প্রথম পাতা » নস্টালজিয়া
বায়োস্কোপওয়ালা টুং টাং ঘণ্টা বাজিয়ে উচ্চস্বরে চেঁচাত “এখুনিই সুরু হোবে, আইয়ে খোকাবাবু, এক পইসা মে সারে কল কাত্তা, দূর কি বোম্বাই, লন্ডন আপনা আপনা সামনে”! হাউসফুল
সেই ষাটের দশক। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকতার ক্লাস। পড়াতে আসছেন ডাকসাইটে অধ্যাপকেরা। পড়তে আসছেন যাঁরা, তাঁদের মধ্যে অনেকেই তখন সাংবাদিক। সেই সময়ের স্মৃতিচারণ আলপনা ঘোষের কলমে।
মা আর মেয়ে। করোনা কবলিত শহরে খুঁজে ফিরছে পুরনো আড্ডার ঠেক, জমা কথকতা...
কে জানে কেন আমার মনে হয়েছিল, শান্তিনিকেতনে গেলে পাব অবাধ স্বাধীনতা। মায়ের শাসনমুক্ত একটা খোলা দুনিয়া। ফলে পাশ করার অন্য কোথাও অ্যাপ্লাই না করেই চোখ-কান বুজে
যে সময় মহিলা সাংবাদিক দেখা প্রায় ভূত দেখবার শামিল ছিল, সেই সময় চুটিয়ে কালান্তর কাগজে কাজ করেছেন আলপনা ঘোষ। পরে অসুস্থতার কারণে তাতে ছেদ পড়লেও স্মৃতির
যে কালে মেয়ে রিপোর্টার দেখা প্রায় ভূত বা ভগবান দেখার শামিল ছিল, সেই কালে (ষাটের দশকে) জেদ করে সাংবাদিকতার পাঠ নিয়ে দৈনিক বসুমতী কাগজে রিপোর্টারি করতে
চার দিক জলের ফোঁটারা জাপটে ধরত যখন, সেই গন্ধটা কেমন প্রবল হয়ে উঠত। মনে হত, যেন একটা ডিওডোরেন্ট স্প্রে করতে করতে এগিয়ে চলেছে একটা সাদা পর্দা।
লাল ছাতা এক প্রতীক। লাল ছাতা জীবনের সব প্রতিকূলতা থেকে বাঁচতে চাওয়ার তীব্র ঘোষণা। মানবিকতার কাছে এক মুঠো ভিক্ষে নয়। লাল ছাতা এক আন্দোলন। বাঁচতে চাওয়ার
Notifications