প্রথম পাতা » ইন্দ্রাণী ভট্টাচার্য » Page 2
রবুদা হঠাৎ বলে উঠলেন, শঙ্কর ইন্দ্রাণীর তো খুব ভূতে ভয়। তুমি ওকে নিয়ে যেন ঘরে যেও না। দরজা খুললেই দেখবে মেমসাহেব খাটে শুয়ে আছে। ইন্দ্রাণী ভট্টাচার্যের
হঠাৎ রাস্তায় যেতে যেতে এক ফরাসি উচ্ছ্বসিত, উত্তেজিত হয়ে আমার দিকে আঙুল দেখিয়ে তার সঙ্গিনীকে বলে উঠল— ‘আ…! রাভিশঙ্কর! রাভিশঙ্কর!’ আমি মুগ্ধ হয়ে মাথা ঝাঁকিয়ে বললাম,
কাজের সময় প্রচণ্ড সিরিয়াস, আড্ডার সময় তুখোর রসিক, গপ্পবাজ— এই হলেন রবুদা, আমার দেখা, আমার চেনা বিশ্বখ্যাত পণ্ডিত রবিশঙ্কর। রবুদার কাজের বাইরে আমরা সবসময়ই ঠাট্টা, ইয়ার্কি,
দুর্গাপুজোর সব আচার মেনেই জগদ্ধাত্রী পুজো হয়। দুর্গাপুজোর মতো এখানেও কুমারী পুজো হয়। যেসব মেয়েদের কুমারী করা হয়, তাদের সাধারণত নয় বছরের মধ্যেই বয়স থাকা দরকার।
পুজো মানেই নতুন জামা, নতুন জুতো। নতুন পুজো সংখ্যা। পুজোর গান। এখন আর পুজোর গান বলে কিছু হয় না। সারা বছরই শিল্পীরা গান প্রকাশ করছেন। প্যান্ডেলে
পুজোর কেনাকাটা ছিল বেশ মজার ব্যাপার। সবার জন্য একরকম প্রিন্ট কাপড় কিনে দর্জির দোকানে দেওয়া হত। মেয়েদের ফ্রক। ছেলেদের শার্ট। সব একরকম। ছেলেদের অবশ্য প্যান্টের কাপড়
আমি কমলাদির দুঃখে সত্যি দুঃখিত হলাম। যদিও তখনও ঠিক ঠাওর করে উঠতে পারিনি উনি আসলে কে! আমি যতদূর জানি অন্নপূর্ণা শংকর রবুদার স্ত্রী... ইনি কী তিনি?
আমি অবাক বিস্ময়ে ক্রমশ উপলব্ধি করছি সেতারের জাদুকর, বিশ্বশ্রুত রবিশঙ্কর একেবারে আমাদের পাশের বাড়ির মানুষ। ছেলেমানুষের মতো উচ্ছ্বাস, অনুসন্ধিৎসা! তাঁর কথাবার্তায়, চলনে, বলনে, সমস্ত শরীর জুড়ে
Notifications