প্রথম পাতা » কথাসাহিত্য
সারারাত বৃষ্টির শব্দ শুনতে শুনতে কখন ভোর হয়ে গেল। ঘুমের বড়ি খেলে যেটুকু আচ্ছন্নভাব আসে, গত রাতে তাও হয়নি। মহুয়া বিছানা ছেড়ে বসার ঘরে এল। অপুর
হঠাৎ খেয়াল হতে অজয় অভীক’কে হেসে বললেন– সরি, কফি খেতে ডেকে বাজে গল্প শুরু করেছি। আসলে আমাদের এই মধ্যবয়সে একস্ট্রা ম্যারিটাল অ্যাফেয়ার্সের কথা শুনলে একটু অবাক
চেরী হিলস এর “প্রবাসী” ক্লাবের পিকনিকের দিন ভোরের দিকে ঝিরঝিরে বৃষ্টি হল। একটু বেলায় রোদ উঠল। মেরীল পার্কের কাছাকাছি পৌঁছোতে মাইকে হিন্দি গান ভেসে এল। অভীক
গোড়ার দিকে অবিনাশের বিষয়টা মজার লাগলেও টিপুর আব্দুল করিমের প্রতি এই আনুগত্য তাকে ভাবাতে থাকল। টিপু প্রথমটাতে অন্য ঘরানার গাইয়ে বাজিয়েদের বিষয়ে বিরক্তি প্রকাশ করলেও হিংস্র
সীতা বলল- আমাদের এক জন্মের নিয়তি অন্য জন্ম পাওয়ার আগেই নির্ধারিত হয়ে যায়। কিন্তু সেই নিয়তি অন্য কেউ নির্ধারণ করে বলে বিশ্বাস করি না। আমরাই ভাগ্যের
সানরাইজ হেলথ কেয়ার সেন্টারের (Sunrise Health Care Center) পশ্চিমের কাচে ঘেরা বারান্দা থেকে সূর্যাস্ত দেখা যায়। বিশাল দিগন্ত জুড়ে লাল আভা ম্লান হতে হতে দূরের গাছপালার
সত্যি বলতে কী, সরমা কিন্তু খুব যত্ন নিয়ে দেখভাল করেছে আমার পুরো চাকরি জীবনটা। আমার খাওয়া-দাওয়া, কাপড়-জামা কাচা, প্রত্যেক ব্যাপারে ওর তীক্ষ্ণ নজর ছিল। ওর সেবা
রাতের ট্রেনে চলেছি ভ্রমণে। একলাই। পছন্দসই সাইড লোয়ার বাথে´ আরাম করে শুয়ে পড়েছি। খোলা জানলায় হুহু হাওয়া। কাস্তের মত মাখনরাঙা চাঁদটা পাল্লা দিয়ে ছুটছে সমান গতিতে।
Notifications