প্রথম পাতা » রাবণ
গালের একপাশে গোঁজা সুগন্ধি পান। কাজের সময় সবার কোমরে শাড়ির উপর গামছা ঘুরিয়ে জড়ানো। যাতে শাড়িতে ময়লা না লাগে। ওরাও ওদের মেজাজ নিয়ে চলে। চলায় বাস্ততা
একতলাতেই বৈঠকখানা। বাবা-কাকাদের আড্ডাঘর। বৈষয়িক বা অন্য জরুরি কাজে যাঁরা আসেন, তাঁরাও ওই ঘরেই বসেন। বাড়ির লাইব্রেরি বলতেও এটাই। দেওয়ালজোড়া আলমারিগুলোতে আইনের বই ছাড়াও নানান বিষয়ের
গোবিন্দভোগ চাল জলে ফেললে, যে মৃদু গন্ধ পাওয়া যায়, তা যেন এক মুহূর্তে পৌঁছে দেয় ছোটোবেলার দিনগুলোয়। বাড়িতে প্রায়ই অনুষ্ঠান লেগে থাকত আর সেই সূত্র ধরে
Notifications