প্রথম পাতা » কিংবদন্তী
আলো-আঁধারিতে ঘেরা ব্যক্তিজীবনের গণ্ডি পেরিয়ে বিগতকালের তওয়ায়েফ সংস্কৃতির শেষ যে প্রতিভূরা শিল্পীর সম্মানে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলেন, তাঁদেরই মধ্যে অন্যতম ছিলেন ইন্দুবালা দেবী। তাঁকে নিয়ে লিখছেন শৌণক গুপ্ত।
অন্তরে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় ছিলেন এক মহৎ মানুষ। নিজের খ্যাতি ও ব্যাপ্তি দ্বারা নিজস্ব পরিসর, ধার করে পরা লং কোটের মতো সর্বদা জড়িয়ে রাখেননি এই ব্যক্তিত্ব। স্মরণ
যাঁকে গান শেখাতে চেয়ে আর্জি জানান দ্বিজেন্দ্রপুত্র দিলীপকুমার রায়, যাঁর সুরে মুগ্ধ হন খোদ রবীন্দ্রনাথ, তিনি নিজে কিছুতেই বেতারে গান গাইতে চাননি। অফার পেয়েও শেষমুহূর্তে প্রত্যাখ্যান
বাংলা ছায়াছবির স্বর্ণযুগে 'কৌতুক' শব্দের সমার্থক ছিল তাঁর নাম। তাঁকে দেখলেই, তাঁর মুখে বাঙাল ভাষায় সংলাপ শুনলেই তামাম বাঙালি হেসেকেঁদে কূল পেত না। নায়ক নায়িকাদের ছেড়ে
বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্র আর দেবীপক্ষের ভোরে মহালয়ার চণ্ডীপাঠ বাঙালির কাছে সমার্থক। কিন্তু বীরেন্দ্রকৃষ্ণের কর্মকাণ্ডের এটি একটি সামান্য অংশমাত্র। তাঁর জীবনভরের বিপুল কর্মকাণ্ডের উপরে আলো ফেললেন অভিজিৎ সেন।
আমার নাচের হাতেখড়ি এই মানুষটির কাছে। আমরা বলতাম ‘মাসিমা।’ শ্রীমতী অমলাশঙ্কর। আজ প্রয়াত হলেন। শতায়ু এই নৃত্যশিল্পী বেঁচে থাকবেন তাঁর কাজের মধ্যে, তাঁর শিল্পশৈলির মাধ্যমে। সেই
Notifications