প্রথম পাতা » বাংলা সাহিত্য » Page 8
বেশ কিছুক্ষণ এদিক ওদিক ঘুরে ভেল্টু আবার পাড়ায় ফেরে। এসে দেখে অর্ক নেই। কী হল? ছেলেটাকে তো এখানেই রেখে গেছিল। ঠিক তখন চোখে পড়ে, একটা নেড়া
শুনেছি, মরে যাওয়ার আগে সে নিজের মুখ দেখতে চেয়েছিল, তাকে আয়না দেওয়া হয়েছিল তাই। নিজেকে দেখার পর সে আয়না ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছিল। আজ তার ডাকনাম আমাদের
হয়তো ওঁদের ঝগড়া হয়েছিল ফেরার পথে। হয়তো ওঁরা একে অপরের স্বামী-স্ত্রী নন। হয়তো ওঁদের ধর্ম আলাদা; অন্যজনের ভাললাগাকে সম্মান জানিয়েছিল মাত্র—হয়তো। হয়তো এসব কিছুই নয়। হয়তো
১৯৫১ সালে মুম্বাই গিয়ে, "ফিল্মিস্তান"-এ সংগীত পরিচালকের চাকরি নিয়েছিলেন হেমন্ত। হিন্দি জগতে পদবী বাদ দিয়ে হলেন 'হেমন্তকুমার'। সংস্থার মালিক শশধর মুখার্জি ছিলেন অশোক-কিশোরের আপন ভগ্নিপতি। তখন
কলকাতা বিমানবন্দরে বিরাট একটা দল এসেছিল রবুদা’কে রিসিভ করতে। আমজাদ আলি খাঁ ও অরূপবাবুর তরফ থেকে এসেছিলেন প্রদ্যোৎ সরকার। আমরা ডাকি বুড্ডু বলে। বুড্ডুর হাতে মালা
এই ভদ্রলোকের বাইরে বেরোনো খুব খুব কঠিন। আর বেরোবই বা কেন? তিনিই তো জীবনদেবতা। তাঁর পথের পথিক হলে কীসের ভয়। কীসের লজ্জা! অজানাকে জানার, অচেনাকে চেনার
আজকের দেশলাই বাক্স জীবনে, কুঠুরি জীবনে প্রিয়জনের থেকেও আপনার সম্পর্কে বেশি খবর পৌঁছে যায় প্রতিবেশীর কাছে। তাঁদের সঙ্গে হয়তো আপনার মোলাকাৎই হয়নি কোনওদিন। প্রয়োজন পড়েনি। আলাপ
শৈশব থেকেই পরিচিত হয়েছিলেন গান আর সাহিত্যের সঙ্গে। অনেকেই জানেন যে বাবা সৌরিন্দ্র মোহন মুখোপাধ্যায় পেশায় ছিলেন উকিল আর নেশায় সাহিত্যিক এবং রবীন্দ্র অনুরাগীও বটে। আজ
Notifications