প্রথম পাতা » মলাট কাহিনি » Page 2
আপনার আমার এবং ভিড়ের মাঝেই ব্যস্ততম কোনও একটি দিন, একজন মানুষ খুঁজে বেড়াচ্ছেন তাঁর মৃত্যুর শ্রেষ্ঠতম উপায় এবং অবস্থান। ভাবতে অবাক লাগে না? এই লেখাতে আলোচনা
দেশভাগের সঙ্গে একাত্ম হয়ে ওঠে বিভিন্ন মোটিফ। শুধু সমকালে নয়, সময়সরণি বেয়ে তার রেশ ছড়িয়ে পড়ে পরবর্তী দশকগুলিতেও। তেমনই একটি মোটিফ— ‘পাসপোর্ট’ নিয়ে এই আলোচনা, যা
খালি বলছেন 'কোনও কথা নয়, চলো, শিগগির চলো'। যাকে বলছেন সেও কী যেন বলার চেষ্টা করছে, কিন্তু আয়া মাসি কোনও কথাই শুনছেন না। গিয়ে যা দেখলাম
ক্রিপ্টো বিজ্ঞান জানলেন না তাঁরা, নয়তো বয়ে গেছিল ওষুধ দোকানে বসতে। প্যারিসের ল্যুভর মিউজিয়ামে গিয়ে একজন কম্পাউন্ডারই তো ‘মোনা লিসা’ দেখে ডিকোড-পূর্বক চেঁচিয়ে উঠেছিলেন, ‘আরে ভিঞ্চি
আলাদা হবার পরে অনুরূপা যদিও মেয়েকে নিয়ে প্রতি সপ্তাহে গিয়ে শাশুড়ির সঙ্গে দেখা করে আসত। টুকটাক কিনে কেটে দিয়ে আসত তাঁর প্রয়োজনে। তারপর উনি নিজেই তলেতলে
তবু বাবা এবাড়িতে আসতে চায় না। মা বলে, ‘নিম্নবিত্ত হীনমন্যতা’। নীনা জানে, তা নয়। আসলে বাবার প্রখর আত্মসম্মানবোধ। যে আত্মসম্মানবোধের জন্য মা বুবলির বিয়েতে সোনার হার
আমার ধারণা ছিল, কবি মানে ধুতি পাঞ্জাবি পরা গোঁফওলা লোক, মাথার চুল বেশ লম্বা, চোখে চশমা থাকবে। আমাদের ইস্কুলে সংস্কৃত মাস্টার বাংলায় কবিতা লিখতেন। তাঁকে ঠিক
মজা হয়েছিল কোডেক্স অরিয়াসের বেলায়। একাদশ শতকে সোনায় মোড়া এই বইটি লাইব্রেরি থেকে চুরি যায়। চোরেরা দুয়ারে দুয়ারে ঘুরে খরিদ্দার না পেয়ে শেষে আসল মালিকের কাছেই
Notifications