প্রথম পাতা » অরিজিৎ মৈত্র
আশ্রমের মাঠে প্রধানমন্ত্রীর হেলিকপ্টার যখন একরাস ধুলো উড়িয়ে নামত, তখন সেই ধুলোর মধ্যে দিয়ে আচার্যকে স্বাগত জানাতে ধুতি পরিহিত নিমাইদা দ্রুতগতিতে এগিয়ে যেতেন। আচার্য রাজীব গান্ধী
যিনি অনুবাদ সাহিত্য নিয়ে সৃজনশীল চিন্তায় দূর প্রবাসে রাইন নদীর দেশে নিমগ্ন থাকতেন, তিনিই আবার আমাদের মধ্যে আরও সহজতর হয়ে মাঝে মধ্যে তাঁর রসিক মনের দু’একটা
আমি সেদিন ওঁর বাড়িতে যাওয়ার আগে দক্ষিণ কলকাতার একটি বইয়ের দোকান থেকে শঙ্খদার লেখা, 'শুনি শুধু নীরব চিৎকার' শিরোনামের বইটি কিনে নিয়ে গিয়েছিলাম। সেই সময় জনৈক
যখন ভারতীদির বাড়িতে গিয়েছি তখন সেইসব দিনের নানান গল্প করতেন। অনেক কথা বলতেন কানন দেবীর সম্পর্কে। তাঁদের মধ্যে খুব সুন্দর একটা শ্রদ্ধা আর স্নেহের সম্পর্ক ছিল।
এই প্রস্তাব শুনে উনি আবার ওঁর আভিজাত্যপূর্ণ হাসি হেসে আমার দিকে ইঙ্গিত করে বলেছিলেন, 'আমার পক্ষে এখন আর সম্ভব নয়, আমার কথা শুনে লিখতে পারলে ওই
তপনদা ওপর থেকে আমায় দেখে বললেন, 'তোমাকে সকাল থেকেই এক্সপেক্ট করছিলাম।' নিজেই নিচে নেমে দরজা খুলে দিয়ে বললেন, 'চলো ওপরে গিয়ে বসি, সৌমিত্র বসে আছে।' সেদিন
একটি মজার বিষয় বলি, জার্মানি যাওয়ার আগে ছুটিতে শান্তিনিকেতন বেড়াতে গিয়ে লালমাটির দেশেই থেকে গেলেন, জার্মানি যাওয়া আর হল না। কথা ছিল কল-কবজা নিয়ে কাজ করার।
কীর্ণাহারের প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে রাষ্ট্রপতিভবন, এক দীর্ঘ যাত্রা কিন্তু পা তাঁর মাটিতেই ছিল। চিরকালীন কংগ্রেসম্যান প্রণব মুখোপাধ্যায়ের কথা আলোচনা করব না আজ। বলব এক বইপ্রেমী, ভদ্র
Notifications