প্রথম পাতা » বাংলা সাহিত্য » Page 10
রেলগাড়ি এবং রেল ভ্রমণের গতিময়তা সত্যজিৎ রায় নির্মিত চলচ্চিত্রে মিশেছে পঞ্চাশের দশকের শুরুতে, প্রত্যন্ত গাঁ নিশ্চিন্দিপুরের মাঠে। লিখছেন সপ্তর্ষি রায় বর্ধন
উত্তর-আধুনিক মানুষ বিয়োগ করতে করতে এক। একা। তবু, একবাটি খাসির মাংস ও-বাড়ি থেকে চালান হয়ে এল। পরদিন, বাটি ফেরত গেল মোচাঘন্টে পরিপূর্ণ হয়ে। এই যে যৌথযাপন,
বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ডাক নাম ছিল তুরতুরি। লেখার খাতা থেকে চশমা, ভুলে যেতেন প্রায় সবকিছুই। কিন্তু তাঁর উদ্বাস্তু বুক থেকে শব্দের দীর্ঘশ্বাস বেরোতে ভুল হয়নি। লিখছেন অরিন
আপনার আমার এবং ভিড়ের মাঝেই ব্যস্ততম কোনও একটি দিন, একজন মানুষ খুঁজে বেড়াচ্ছেন তাঁর মৃত্যুর শ্রেষ্ঠতম উপায় এবং অবস্থান। ভাবতে অবাক লাগে না? এই লেখাতে আলোচনা
নবারুণ প্রয়াণের দিনে তাঁকে শ্রদ্ধা জানিয়েই প্রকাশিত হল আমার সম্পাদনায় নবারুণ বইটি। প্রকাশ করলেন আমার দুই শিক্ষক সঞ্জয় মুখোপাধ্যায় ও সুমন মুখোপাধ্যায়। নবারুণেরও বহুকালের সহযাত্রী তাঁরা।
আজ যাঁকে নিয়ে লিখতে বসা তিনি এক অদ্ভুত চরিত্র। ভালো আর খারাপের মাঝে দাঁড়িয়ে থাকা এই মানুষটি ট্যাক্সি চালিয়েছেন, স্বাস্থ্যকর্মীদের সঙ্গে করেছেন ট্রেড ইউনিয়ন, কিন্তু পরিচয়
দেবুবাবু যে ঘরে থাকেন সেখানে একটা খাট আর একটা আরাম কেদারা ছাড়া একটা ল্যাপটপ আর একটা ছোট বুক সেল্ফ আছে তাতে কিছু পুরোনো ম্যাগাজিন, কিছু লুজ
ফেরার সময় এখানকার সংগ্রহশালায় অনেক কিছুর সঙ্গে অজস্র বীডও দেখল ওরা। দেখল এখান থেকে পাওয়া কবরের নানান ছবি। সেই সময়ে কবরে মৃতদেহের সঙ্গে অনেক সময় তাদের
Notifications