিখোঁজ হবার খবর জানা যায় ২৬ ডিসেম্বর ১৯৬৩৷ দশদিনের মধ্যে কেশ ফিরে পাওয়া যায় যথাস্থানে৷ এই অন্তর্ধান ও প্রত্যাবর্তন রহস্যময়৷ এর প্রতিক্রিয়ায় আগুন জ্বলল৷ দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে বিশ্বাসে আবারও ফাটল ধরল৷ ভারত ও পাকিস্তানের নানা অঞ্চলে দাঙ্গা চলল কয়েকমাস জুড়ে৷ দুই সম্প্রদায়ের মূলত গরিব মানুষজন ক্ষতিগ্রস্ত হন৷ বহু মুসলমান পরিবার ঘরবাড়ি থেকে উৎখাত হয়ে পূর্ব পাকিস্তানে চলে যায়৷ পূর্ব পাকিস্তান থেকে ভারতের মাটিতে আছড়ে পড়ে উদ্বাস্তু স্রোত৷ কয়েক পুরুষের ভিটেমাটি থেকে উচ্ছেদ হয়ে লক্ষ লক্ষ বাঙালি হিন্দু ভারতের মাটিতে আশ্রয় নেন৷ 

কলকাতায় অশান্তি শুরু হয় সম্ভবত জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে৷ দ্রুত তা ছড়িয়ে পড়ে৷  ১১টি থানায় কার্ফু জারি হয়৷ আমহার্স্ট স্ট্রিট, বেলেঘাটা, বেনিয়াপুকুর, একবালপুর, এন্টালি, গার্ডেনরিচ, জোড়াসাঁকো, কড়েয়া, মুচিপাড়া, ওয়াটগঞ্জ ও তালতলা৷ সামরিক বাহিনীর হাতে তুলে দেওয়া হয় এই সব অঞ্চলের শান্তি ও সুরক্ষার ভার৷ বিহার, উত্তরপ্রদেশ ও ওড়িশা থেকে পুলিশ আনা হয়৷ তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী গুলজারিলাল নন্দ নিজে কলকাতায় ৪৮ ঘণ্টা অবস্থান করেন৷ বলেন, যতদিন প্রয়োজন হবে ততদিন আমি কলকাতায় থাকব৷ মুখ্যমন্ত্রী প্রফুল্লচন্দ্র সেন বেতার-ভাষণে রাজ্যবাসীর কাছে শান্তি ও সম্প্রীতি ফেরানোর আবেদন জানান৷ আনন্দবাজার পত্রিকার ১৩ জানুয়ারি ১৯৬৪ সংস্করণ থেকে কলকাতা পুলিশের সদর দপ্তর লালবাজারের একটি দিনের ছবি উদ্ধৃত করা যেতে পারে৷ 

“এইদিন লালবাজার সমস্ত শহরের, শুধু শহর কেন, সারা পশ্চিমবঙ্গের মস্তিষ্কে পরিণত হয়৷ প্রতি মুহূর্তে শত শত পুলিশবাহিনী সারাদিন-রাত ধরিয়াই এখানে জমায়েত হইতে থাকেন ও কর্তব্যপালনে বাহির হইয়া যাইতে থাকেন৷ লালবাজার স্ট্রিটে পুলিশের গাড়িতে তিল ধারণের জায়গা থাকে না৷ মুখ্যমন্ত্রী প্রফুল্ল সেন প্রায় সারাদিনই লালবাজারে কাটান৷ অন্যান্য মন্ত্রীরাও তাঁহার সঙ্গে ছিলেন৷ এইদিন লালবাজারে প্রতি সেকেন্ডে একটি করিয়া ফোন আসে৷ অবস্থা শেষে এমন দাঁড়ায় যে জরুরি অবস্থার জন্য পুলিশবাহিনী তলব করা সাধারণের পক্ষে দুরূহ হইয়া পড়ে৷ শত শত নাগরিক, বিধানসভার প্রতিনিধি পুলিশের সাহায্য লইবার জন্য লালবাজারে আসেন৷”

Taltala Maidan Gobra
আজকের তালতলা ময়দান।

১৯৬৪-র ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত পূর্ব পাকিস্তানের আজাদ, পাকিস্তানী খবর, পাক সমাচার এবং ভারতের স্বাধীনতা, আনন্দবাজার পত্রিকা, সংবাদ সংস্থা পিটিআই, ইউএনআই-এর দাঙ্গা-সংক্রান্ত কয়েকশো প্রতিবেদন সংকলিত করেছেন সুকুমার বিশ্বাস ‘সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার রক্তাক্ত অধ্যায়’-এ৷ এর বাইরে কয়েক হাজার প্রতিবেদন থেকে গেছে বহু সংবাদপত্রে ও সংবাদমাধ্যমে৷ দাঙ্গা তো দুই দেশের বিশাল ভূখণ্ড জুড়ে ছিল৷ অন্যান্য দেশের কাগজও এই ঘটনার খবর ছেপেছে৷ অনুমান করা যায়, কী ভয়ঙ্কর হিংস্র চেহারা নিয়েছিল চৌষট্টির দাঙ্গা৷ লেখিকা মন্দিরা ভট্টাচার্য ‘ওই দেখা যায় বাড়ি আমার’ শিরোনামের আত্মকথায় ১৯৬৪-র দাঙ্গার আগেকার ও পরেকার একটি এলাকার বিবরণ দিয়েছেন৷ এলাকাটি এন্টালি থানার অন্তর্গত গাঁজাবাগান বস্তি৷ এই বস্তিতে তিনি দেখেছেন, শিশুরা রাস্তায় খেলা করছে৷ মহিলারা রাস্তার কল থেকে জল নিয়ে যাচ্ছে৷ লুঙ্গি-পরা দাড়িওয়ালা বৃদ্ধ খাটিয়ায় শুয়ে আছেন৷ কোনও ঘর থেকে রসুনের তীব্র গন্ধ আসছে৷ বাড়ির পুরুষদের দেখা যেত না, হয়তো তারা কাজে গেছে৷ দাঙ্গার পরের ছবি: গোটা বস্তি কর্পূরের মতো উবে গেছে৷ মানুষ তো দূরের কথা, ঘরবাড়ির চিহ্ন নেই৷ পুড়িয়ে খাক করে দেওয়া হয়েছে৷ মন্দিরা ভট্টাচার্য পূর্ববঙ্গেও এই দাঙ্গার কিছু ভয়ঙ্কর ছবি দিয়েছেন৷ পার্ক সার্কাস অঞ্চলে দাঙ্গা প্রতিরোধে কমিটি গঠনের কথা বলেছেন৷ কমিটিতে ছিলেন নির্মলকুমার বসু, প্রদ্যুম্ন ভট্টাচার্য, সুবীর রায়চৌধুরী, শঙ্খ ঘোষ প্রমুখ৷

১৯৬৪-র ১৪ জানুয়ারির আনন্দবাজার পত্রিকায় পাওয়া যায় শান্তি ও সম্প্রীতি ফেরাতে ১৯২ জন বিশিষ্ট সাহিত্যিক শিল্পী প্রমুখের আবেদন৷ ডাক দিয়েছিলেন অন্নদাশঙ্কর রায়, প্রেমেন্দ্র মিত্র, তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়, আবু সঈদ আইয়ুব, সমর সেন, যামিনী রায়, ও সি গাঙ্গুলি, সত্যজিৎ রায়, তপন সিংহ, উত্তমকুমার, কানন দেবী, হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, আলি আকবর খাঁ, চুনী গোস্বামী প্রমুখ৷ 

*পরবর্তী পর্ব প্রকাশিত হবে ১৩ নভেম্বর ২০২২
*তথ্যসূত্র:
১. সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার রক্তাক্ত অধ্যায়  ১৯৪৬-১৯৬৪  পত্র-পত্রিকার ভাষ্য৷ সংকলন ও সম্পাদনা- সুকুমার বিশ্বাস৷ সাহিত্য প্রকাশ, ঢাকা, ২০১৬।
২. ওই দেখা যায় বাড়ি আমার, মন্দিরা ভট্টাচার্য৷  দীপ প্রকাশন, কলকাতা, ২০১৭   
*ছবি লেখকের তোলা। 

Madhumoy Paul

মধুময়ের জন্ম ১৯৫২ সালে পূর্ববঙ্গের ময়মনসিংহে, কিশোরগঞ্জে। লেখাপড়া কলকাতায়। শৈশব-যৌবন কেটেছে স্টেশনে, ক‍্যাম্পে, বস্তিতে। গল্প লিখে লেখালেখি শুরু। পরে উপন‍্যাস। বই আখ‍্যান পঞ্চাশ, আলিঙ্গন দাও রানি, রূপকাঠের নৌকা। অনুসন্ধানমূলক কাজে আগ্রহী। পঞ্চাশের মন্বন্তর, দাঙ্গা-দেশভাগ, নকশালবাড়ি আন্দোলন নিয়ে কাজ করেছেন। কেয়া চক্রবর্তী, গণেশ পাইন তাঁর প্রিয় সম্পাদনা। প্রতিমা বড়ুয়াকে নিয়ে গ্রন্থের কাজ করছেন চার বছর। মূলত পাঠক ও শ্রোতা।

Picture of মধুময় পাল

মধুময় পাল

মধুময়ের জন্ম ১৯৫২ সালে পূর্ববঙ্গের ময়মনসিংহে, কিশোরগঞ্জে। লেখাপড়া কলকাতায়। শৈশব-যৌবন কেটেছে স্টেশনে, ক‍্যাম্পে, বস্তিতে। গল্প লিখে লেখালেখি শুরু। পরে উপন‍্যাস। বই আখ‍্যান পঞ্চাশ, আলিঙ্গন দাও রানি, রূপকাঠের নৌকা। অনুসন্ধানমূলক কাজে আগ্রহী। পঞ্চাশের মন্বন্তর, দাঙ্গা-দেশভাগ, নকশালবাড়ি আন্দোলন নিয়ে কাজ করেছেন। কেয়া চক্রবর্তী, গণেশ পাইন তাঁর প্রিয় সম্পাদনা। প্রতিমা বড়ুয়াকে নিয়ে গ্রন্থের কাজ করছেন চার বছর। মূলত পাঠক ও শ্রোতা।
Picture of মধুময় পাল

মধুময় পাল

মধুময়ের জন্ম ১৯৫২ সালে পূর্ববঙ্গের ময়মনসিংহে, কিশোরগঞ্জে। লেখাপড়া কলকাতায়। শৈশব-যৌবন কেটেছে স্টেশনে, ক‍্যাম্পে, বস্তিতে। গল্প লিখে লেখালেখি শুরু। পরে উপন‍্যাস। বই আখ‍্যান পঞ্চাশ, আলিঙ্গন দাও রানি, রূপকাঠের নৌকা। অনুসন্ধানমূলক কাজে আগ্রহী। পঞ্চাশের মন্বন্তর, দাঙ্গা-দেশভাগ, নকশালবাড়ি আন্দোলন নিয়ে কাজ করেছেন। কেয়া চক্রবর্তী, গণেশ পাইন তাঁর প্রিয় সম্পাদনা। প্রতিমা বড়ুয়াকে নিয়ে গ্রন্থের কাজ করছেন চার বছর। মূলত পাঠক ও শ্রোতা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Subscribe To Newsletter

কথাসাহিত্য

সংস্কৃতি

আহার

বিহার

কলমকারী

ফোটো স্টোরি

উপন্যাস

Banglalive.com/TheSpace.ink Guidelines

Established: 1999

Website URL: https://banglalive.com and https://thespace.ink

Social media handles

Facebook: https://www.facebook.com/banglaliveofficial

Instagram: https://www.instagram.com/banglalivedotcom

Twitter: @banglalive

Needs: Banglalive.com/thespace.ink are looking for fiction and poetry. They are also seeking travelogues, videos, and audios for their various sections. The magazine also publishes and encourages artworks, photography. We however do not accept unsolicited nonfiction. For Non-fictions contact directly at editor@banglalive.com / editor@thespace.ink

Time: It may take 2-3 months for the decision and subsequent publication. You will be notified. so please do not forget to add your email address/WhatsApp number.

Tips: Banglalive editor/s and everyone in the fiction department writes an opinion and rates the fiction or poetry about a story being considered for publication. We may even send it out to external editors/readers for a blind read from time to time to seek opinion. A published story may not be liked by everyone. There is no one thing or any particular feature or trademark to get published in the magazine. A story must grow on its own terms.

How to Submit: Upload your fiction and poetry submissions directly on this portal or submit via email (see the guidelines below).

Guidelines:

  1. Please submit original, well-written articles on appropriate topics/interviews only. Properly typed and formatted word document (NO PDFs please) using Unicode fonts. For videos and photos, there is a limitation on size, so email directly for bigger files. Along with the article, please send author profile information (in 100-150 words maximum) and a photograph of the author. You can check in the portal for author profile references.
  2. No nudity/obscenity/profanity/personal attacks based on caste, creed or region will be accepted. Politically biased/charged articles, that can incite social unrest will NOT be accepted. Avoid biased or derogatory language. Avoid slang. All content must be created from a neutral point of view.
  3. Limit articles to about 1000-1200 words. Use single spacing after punctuation.
  4. Article title and author information: Include an appropriate and informative title for the article. Specify any particular spelling you use for your name (if any).
  5. Submitting an article gives Banglalive.com/TheSpace.ink the rights to publish and edit, if needed. The editor will review all articles and make required changes for readability and organization style, prior to publication. If significant edits are needed, the editor will send the revised article back to the author for approval. The editorial board will then review and must approve the article before publication. The date an article is published will be determined by the editor.

 

Submit Content

For art, pics, video, audio etc. Contact editor@banglalive.com