প্রথম পাতা » মধুছন্দা চক্রবর্তী
সেইসময়কার মেডিকেল কলেজের গোঁড়া শিক্ষকরাও কাদম্বিনীর ডাক্তারি পড়ার ঘোর বিরোধী ছিলেন। অথচ তখন ঘরে ঘরে পর্দানসীন মেয়েদের চিকিত্সার জন্য মহিলা ডাক্তারদের খুবই প্রয়োজন ছিল। মেডিকেল কলেজের
পুঁথি সংগ্রহের অদ্ভুত নেশা ছিল হরিনাথ দে-এর। অভিজ্ঞান শকুন্তলম-এর প্রাচীনতম পুঁথিটি সংগ্রহের জন্য সুদূর বাংলাদেশে ছুটে গিয়ে উদ্ধার করেছেন। পার্সি ও তুর্কি ভাষায় লেখা বৈরাম খানের
১৯০৭ সালে ইতিহাস নিয়ে স্নাতক হবার আগেই এশিয়াটিক সোসাইটির জার্নালে ‘লেখ’ ও ‘মুদ্রা’ নিয়ে রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখনী চিনিয়ে দিয়েছিল ইতিহাসের অনুসন্ধানে তাঁর জহুরির দৃষ্টি। ১৯১১ সালে
১৮৭০ সালে কালাজ্বরের প্রথম রিপোর্ট এল ভারতের অসম অঞ্চল থেকে, যেখানে বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে চা বাগান তৈরি করেছিল সাহেবরা। কয়েক বছরের মধ্যেই এই জ্বর ছড়িয়ে পড়তে
ঘটনাচক্রে সেই পর্যবেক্ষণের ফাইল এসে পড়ল বাঙালি আঙ্কিক রাধানাথ শিকদারের হাতে। হিমালয় পর্বতে সকলের অগোচরে সবচেয়ে উঁচুতে মাথা তুলে দাঁড়ানো সেই শৃঙ্গকে খাতায় কলমে মেপে ফেলার
চরম উৎসাহে বিদ্যাধর ভট্টাচার্য পড়াশুনো শুরু করে দিলেন। কখনও টলেমি, ইউক্লিডের জ্যামিতিক নকশার বই, কখনও প্রাচীন শিল্পশাস্ত্র, বাস্তু কিংবা জ্যোতির্বিজ্ঞানের বই। লিখছেন মধুছন্দা চক্রবর্তী।
Notifications