প্রথম পাতা » বাংলা সাহিত্য » Page 8
এইরকম একদিন মাঝরাত্রে হঠাৎ আমার ঘুম ভেঙে গেছে, উঠে বসে বোতল থেকে জল খেতে খেতে জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে দেখি চারিদিকটা কেমন ধোঁয়াশা অন্ধকার আর তার
বারাণসীতে এক অন্য রবিশঙ্করকে দেখলাম। সারাটা দিন হইচই আর কাজের মধ্যে অদ্ভুত মেজাজি এক জীবন। এয়ারপোর্টের দিকটায় ওঁর প্রাসাদের মতন বাড়ি। যেমন বাড়ি তার তেমন চোখ
এমন ছবি এ দেশে এর আগে কেউ দেখেনি। আর দেখার জন্য যে কেউ তৈরি ছিল না সেটা ছবির প্রদর্শনের মর্মন্তুদ ইতিহাস থেকে আমরা জানি। এ জাতের
বেশ কিছুক্ষণ এদিক ওদিক ঘুরে ভেল্টু আবার পাড়ায় ফেরে। এসে দেখে অর্ক নেই। কী হল? ছেলেটাকে তো এখানেই রেখে গেছিল। ঠিক তখন চোখে পড়ে, একটা নেড়া
শুনেছি, মরে যাওয়ার আগে সে নিজের মুখ দেখতে চেয়েছিল, তাকে আয়না দেওয়া হয়েছিল তাই। নিজেকে দেখার পর সে আয়না ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছিল। আজ তার ডাকনাম আমাদের
হয়তো ওঁদের ঝগড়া হয়েছিল ফেরার পথে। হয়তো ওঁরা একে অপরের স্বামী-স্ত্রী নন। হয়তো ওঁদের ধর্ম আলাদা; অন্যজনের ভাললাগাকে সম্মান জানিয়েছিল মাত্র—হয়তো। হয়তো এসব কিছুই নয়। হয়তো
১৯৫১ সালে মুম্বাই গিয়ে, "ফিল্মিস্তান"-এ সংগীত পরিচালকের চাকরি নিয়েছিলেন হেমন্ত। হিন্দি জগতে পদবী বাদ দিয়ে হলেন 'হেমন্তকুমার'। সংস্থার মালিক শশধর মুখার্জি ছিলেন অশোক-কিশোরের আপন ভগ্নিপতি। তখন
কলকাতা বিমানবন্দরে বিরাট একটা দল এসেছিল রবুদা’কে রিসিভ করতে। আমজাদ আলি খাঁ ও অরূপবাবুর তরফ থেকে এসেছিলেন প্রদ্যোৎ সরকার। আমরা ডাকি বুড্ডু বলে। বুড্ডুর হাতে মালা
Notifications