প্রথম পাতা » বাঙালি খাবার
ছোট্ট মেয়েটি তাকিয়ে দেখত শেয়ালদা স্টেশনে এসে দাঁড়াল এক গাঢ় সবুজ ট্রেন। তার থেকে হাসিমুখে নেমে আসত একরাশ ভাল ভাল খাবারের গন্ধ।
বিশ্ববরেণ্য পরিচালকের বিশ্বখ্যাত সিনেমা গুপী গাইন বাঘা বাইন। সে ছবিতে বহু খাওয়াদাওয়ার দৃশ্য রয়েছে। ছবি দেখার সময় আলাদা করে খেয়াল না হলেও প্রতিটি দৃশ্য থেকেই ফুটে
পুজো এল। শিউলির গন্ধের সঙ্গে মিশে গিয়ে স্মৃতির ভাঁড়ারের তালা খুলে বেরিয়ে এল লুচিভাজার সুঘ্রাণ, আলোচালের খিচুড়ি ফোটার সৌরভ, ভাপা ইলিশের আঁশটে মৌতাত! জমিয়ে খেলেন ও
বাঙালি এখনও বাঙালির সমালোচনায় এক নম্বরে। এই ইগো ধারণ করে রাখতে পারাও কৃতিত্বের ব্যাপার বৈকি! বাঙালির ভোগের বাড়ি যাওয়ার ধারণা নিয়ে বাঙালির জয়গাথা লিখলেন অনুব্রত।
ফ্ল্যাটবাড়ির শেষ পাতে হয় আচার থাকে না, নয়তো আচার আসে হরেক মেলার স্টল থেকে, বা বিভিন্ন স্টোরে বিক্রি হওয়া বোতল থেকে। শহরে ওসবের চাহিদা বেশি। কারণ
দেশভাগের আগে জলপথেই পূর্ববঙ্গ আর পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে যাতায়াত চলত। আর সেই জলপথের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ ছিল গোয়ালন্দের জাহাজঘাটা এবং স্টিমারের ভোঁ। আর ছিল এক অনবদ্য মুর্গির মাংসের
কেউ গন্ধেই বাপ বাপ বলে পিঠটান দেন। কেউ আবার আঁশটে গন্ধে মজে শেষপাতের মিঠাই ফেলে শুঁটকি দিয়ে মুখশুদ্ধি করেন! শুঁটকি মাছের রকমারি গল্প শুঁটকি ভর্তার রেসিপি-সহযোগে
অনিন্দ্যদার মিষ্টিপ্রীতি নাকি প্রায় কিংবদন্তী। খাস উত্তর কলকাত্তাইয়া ঘটিবাড়ির ছেলে হওয়ার সুবাদে হেন মিষ্টি নেই যা অনিন্দ্যদার রসনাতৃপ্তি এবং উদরপূর্তি ঘটায়নি। সেই অনিন্দ্যদাও শাশুড়ি মায়ের বাড়িতে
Notifications