প্রথম পাতা » ইতিহাস » Page 2
১৯০৭ সালের ২৬ আগস্ট বিচারক কিংসফোর্ডের এজলাসে স্বদেশী কর্মীদের বিচারের সময় ‘বন্দেমাতরম্’ ধ্বনি দেয় জনতা। সঙ্গে সঙ্গে পুলিশের আক্রমণ শুরু হয়ে যায়। জনতার মধ্যে থাকা সুশীল
আওরঙ্গজেব সম্রাট হয়েছিলেন তাঁর অন্য তিন ভাইকে বঞ্চিত করে। জোর করে সিংহাসন দখল করার কারণে তিনি সব সময়েই অন্যদের সন্দেহ করতেন। কোনও কারণে তিনি একবার মনে
ডসন নামে এক সাহেব তার মশালচি টিটুর নামে অভিযোগ আনে মোমবাতি চুরির— তাই টিটুর কপালে দশ ঘা বেত জুটেছিল। সেজ নামে এক সাহেব তার ভৃত্য খোদাবক্সের
পৌরাণিক বিবরণ অনুসারে বলা হয়ে থাকে, রাজা সুরথ পৃথিবীতে দুর্গাপুজোর প্রচলন করেছিলেন বসন্তকালে। কিন্তু কৃত্তিবাস রচিত রামায়ণ কাব্য অনুসারে, রাবণ বধের জন্য ব্রহ্মা রামকে দুর্গোৎসবের পরামর্শ
ক্যাপ্টেন ফিলিপকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল যথাশীঘ্র সম্ভব চাষবাস করে প্রয়োজনীয় খাদ্যশস্য উৎপাদন শুরুর করার। দুর্ভাগ্যবশত বটানি বে’র মাটি কৃষিকাজের উপযোগী ছিল না। পোর্ট জ্যাকসনের জমিও দানাশস্য
সাহেবের সাময়িক বাসস্থান, খিদমদ্গার, দর্জি, খানসামা থেকে শুরু করে সমস্ত দায়িত্ব নিয়ে নিত সরকাররা— সবার মাইনে অবধি ঠিক করে দিত, কিন্তু নিজে কোনও মাইনে নিত না,
এক দিন সুলতান শাহজাদা প্রচুর মদ্যপান করে মহিলাদের পোশাক ও অলংকার পরে সিংহাসনে শুয়েছিলেন। তাঁকে ঘিরে নর্তকীরা নাচগান করছিল। সুলতানকে বেসামাল মনে করে সুলতানের উপরে অসন্তুষ্ট
রূপবাণীর দ্বারোদ্ঘাটনের দিনটি ছিল ১৯ ডিসেম্বর, ১৯৩২। নির্দিষ্ট দিনে এসে দেখা গেল, প্রেক্ষাগৃহে ছবি দেখানোর প্রযুক্তিগত ব্যবস্থা তখনও পুরোপুরি কার্যক্ষম হয়ে উঠতে পারেনি। কিন্তু, রবীন্দ্রনাথের উপস্থিতিতে
Notifications