প্রথম পাতা » Freedom Fighter
সেদিনের সেই শ্রমিক আন্দোলনের পুরোভাগে ছিলেন মাস্টারমশাই জ্যোতিষচন্দ্র ঘোষের সহচর শচীনন্দন চট্টোপাধ্যায়। তাঁর স্মৃতিকথায় এই ঘটনাটির পুঙ্খানুপুঙ্খ বর্ণনা আছে, যেখান থেকে তুলে ধরলাম। ১৯২৮ সালে জ্যোতিষচন্দ্রকে
দু’জনেরই ব্লাউজের ভেতরে লুকোনো আছে পটাসিয়াম সায়ানাইডের ছোট্ট শিশি আর ঠান্ডা ছোট্ট দুটি মেশিন। ৪৫০ বোরের পিস্তল শান্তির কাছে আর ৩২০ বোরের পিস্তল সুনীতির কাছে। মণীদা,
আধুনিক যুগে আমরা নূতন সময়ের সন্ধিস্থলে উপস্থিত। মানুষ বরাবরই তাঁহার গন্তব্যস্থানে অগ্রসর হইতেছেন, সময়ে সময়ে সমতল ভূমি ত্যাগ করিয়া উচ্চে আরোহণ করিতে হয়, এবং সেইরূপ আরোহণ
আমার কোনও দেশের বাড়ি নেই। আমার অস্তিত্ব জুড়ে যে ‘দ্যাশের বাড়ি’র ছবি, সেটা বলতে গেলে সম্পূর্ণভাবে আমার কল্পনাপ্রসূত। সেই ছোটবেলা থেকে শোনা আমার বাবা, মা, দাদু
অরুণা আসফ আলি, লক্ষ্মী সেহগাল, সুচেতা কৃপালিনী, তারারানি শ্রীবাস্তব, কনকলতা বড়ুয়া সহ আরও অসংখ্য মহিলা স্বাধীনতাসংগ্রামীদের কথা আমরা মনে রাখিনি। কিন্তু সত্যি সত্যি এঁরা ছাড়া কি
Notifications