প্রথম পাতা » শ্রুতি গঙ্গোপাধ্যায় » Page 2
রাধা-কৃষ্ণের প্রেমের দোল হোক, বা শ্রীচৈতন্যদেবের জন্মতিথি উদযাপন, বা নিছক খুশির রং খেলা— সর্বত্রই মিষ্টি মুখ... মঠ, খাজা, গজা, জিলিপি, মালপোয়া, শরবত, প্যাঁড়া, ইত্যাদি কী নেই
প্রথমে আলাপ হল রাগী মুখের ট্রিগার ফিশ-এর সঙ্গে, একটা ফুলকপি কোরালের সাথে সে লুকোচুরি খেলছিল। তারপর, একে একে ড্যামসেল ফিশ, ওরিয়েন্টাল সুইটলিপ, ব্লু স্ন্যাপার— এদের সঙ্গে
পৌষ সংক্রান্তি বা মকর সংক্রান্তি বা উত্তরায়ণ সংক্রান্তি, যখন সূর্য আবার উত্তর দিকে যাত্রা শুরু করে, ধনু থেকে মকর রাশিতে সঞ্চারিত হয়, সেদিন ভোরে স্নান সেরে
শীত মানেই নলেন গুড়ের স্বাদ, কুয়াশার সকালে রাস্তার মোড়ে ভাঁড়ে দুধ-চায়ে চুমুক, আর ছোট্ট বারান্দার কিচেন গার্ডেনে ফলানো সবুজ সবজির ডালি। এই সবকিছুকে মিলিয়ে দিয়ে,আজ নিয়ে
এসব জিভ-ভাঙা নাম যতই হোক, খাসি বা পাঁঠার মাংস মানে বাঙালির 'মটন'!! ব্যাস...। তো এই 'মটন' কিন্তু সারা বিশ্বে সব চেয়ে বেশিই খাওয়া হয় অন্য মাংসের
জগন্নাথদেব ভক্তদের কাছে বড়ো প্রিয় দেবতা, শ্রী কৃষ্ণেরই রূপ তিনি। আর রথযাত্রার সময় জগন্নাথের মন্দিরে তাঁর জন্যে রান্না করা হয় ছাপ্পান্ন ভোগ (ছপ্পনভোগ), যে ভোগের ভাগ
শরীরকে বিষমুক্ত করতে বহু বছর ধরে চলে আসছে ডিটক্স পানীয়ের ব্যবহার। লিভার, কিডনির চাপ কমাতে, মেটাবলিজম বাড়াতে আর ত্বক চুলের যত্ন নিতে, কয়েকটা স্বাস্থ্যকর পানীয় নিয়ে
মাছ জড়িয়ে বাঙালির সাহিত্যে সংস্কৃতিতেও, বাঙালির জীবনের প্রতিটি শুভকাজে, প্রতিদিনের ‘সামান্য দুটি’ মাছভাতের পাতে..। মাছ মিশে গেছে ভাষায় আর লোকগাথা-লোকাচারেও। জামাই ষষ্ঠীতে মাছের মেনু সাজালেন শ্রুতি
Notifications