
চল অরুণাচল – অন্তিম পর্ব
চারপাশ পাহাড় ঘেরা অনেকটা সমতল। কুলকুল শব্দে বয়ে যাচ্ছে চুসকার নদী। শেরগাঁও উপত্যকা যেন এক রূপকথা। দু কিলোমিটার দূরে জঙ্গলের মধ্যে লুকিয়ে আছে চসকোরং ঝোরা।
চারপাশ পাহাড় ঘেরা অনেকটা সমতল। কুলকুল শব্দে বয়ে যাচ্ছে চুসকার নদী। শেরগাঁও উপত্যকা যেন এক রূপকথা। দু কিলোমিটার দূরে জঙ্গলের মধ্যে লুকিয়ে আছে চসকোরং ঝোরা।
বাঁক ঘুরতেই নজরকাড়া শোভা। নীলরঙা লেকের জলে সাদা ধবধবে জমাটি বরফ, মাঝে মাঝে সরু ফাটল। দূর থেকে মনে হচ্ছে সাদা চাদরের ওপর যেন কেউ আঁকিবুকি
অনেকগুলো ধাপ নেমে পৌঁছে গেলাম লেকের কাছে। জল কিছুটা জমাট বেঁধেছে। মনে হচ্ছে কাচের পুরু পাত বসানো। বাকি অংশটুকু টলটলে। মেঘলা আকাশ আর পাহাড়ের প্রতিচ্ছবি
পাঁচটার কিছু আগে থেকেই অনেক দিনের দেখা স্বপ্নটা বাস্তব রূপ পেতে থাকলো। পুব আকাশে ভারতের প্রথম সূর্যোদয়ের সাক্ষী থাকলাম আমরা। সেই মুহূর্তের বর্ণনা দেওয়ার ক্ষমতা
গুয়াহাটি থেকে রেলপথে কামাখ্যা-লিডো ইন্টারসিটি এক্সপ্রেসে মাত্র এক রাতের যাত্রা। ৫৭০ কিলোমিটার পথ ১৪ ঘন্টায় পেরিয়ে গেলেই অসমের পূর্ব প্রান্তের শেষ জেলা তিনসুকিয়া-র একেবারে প্রান্তসীমায়
Notifications