প্রথম পাতা » উত্তম কুমার
অরবিন্দদার কাছেই শুনেছিলাম যে বিমল রায়ের এক নিকট আত্মীয় শান্তিনিকেতনে অধ্যাপনা করতেন। ভীষণ শ্রদ্ধা করতেন নিউ থিয়েটার্স স্টুডিওর কর্ণধার বি.এন.সরকারকে। মি.বড়ুয়া মানে প্রমথেশ বড়ুয়ার কথাও বলতেন
কখনও তিনি সপ্তপদীর কৃষ্ণেন্দু, কখনও তিনি ছদ্মবেশীর গৌরহরি, আবার কখনও বা দেয়া নেয়ার প্রশান্ত রায়। তিনি বাঙালির ম্যাটিনি আইডল। উত্তম কুমারের জন্মদিনে বাংলা লাইভের শ্রদ্ধার্ঘ্য।
'শেষ অঙ্ক'র পরিচালক হরিদাস ভট্টাচার্য চেয়েছিলেন উত্তম কুমার প্রথম স্ত্রী কল্পনাকে গলা টিপে খুন করছেন এমন দেখানো হবে। কিন্তু উত্তম কুমার খলনায়কের চরিত্র করলেও নিজের নায়ক
উত্তমের ছবি-জীবনের শুরুটা ছিল প্রতিকূলতায় ভরা। ১৯৪৭-এ প্রথমবার সুযোগ হিন্দি ‘মায়াডোর’-এ। কিন্তু ছবি মুক্তি পেল না। এরপর, ১৯৪৮-এর ‘দৃষ্টিদান’ থেকে ‘সঞ্জীবনী’ (১৯৫২) অবধি পরপর সাতটি ছবি
বাংলা ছায়াছবির স্বর্ণযুগে 'কৌতুক' শব্দের সমার্থক ছিল তাঁর নাম। তাঁকে দেখলেই, তাঁর মুখে বাঙাল ভাষায় সংলাপ শুনলেই তামাম বাঙালি হেসেকেঁদে কূল পেত না। নায়ক নায়িকাদের ছেড়ে
ছবির ব্যাপারে উনি অতি সাবধানী ছিলেন। প্রতিটি ফিল্ম রোলই তার কাছে সন্তান সমান। যদি কোনও দিন ষ্টুডিওতে আগুন ধরে যায় বা কোনও দুর্ঘটনা ঘটে, সেই আতঙ্কে
Notifications