প্রথম পাতা » শিশু সাহিত্য » Page 3
বৈশাখ এখন বড় হয়ে গেছে। তার ছোটবেলায় সে একবার উড়োজাহাজে চড়ে মার্কিন মুলুকে বাস করতে গিয়েছিল মা-বাবার সঙ্গে। সে বাড়িটা, সে জায়গাটা তার ভারী মনে ধরেছিল।
ছোট্ট শাক্য বাড়ি বসে খুব গপ্পো শুনছে আর বই পড়ছে। আর তার কচি মনটি কল্পনার ডানায় ভর করে পাখা মেলছে আকাশে। হাতে রয়েছে রং পেনসিল। আর
ক্লাস ওয়ানটা কেটে গেল গোটা লকডাউন জুড়েই। আর কিছুদিন পরেই ক্লাস টু হবে। আবার নতুন বইয়ের গন্ধ কবে পাওয়া যাবে কে জানে! অপেক্ষা করতে করতে আরণ্যক
অজানা আর অচেনা দুই বন্ধু। নৌকো করে তারা পাড়ি দিয়েছে এক আশ্চর্য সব-পেয়েছির দেশে। সে দেশার নাম সন্দেশ।
বুলবুলির খুব ইচ্ছে করে তার একটা পোষ্য থাক। কিন্তু মা আর ঠাম্মার জ্বালায় তার কি জো আছে? দু'জনেরই কড়া নিষেধ। তাই বুলবুলির মন ভালো করতে এল
ছোট্ট তানিশা বাড়িতে বন্দি। তাই নদী আর পাহাড়ের ছবি এঁকেছে সে।
গুহার খবর আর কেউ জানে না। নিজে নিজেই পাটকাঠির গোছাগুলোকে কখনও গুহা, কখনও দুর্গ এইসব নানা কিছু ভেবে নেয়। তারপর একটা পাটকাঠিকে তরোয়াল বানিয়ে খেলা করে।
ছবি এঁকেছে ছোট্ট নীরাজনা। হাবে ভাবে অবশ্য সে ছোট নয় একটুও। বয়সেই যা...। তাই শুধু ছবি না এঁকে, সঙ্গে ছড়াও লিখে দিয়েছে বাংলালাইভকে।
Notifications