প্রথম পাতা » প্রবন্ধ
সে কবিতা কালের বিচারে টেকেনি। তার স্থান আজ কেবল সাহিত্যের ইতিহাসে। কিন্তু একদিন বেহারীলালের ওই 'নিসর্গ-সন্দর্শন', সারদামঙ্গল কিংবা সাধের আসন বাংলা সাহিত্যে নতুন ভোরের হাওয়া নিয়ে
১৯২৬ সালে প্রতিমা দেবীর উৎসাহে ২৫শে বৈশাখের জন্য ‘পূজারিনী’ কবিতা সংলাপের রূপ পায়। হয়ে ওঠে নাটক ‘নটীর পূজা’। সুদূর মণিপুর থেকে আগত গুরু নবকুমার সিংয়ের পরিচালনায়
এমন একটি বই লেখা হল, যার পাতা উলটে অংশত মনে হবে কবিতাই। এমনকি কবিতার তিনটি লাইন তথা চরণ দেখতে পাবেন স্পষ্ট; কেবল অনুপস্থিত চার নাম্বার চরণ।
মাতৃত্বের ছুটি না থাকায় শিশুদের অকালমৃত্যু, মায়েদের অবাঞ্ছিত গর্ভপাত, ম্যালেরিয়ার ভয়াবহ প্রকোপে শিশুদের প্রাণ হারানো, চা বাগানের ম্যানেজারদের অকথ্য অত্যাচার এবং চাবুকের ব্যবহারের মতন বহু গোপন
কয়েক দশক আগে, মহাকাশে কয়েক আলোকবর্ষ দূরের নক্ষত্র নামেই পরিচিত হওয়ার আগে পর্যন্ত বাংলার বহু মানুষই জানত না কে এই বিভা চৌধুরী? চিনত না প্রথম বাঙালি
গত ১০ বছরে প্রায় পাঁচ হাজারেরও বেশি মৃতদেহ সৎকার করেছেন তিনি। তাঁর দাবি, ভালবেসে ফেলেছেন এই কাজকে। তাই, শ্মশানই তাঁর ধ্যানজ্ঞান। লিখছেন নির্মাল্য চ্যাটার্জি
বিজ্ঞান দিবস ঘটা করে পালন করছি, অন্যদিকে স্কুলে ডারউইনের বিবর্তনবাদ তুলে দেওয়া হচ্ছে, অ্যাস্ট্রোলজি আর অ্যাস্ট্রোনমিকে একসঙ্গে পড়ানো হচ্ছে, রিসার্চে ফান্ডিং ক্রমাগত কমানো হচ্ছে, সরকারি স্কুল
দুই প্রবাদপ্রতিম নাট্যব্যক্তিত্ব– তরুণ রায় এবং দীপান্বিতা রায়ের অভিভাবকত্বে বড় হয়ে উঠেছিলেন দেবরাজ অর্থাৎ অভিনয় ছিল তাঁর রক্তমজ্জায়। স্ত্রী অনুরাধা– তিনিও জনপ্রিয় অভিনেত্রি। একটা সময় অবধি
Notifications