প্রথম পাতা » বাংলার ইতিহাস
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় একদা ক্ষেদোক্তি করেছিলেন এই বলে যে এ দেশের কোনও ইতিহাস নাই৷ বাস্তবিকই এ দেশের ইতিহাস লেখার কাজটা প্রাথমিকভাবে শুরু হয়েছিল বিদেশি ইতিহাসবিদদের হাত ধরেই৷
গৌড় সুলতানির দ্বিতীয় ইলিয়াস শাহী বংশের সূচনা করেন নাসির শাহ। একটু স্পষ্ট করে বললে, তিনি আদতে মনোনীত সুলতান। সেই সময়ে গৌড়-বাংলার রাজধানী ছিল পাণ্ডুয়াতে। আনুমানিক ১৪৩৫-৩৬
গৌড়ের ভারতীয় অংশে এখনও যে সামান্য কয়েকটা স্থাপত্য তুলনামূলক ভালো অবস্থায় রয়েছে, লোটন বা লট্টন মসজিদ তার মধ্যে অন্যতম। বলা হয়ে থাকে, নটু নামের এক নর্তকী
বৃন্দাবন দাস স্পষ্টই লিখেছেন যে, রামকেলি গ্রাম থেকে হোসেন শাহের প্রাসাদ খুব দূরে নয়। এ ছাড়া কৃষ্ণদাস কবিরাজের লেখা থেকে জানা যাচ্ছে, হোসেনের দুই মন্ত্রী সনাতন
আওরঙ্গজেব সম্রাট হয়েছিলেন তাঁর অন্য তিন ভাইকে বঞ্চিত করে। জোর করে সিংহাসন দখল করার কারণে তিনি সব সময়েই অন্যদের সন্দেহ করতেন। কোনও কারণে তিনি একবার মনে
পৌরাণিক বিবরণ অনুসারে বলা হয়ে থাকে, রাজা সুরথ পৃথিবীতে দুর্গাপুজোর প্রচলন করেছিলেন বসন্তকালে। কিন্তু কৃত্তিবাস রচিত রামায়ণ কাব্য অনুসারে, রাবণ বধের জন্য ব্রহ্মা রামকে দুর্গোৎসবের পরামর্শ
আফ্রিকা মহাদেশে এখন যে অংশটি ‘ইথিওপিয়া’ নামে পরিচিত, অতীতকালে সেই দেশটার নাম ছিল ‘আবিসিনিয়া’। পর্তুগিজ জলদস্যুরা ওই দেশ থেকে গরিব আদিবাসীদের ধরে এনে প্রাচ্যের দেশগুলোতে ক্রীতদাস
বৈধব্যের সাজে বাপেরবাড়ি ফিরলে জোটে ভর্ৎসনা, গঞ্জনা ও ধিক্কার। যাতনার ভারে জর্জরিত হেম খুঁজতে থাকেন বেরনোর পথ। অবশেষে ভাইয়েদের সাহায্যে লুকিয়ে পড়াশোনা আরম্ভ করেন। তলব এলে
Notifications