প্রথম পাতা » বেদব্রত ভট্টাচার্য
অনায়াস আলস্যের যে নির্মেদ তীক্ষ্ণতা নির্মাতারা প্রথম সিজনে সফলভাবে এনেছিলেন, সেটা একটু ভাবলেই বোঝা যায়, কী দুঃসাধ্য ব্যাপার। তাই সেটা আরও একবার হবে কিনা, তা নিয়েও
যখন এই প্রাইজ দেওয়া শুরু হয়, তখন গোটা অনুষ্ঠানের মতোই এই প্রাইজটাও ছিল নিছক ইয়ার্কি, বা পিছনে লাগার ব্যাপার। কাগজে কলমে বলা হত, যে সব অবদান
ইংরেজি গ্রাফিক নভেলের দুনিয়া স্পষ্টতই ইস্টবেঙ্গল মোহনবাগানের মতো দু'ভাগে বিভক্ত। আর তাদের মধ্যে বিরোধও ঠিক তেমনি। সেই ডিসি বনাম মারভেল ইউনিভার্সের অন্দরে উঁকি দিলেন বেদব্রত ভট্টাচার্য।
পরিচালক অনির্বাণের প্রথম প্রচেষ্টা ‘মন্দার’ দেখে উপলব্ধি করলাম, যে সেই উক্তি এবং অনির্বাণের সম্ভাবনার সম্পূর্ণ পরিধি- এর সিকিভাগও জানা হয়নি আমার। এই উপলব্ধির বেশ কয়েকটা স্তর
একেনবাবু বাংলা ওয়েব সিরিজের দুনিয়ায় পালতোলা হাওয়া। নতুন গোয়েন্দা এসেই ভিনি ভিডি ভিসি কায়দায় জয় করে নিয়েছেন ওটিটি-র সুবৃহৎ দর্শককুলকে। পাঁচটি সিজ়ন দেখে মতামত দিলেন বেদব্রত
মেগা-পর্বের পরবর্তী তিরটি চালানো হল মেগাওয়াটের দিকে! ক্ষমতামাপক একক মেগাওয়াট আর তার জোরেই দুনিয়া চলছে বিদ্যুৎবেগে! লিখলেন বেদব্রত ভট্টাচার্য।
পাণ্ডবদের বনবাসের সময়েই বিদুর বুঝতে পেরেছিলেন, তেরো বছর বাদে দুর্যোধন সুবোধ বালকের মতো রাজ্য প্রত্যর্পণ করবেন না, এবং একটা সর্বগ্রাসী যুদ্ধ হবেই। হয়তো সেই কারণেই এই
সিরিজের অন্য ক্লাইম্যাক্সে কিন্তু সৃজিত মাস্টারস্ট্রোক দিয়েছেন। এর আগে চতুষ্কোণেও সৃজিত প্রমাণ করেছেন, যে রোমাঞ্চকর, স্মার্ট, রাউন্ড টেবিল ক্লাইম্যাক্স তৈরি করতে তিনি এই মুহূর্তে বাংলায় প্রায়
Notifications