প্রথম পাতা » অম্লানকুসুম চক্রবর্তী
একটা একশ টাকার নোটের ছবি, হাতে আঁকা। গান্ধিজীর মুখে হাসি। চোখ বড় বড় করে দেখি, এটি সৌমিকের ভ্যালেন্টাইন ডে স্পেশাল ডায়রি। অর্থাৎ প্রতি বছর শুধুমাত্র ১৪ই
আজকের দেশলাই বাক্স জীবনে, কুঠুরি জীবনে প্রিয়জনের থেকেও আপনার সম্পর্কে বেশি খবর পৌঁছে যায় প্রতিবেশীর কাছে। তাঁদের সঙ্গে হয়তো আপনার মোলাকাৎই হয়নি কোনওদিন। প্রয়োজন পড়েনি। আলাপ
ছোটবেলার এক পারিবারিক পিকনিকে আমার সদ্যবিবাহিতা ছোটকাকিমা এক কীর্তি করেছিলেন। কারিপাতা দিয়ে চিকেনের এক দক্ষিণ ভারতীয় পদ বানানোর চেষ্টা করেছিলেন তিনি। হাতায় আহ্লাদ ও ঈষৎ লজ্জা
দুনিয়াকাঁপানো মনীষীরা আজকের দিনে সেলফি তুললে কেমন হতো? এর উত্তরও আছে আন্তর্জালে। চোখ গোল গোল করে দেখেছি, একগাল হেসে গান্ধীজি সেলফি নিচ্ছেন অনুচরদের সঙ্গে। এই তো
এক যাত্রী পাশের যাত্রীকে বলে উঠলেন, “দাদা বুঝতে পারছেন কিছু? নীচ থেকে এমন লাইট মারছে কেন? মেলায় দেখা দশ টাকা দামের খেলনাগুলোর মতো লাগছে তো।” অন্যজন
এক বন্ধুকে বলতে শুনেছিলাম, “আমার ইচ্ছেমতো বিষয়ে পাঁচ সেকেন্ডের মধ্যে আনকোরা নতুন পদ্য কে লিখে দেবে আমায়? কোন কবির এমন সাধ্য আছে? পছন্দ না হলে চোখের
ডিজিটাল লাইব্রেরি নামটার সঙ্গে যাঁরা পরিচিত নন, তাঁদের বোঝার সুবিধার জন্য বলা যেতে পারে, এ আসলে এক বাইনারি পুস্তকালয়। বই-ম্যাগাজিন-জার্নাল-খবরের কাগজ এখানে সঞ্চিত থাকে তাদের ডিজিটাল
প্রিয় শব্দ কিংবা লাইন তো থাকবে বইয়ের পাতায়। প্রতিবাদ গর্জে উঠতে পারে হাতে উঁচিয়ে রাখা প্ল্যাকার্ডে। সব ছেড়ে তা টিশার্টে কেন? বাংলা গ্রাফিক টিশার্টের দুনিয়ায় উঁকি
Notifications