
করোনা-পরবর্তী উপসর্গ
আমরা এখনও ভাইরাসটিকে করায়ত্ত করতে পারিনি। ভ্যাক্সিনও সম্ভবত শেষ উত্তর হবে না।
আমরা এখনও ভাইরাসটিকে করায়ত্ত করতে পারিনি। ভ্যাক্সিনও সম্ভবত শেষ উত্তর হবে না।
এই দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা সম্পদ পুনর্বণ্টন ছাড়া কার্যকরী করা সম্ভব নয়। এমন এক অসাম্যের পৃথিবীতে আমরা বাস করি যেখানে বিশ্বের প্রথম পঁচিশ জন ধনী ব্যক্তির হাতে রয়ে যায় প্রায় দেড় ট্রিলিয়ন ডলার। তাঁরা যত চাকরি সমাজের জন্য তৈরি করেছেন তা কোনোমতেই এই অবিশ্বাস্য এবং অশ্লীল পুঁজিকে যুক্তিযুক্ত করতে পারে না।
স্বাভাবিক ভাবেই দেখা দেবে অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা। কিন্তু সেই অনিশ্চয়তাকে একটা গাণিতিক রূপ দিলে দেখা যাবে সমাজের বিভিন্ন শ্রেণীর জন্য অনিশ্চয়তার পরিমাণ বিভিন্ন হয়ে দাঁড়াচ্ছে। অর্থাৎ, অনিশ্চয়তার প্রেক্ষিতেও দেখা দিচ্ছে অসাম্য।
‘… অসুখ আমায় রাখলে দূরে নিজেকে আর কীভাবে দিই দোষও / হাতের পাতা সমান্তরাল, সেই তো আমার রুলটানা কাগজ।’
কোভিড-দিনের কথা, কবিতায় কলমের আঁচড়ে ফুটিয়ে তুললেন শ্রীজাত।
করোনায় কাহিল পুরো দেশ। লকডাউনে স্তব্ধ। তার মধ্যেই জন-বিস্ফোরণ ঘটল দিল্লিতে। বাস স্ট্যান্ডে জড়ো হলেন হাজার হাজার মানুষ। ওঁরা সবাই শ্রমিক। দিল্লিতে এসেছিলেন ভিন রাজ্য থেকে কাজ করতে। পরিযায়ী শ্রমিকদের নিয়ে লিখলেন চাণক্য।
এটা সত্যি, যে কোভিড আমাদের ব্যাকফুটে ঠেলে দিয়েছে। আমাদের বাধ্য করেছে যাপন নিয়ে নতুন করে ভাবতে, ঘরে বসে কাজ, শিক্ষা, বিনোদনের হরেক উপায় হাতড়ে বের করতে। কিন্তু সত্যিই কি তাতে আমরা ভুলে গিয়েছি এ সবের আসল মানে? প্রতি পদে ডিজিটাইজেশন সত্যিই কি আমাদের জীবনযাত্রা চিরতরে উলটে পালটে দেবে? উত্তর খুঁজলেন অনুব্রত।
অর্থনৈতিক সমীক্ষা যাই বলুক, ২০২০ সালে ভারতীয় অর্থনীতি খুব একটা ভাল অবস্থায় ছিল না। দেশীয় উৎপাদন বৃদ্ধির হার আগে থেকেই কমছিল, বেকারত্বের হার গত ৪৫ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ, ভোগব্যয়ও অধোগামী। তার মধ্যে কোভিডের খাঁড়ার ঘায়ে অবস্থা কী দাঁড়াল? লিখলেন মহালয়া চট্টোপাধ্যায়।
১৯৫৫ সালে পোলিও ভ্যাক্সিনের (ইঞ্জেকশন পদ্ধতিতে) আবিষ্কর্তা বিজ্ঞানী যোনাস সল্ক ভ্যাক্সিনের সত্ত্বাধিকার ছেড়ে দেওয়ার প্রসঙ্গে অক্লেশে বলতে পেরেছিলেন –“could you patent the sun”? কিন্তু ২০২০ তে করোনা ভ্যাক্সিনের বেলায় আর সেটি হওয়ার যো নেই। লিখছেন ডাঃ ঋতব্রত মিত্র।
জামলো মাকদাম| এক দাম| এক লাখ| এক লাখ — সরকারি ক্ষতিপূরণ| বছর বারোর সেই বেঘোরে মারা পড়া পরিযায়ী শিশুশ্রমিককে নিয়ে লিখলেন সৌভিক বন্দ্যোপাধ্যায়।
করোনার আগমনে গিয়াছে দেশ ছেয়ে! সঙ্গে সানাইয়ের পোঁ হিসেবে এন্ট্রি নিয়েছে মাস্ক! কিন্তু সৃজনশীল ভারতবাসী, ফাঁকিবাজ ভারতবাসী, বেপরোয়া ভারতবাসী মাস্ক পরার বিষয়টিকে প্রায় শিল্পের উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছেন! মাস্ক পরি না না-পরি, নাউ দ্যাট ইজ় দ্যা কোয়েশ্চেন! উত্তরের আশায় অম্লানকুসুম চক্রবর্তী!…
অভিনেতা অনির্বাণ ভট্টাচার্য, সাহিত্যিক তৃষ্ণা বসাক ও সঙ্গীতশিল্পী প্রিয়ম মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে আলোচনায় শিল্পের হাল এবং হকিকত জানার চেষ্টা।
নভেল করোনাভাইরাসের আগমনের সঙ্গে সঙ্গে মৃত্যুর হার যত বাড়ছে, তত শোনা যাচ্ছে একটি অপরিচিত শব্দবন্ধের ব্যবহার। কো-মর্বিডিটি। এবং এই কো-মর্বিডিটি
করোনা ভাইরাস এসে নতুন করে ছাদকে করে তুলেছে বঙ্গজীবনের অঙ্গ! বিকেল হলেই চার দেওয়ালের কংক্রিটে আটকা পড়া শহরবাসী মানুষ ছাতমুখো হচ্ছেন। একটু আকাশ, একটু সবুজ, একটু মানুষের মুখ দেখতে ছাদই এখন বাঙালির অক্সিজেন সিলিন্ডার! ….
গোটা পৃথিবী যখন ভয়ে আশঙ্কায় গুটিয়ে নিয়েছে নিজেকে, মায়া আর্ট স্পেস নিয়ে এল বিভিন্ন খ্যাতনামা শিল্পীর আঁকা একগুচ্ছ কার্টুন। শিল্পীরা তাঁদের কার্টুনের মাধ্যমে এই নতুন পৃথিবীকে কীভাবে দেখেছেনতা জানতে দেখে নিন এই মজাদার ভিডিও।
আমাদের ইমিউন সিস্টেম একটি জটিল নেটওয়ার্ক যার মধ্যে শরিরের শ্বেত কণিকার বিভিন্ন কোশ আছে, আছে রক্তে সংবাহিত প্রোটিন এবং তার বিভিন্ন রূপ যেমন অ্যান্টিবডি, কমপ্লিমেন্ট সিস্টেম, ইন্টারলিউকিন-১। আছে বিভিন্ন ধরনের ন্যাচারাল কিলার সেল।
স্টেইনলেস স্টিলের স্পুন আর ফর্ক দিয়ে সেরামিকের প্লেটে ঠুংঠাং হাল্কা ঠুংঠাং আওয়াজ করার মধ্যে একটা দৈব আনন্দ আছে, এটা আমরা বুঝি। তবে করোনাভাইরাসের থাবা থেকে বাঁচতে ও বাঁচাতে এমন আওয়াজ এখন করবেন না।…
© Copyright 2019-20 | Celcius Technologies Pvt. Ltd. All Rights Reserved
Unauthorized copying or representation of any content, photograph, illustration or artwork from any section of this site is strictly prohibited.
Unauthorized copying or representation of any content, photograph, illustration or artwork from any section of this site is strictly prohibited.
Contact us: