প্রথম পাতা » Bengali Poetry » Page 5
শামশের আনোয়ারের সঙ্গে আমার পরিচয় ১৯৬৩ সালে। তখন সদ্য ভর্তি হয়েছি মৌলানা আজাদ কলেজে। যতদূর মনে পড়ে ইতিহাস অনার্সের ছাত্র ছিল শামশের। কলেজ ভবনের উত্তরদিকের বাহুর
নিজস্ব জীবনযাপন বা চিন্তাধারা সম্বন্ধে তাঁর রাখঢাক ছিল না। যতদূর পর্যন্ত যাওয়া সম্ভব, ততদূর তিনি নান্দনিক বা সামাজিক সংস্কার না মেনে নিজেকে প্রকাশ করেছেন। ফলে তাঁর
মেয়েরা গান বেঁধে চলেন সুদীর্ঘদিন ধরে। প্রাত্যহিক দিনযাপনে জীবনের বারোমাস্যা হয়ে সে সব গান বেজে চলে শরীরে, মনে, প্রাণে। দাইমা, কাটুনি, জেলেনি, গোয়ালিনী, মালিনী, কিষাণী থেকে
১৮৬২ খ্রিষ্টাব্দে ‘হুতোম প্যাঁচার নকশা’ প্রকাশিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কলকাতার ‘বাবু সমাজ’-এর টিকিতে টান পড়ে। প্রহসন ও নকশাধর্মী গদ্যে দেখা যেত শ্লেষের আবরণ। কালীপ্রসন্ন সিংহ তা
পৃথিবী এখন ক্রমে হতেছে নিঝুম। সকলেরই চোখ ক্রমে বিজড়িত হ'য়ে যেন আসে; যদিও আকাশ সিন্ধু ভ'রে গেলো অগ্নির উল্লাসে; যেমন যখন বিকেলবেলা কাটা হয় খেতের গোধূম
তবে কি আমাকে ছোঁয় শূন্যের সংগীত? বিপদরেখার দিকে পাখি উড়ে গেলে তার ছায়াখানি ফেলে যায় আমার শরীরে! শ্রুতি ও স্মৃতির মাঝে উঠে বসি, ধীরে লিখছেন রাহুল
নিদাঘ ঘনঘোরে এসো, এই সুরে একান্ন পীঠের তালবাদ্য বাজো, ক্ষমা হয়ে… লিখছেন অরিন চক্রবর্তী
আবেগ ও দক্ষতার মিশ্রণে তাঁর কবিতা হয়ে উঠেছিল একটা প্রজন্মের ভাষ্য। দীক্ষিত পাঠক তাতে গভীরতা হয়তো পাবেন না, কিন্তু কবিতাবিমুখ কাউকে কবিতার দিকে টেনে আনতে হেলাল
Notifications