
প্রেমের বই বা বইয়ের প্রেম
প্রেমের বই। তার কতখানি কদর আজকের এই দৃশ্য-শ্রাব্য যুগে? প্রেমের সিনেমা কিংবা প্রেমের নাটকের সঙ্গে সে কি আদৌ পাল্লা দিতে পেরেছে? চিরন্তন প্রেমের বই বা বইয়ের প্রেম নিয়ে আলোচনায় পল্লবী মজুমদার।
প্রেমের বই। তার কতখানি কদর আজকের এই দৃশ্য-শ্রাব্য যুগে? প্রেমের সিনেমা কিংবা প্রেমের নাটকের সঙ্গে সে কি আদৌ পাল্লা দিতে পেরেছে? চিরন্তন প্রেমের বই বা বইয়ের প্রেম নিয়ে আলোচনায় পল্লবী মজুমদার।
পিঙ্গলের ছন্দসূত্র-অনুযায়ী অক্ষর ধরে-ধরে ছন্দের প্রকারভেদ করা হয়েছে। সে-হিসাবে ছন্দ, অতিছন্দ, বিচ্ছন্দ‒ তিনটি শ্রেণি।
তৃষ্ণা বসাক লিখছেন – এই ব্যালকনি থেকে আগে দেখা যেত পুরোটা, এই নিমগাছটা তখন কিশোর ছিল। এখন আর দেখা যায় না।
এখনও শাসকের ধর্মই সংখ্যালঘু। তবে শিষ্ট সমাজের যা ব্যবহার, ভবিষ্যতে যে কী হবে ভাবতেই শিউরে উঠলেন পরম বৈষ্ণব!
অক্ষরবৃত্ত: এ-ছন্দের আরও অনেকরকম নাম– তানপ্রধান, মিশ্রকলাবৃত্ত, মিশ্রবৃত্ত, অক্ষরমাত্রিক, বর্ণমাত্রিক। অক্ষরবৃত্ত নামটি প্রবোধচন্দ্রের দেওয়া, তানপ্রধান অমূল্যধনের। আরও অনেকে নানারকম নামে
বহু গ্রন্থের সাহায্য গৃহীত হয়েছে এ-কাজে। সবশেষে, সেসব গ্রন্থেরও একটি তালিকা (bibliography) সংযোজিত হবে, যাতে পাঠক তাঁর কৌতূহল নিরসনের সুযোগ পেতে পারেন। এখানে শুধু কৌতূহলটি জাগিয়ে তোলাই মুখ্য উদ্দেশ্য। বিশেষ করে, তরুণ প্রজন্মের কবি, কবিতা-অনুরাগী ও কাব্যের ছাত্রছাত্রীরাই এটির উদ্দিষ্ট পাঠক।
স্বস্তিকা কী বলবে কথা খুঁজে পাচ্ছিল না। তবে শুনতে ভাল লাগছিল। কত বছর পর আবার মায়ের গলা। একটু বেশিই কি ইমোশনাল হয়ে যাচ্ছে ও? খেয়ে দেয়ে মা পৌঁছে দিয়ে এল ঘরে। কুঞ্জকাকা সুন্দর করে পরিষ্কার করে ধূপ জ্বালিয়ে রেখেছে। বিকেলে দেখা হবে স্বস্তিকার বন্ধুদের সঙ্গে… তারপর? লিখছেন সৈকত ঘোষ।
তিনদিন পর দাদার বাড়ি ফেরার কথা ছিল। ফেরেনি। বাড়ির মেন গেটে তালা দেবার দায়িত্ব আমার। বিছানায় উপুড় হয়ে হিমু সমগ্র পড়ছিলাম। বৌদির উপহার। জন্মদিনে। ‘আর আসবে না, তালাটা দিয়ে দাও।’ আমার উত্তরের অপেক্ষা না করেই দোতলায় চলে গেল বৌদি। দাদা কি তাহলে আর ফিরল না? অভিরূপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছোটগল্প। …
বাংলার দলিত সাহিত্য নিয়ে দীর্ঘ, বিশদ এবং স্তরযুক্ত একটি আলোচনা করেছেন প্রাবন্ধিক তুষ্টি ভট্টাচার্য। এই সংখ্যায় মতুয়া এবং রাজবংশী সাহিত্যের নিরবচ্ছিন্ন ধারাটির দিকে পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন তিনি।
তোমার অশ্বত্থের পাতা ছাওয়া দিন…
তোমার ফ্লুরোসেন্ট উদ্বায়ী রাত…
তোমার সম্মাননার ছোট বড় স্তম্ভসঙ্কুল পথ…
পার হয়ে, সব খবর আর বুঝি পৌঁছায় না,..
মানস ঘোষের দুটি কবিতা।
এলানো দুপুরগুলো রাখা থাকে নোঙরবিহীন।
গাছে গাছে এলোমেলো শীত ফুটে থাকে!
বড় বেশি মিঠে লাগে
কাকভেজা বিডিও অফিস।
স্যাঁতস্যাঁতে দিনের আখ্যান অনুপ ঘোষালের কলমে।
বাংলার দলিত সাহিত্য নিয়ে দীর্ঘ, বিশদ এবং স্তরযুক্ত একটি আলোচনা করেছেন প্রাবন্ধিক তুষ্টি ভট্টাচার্য। এই সংখ্যায় মতুয়া এবং রাজবংশী সাহিত্যের নিরবচ্ছিন্ন ধারাটির দিকে পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন তিনি।
৫ ডিসেম্বর ছিল অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রয়াণ দিবস। সেই দিনটিকে স্মরণে রেখে তাঁর সঙ্গে কাকা রবীন্দ্রনাথের স্নেহোচ্ছল সখ্যের গল্প শোনালেন পীতম সেনগুপ্ত তাঁর কবি-সমীপে কলামে।
অ্যাক্সিডেন্ট হয়ে বর হাসপাতালে ভর্তি। মেয়েটাকে পড়শির ঘরে রেখে একমাসের দুধের ছেলে কোলে নিয়ে হাসপাতালে বসে থাকে অসহায় রুমকি। অনেক টাকা লাগবে বরের অপারেশন করাতে। কোথায় পাবে টাকা? ঋভু চট্টোপাধ্যায়ের গল্প….
কিসের অহমিকায়, মাঝপথে রুদ্ধগতি নেমে আসে? অচল হয়ে যায় চতুর্দিক। কেন তুমি বড় নিশ্চুপ হয়ে দেখলে, দুরন্ত পবিত্রতায় ছেয়ে থাকা কবিতাও লেখা হল না আর।… শৌভিক চট্টোপাধ্যায়ের কবিতা।
© Copyright 2019-20 | Celcius Technologies Pvt. Ltd. All Rights Reserved
Unauthorized copying or representation of any content, photograph, illustration or artwork from any section of this site is strictly prohibited.
Unauthorized copying or representation of any content, photograph, illustration or artwork from any section of this site is strictly prohibited.
Contact us: