প্রথম পাতা » গল্প
সংসারে মন ছিল না অনু বৌদির। সকাল সকাল কোনও মতে হেঁশেল ঠেলেই বেরিয়ে পড়ত পাড়ায়। এর ঘরের খবর আঁচলে বেঁধে এনে ফেলত ওর ঘরে। যেকোনও মৃত্যুসংবাদ
এক—যে, রাজা। রাজার সাত রাণী। 'বড়রাণী, মেজরাণী, সেজরাণী, ন'রাণী, কনেরাণী, দুয়োরাণী, আর ছোট রাণী। রাজার মস্ত—বড় রাজ্য; প্রকাণ্ড রাজবাড়ী। হাতীশালে হাতী ঘোড়াশালে ঘোড়া, ভাণ্ডারে মাণিক, কুঠরীভরা
সূর্য বলিলেন, "এই জিনিসটির নাম ছাতা; ইহাকে এমনি করিয়া মাথায় ধরিতে হইবে। আর, এই দুখানির নাম জুতা; ইহাকে এমনি করিয়া পায়ে পরিতে হইবে।” এই বলিয়া সূর্য
কভু তুঙ্গ শৃঙ্গে উঠি প্রফুল্লিত মনে, দেখিতাম বিশ্বছবি সায়াহ্ন-পবনে। দোলায়ে বসন্ত-লতা বহিত পবন, মর্ম্মরিত পত্রকুল, জুড়া’৩ জীবন। গাইত বিহঙ্গকুল বসিয়া আবাসে, গাইতাম, তোমা নাথ! মনের উল্লাসে।
রবিবারের কাগজ খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়বার স্বর্গীয় বিলাসিতা, অলস সকালের আমেজ, দু-একজন বন্ধু-বান্ধব এলে কিছুক্ষণ নিঃস্বার্থ পরচর্চা-সমস্তই গেল আজকের মতো। সান্ত্বনার বাণীও শুনতে পেলুম: সারাদিন তো আর
বুড়ো দাদু তাই শুনে মহা ব্যস্ত হয়ে ওঠেন। কী জ্বালা! অত তাড়াটা তোর কীসের শুনি? ওই দুজনের এক জনের মুখে সারাক্ষণ মন্দ কথা লেগেই আছে, সেসব
বলা হত, মস্কোতে বৃষ্টি পড়লে ওরা নাকি ছাতা নিয়ে বেরোয়। উলটপালট খোলা হাওয়ায় উড়ে যাচ্ছে শিকভাঙা ছাতা। খোলা হাওয়ার প্রথম প্রহরে ভাসছে শহর। শহরের দেওয়ালে সবচেয়ে
আমাদের বিশাল সাম্রাজ্য। প্রজারা অনুগত। রাষ্ট্রে সু-শাসন রয়েছে, কোনও কিছুর অভাব নেই। রাজার ব্যক্তিগতভাবে নারীদের প্রতি আকর্ষণ থাকলেও তা কখনও দরবারে বিবাদ তৈরি করেনি। কিন্তু বিভীষণ
Notifications