প্রথম পাতা » সপ্তর্ষি রায় বর্ধন » Page 2
করুণা বন্দ্যোপাধ্যায়, যিনি অভিনয় করেছিলেন সর্বজয়ার চরিত্রে, লিখেছিলেন প্রত্যেক শিল্পীকে তার ব্যক্তিগত চরিত্র অনুযায়ী নির্দেশ দেওয়ার পদ্ধতি আসলে পরিচালক হিসেবে সত্যজিতের গভীর শিল্পবোধের একটি নিদর্শন এবং
দুই প্রবাদপ্রতিম নাট্যব্যক্তিত্ব– তরুণ রায় এবং দীপান্বিতা রায়ের অভিভাবকত্বে বড় হয়ে উঠেছিলেন দেবরাজ অর্থাৎ অভিনয় ছিল তাঁর রক্তমজ্জায়। স্ত্রী অনুরাধা– তিনিও জনপ্রিয় অভিনেত্রি। একটা সময় অবধি
শৈশবের খেলা আজ মাঠের পরিবর্তে উঠে এসেছে স্মার্টফোন অথবা কম্পিউটারের পর্দায়। খেলার সঙ্গে ধূলার সম্পর্কে লেগেছে বিভেদ। জয়ের উল্লাস – হারের অবসাদ, নেই দু'য়ের বহিঃপ্রকাশ। সবই
এ বাড়ির দাবী– রাজা পঞ্চম জর্জের কালে ঠাকুরদা লালবাগে বেড়াতে গিয়ে যে এক ঝুড়ি খুব মিষ্টি আম নিয়ে এসেছিলেন তার ফেলে দেওয়া আঁটি থেকে এই গাছ
রেলগাড়ি এবং রেল ভ্রমণের গতিময়তা সত্যজিৎ রায় নির্মিত চলচ্চিত্রে মিশেছে পঞ্চাশের দশকের শুরুতে, প্রত্যন্ত গাঁ নিশ্চিন্দিপুরের মাঠে। লিখছেন সপ্তর্ষি রায় বর্ধন
থাইয়্যামের বোর্ডের সঙ্গে দাবার আদি রূপ “চতুরঙ্গ”-এর মিল স্পষ্ট আর এর উদ্ভাবনের পিছনে ছিল সে সময়ের ক্ষত্রিয় শ্রেণীর সামাজিক রীতি যার মূলে রাজ্য জয় এবং শাসন।
শান্তিনিকেতন কলাভবনে সেই প্রথম এই ধরনের মেলা। মূলত কলাভবনের ছাত্রছাত্রীদের সাম্প্রতিক শিল্পকর্ম স্থান পেল মেলায়৷ সেসব বিক্রি করে তার থেকে সংগৃহীত অর্থ দিয়ে শুরু হল তহবিল।
"দেবিং দুর্গতিহারিণীম” সম্প্রচারের পর কলকাতা বেতারকেন্দ্রের উচ্চপদস্থ কর্তারা এর পরিণতি কতটা ভেবেছিলেন তা বলা কঠিন, কিন্তু মারাত্মকভাবে প্রত্যাখ্যাত হল এই পরিকল্পনা। অনুষ্ঠানটিকে সফল করতে ঘুরপথেও চেষ্টা
Notifications