প্রথম পাতা » পুজো ২০২৩
আমার দিদাকে দেখতাম পুজোর শুরুতেই নিমকি, নানারকম নাড়ু, নারকেল তক্তি এসব বানিয়ে রাখত আর বয়ামে, কৌটোতে মজুত করত। বিজয়ার দিন বানাতো ঘুগনি।
পুজোর কেনাকাটা ছিল বেশ মজার ব্যাপার। সবার জন্য একরকম প্রিন্ট কাপড় কিনে দর্জির দোকানে দেওয়া হত। মেয়েদের ফ্রক। ছেলেদের শার্ট। সব একরকম। ছেলেদের অবশ্য প্যান্টের কাপড়
পাড়ায় প্যান্ডেলের বাঁশ পড়ল কি পড়ল না, আমার আনন্দ আর ধরে না। স্কুল থেকে ফিরতাম সেসব বাঁশবাঁধা দেখতে দেখতে। কারণ, অষ্টমীর দিন বাবার সঙ্গে কলকাতায় রোদে
আশি-নব্বই দশকের বাঙালি পরিবারে পোশাক আশাক নিয়ে চিন্তাভাবনা খুব সীমিত ছিল। সকল পরিবারেই দেখেছি পয়লা বৈশাখে একটা সুতির ফ্রক, হাফ শার্ট হাফ প্যান্ট বাচ্চাদের জন্য পাড়ার
Notifications