প্রথম পাতা » History of Bengal
গৌড়ের ভারতীয় অংশে এখনও যে সামান্য কয়েকটা স্থাপত্য তুলনামূলক ভালো অবস্থায় রয়েছে, লোটন বা লট্টন মসজিদ তার মধ্যে অন্যতম। বলা হয়ে থাকে, নটু নামের এক নর্তকী
মুজঃফর শাহ মারা যাওয়ার পর হোসেনের সেনারাই গৌড় নগরী লুণ্ঠন আরম্ভ করে। কেউ কেউ বলেছেন, সেই সময়ে গৌড়ে প্রচুর বিত্তশালী হিন্দুর বসবাস ছিল। তাদের ধনসম্পত্তি কেড়ে
আওরঙ্গজেব সম্রাট হয়েছিলেন তাঁর অন্য তিন ভাইকে বঞ্চিত করে। জোর করে সিংহাসন দখল করার কারণে তিনি সব সময়েই অন্যদের সন্দেহ করতেন। কোনও কারণে তিনি একবার মনে
এক দিন সুলতান শাহজাদা প্রচুর মদ্যপান করে মহিলাদের পোশাক ও অলংকার পরে সিংহাসনে শুয়েছিলেন। তাঁকে ঘিরে নর্তকীরা নাচগান করছিল। সুলতানকে বেসামাল মনে করে সুলতানের উপরে অসন্তুষ্ট
আফ্রিকা মহাদেশে এখন যে অংশটি ‘ইথিওপিয়া’ নামে পরিচিত, অতীতকালে সেই দেশটার নাম ছিল ‘আবিসিনিয়া’। পর্তুগিজ জলদস্যুরা ওই দেশ থেকে গরিব আদিবাসীদের ধরে এনে প্রাচ্যের দেশগুলোতে ক্রীতদাস
স্থানীয় জমিদার রাজা রায়চৌধুরীর কাছ থেকে মহানন্দার তীরে মকদুমপুর অঞ্চলে জমি কিনে সেখানে কুঠি স্থাপিত হয়। ১৬৮০-৮১ সাধারণাব্দে নির্মিত ওই কুঠিবাড়ি তৈরি করবার সময় গৌড়ের বিভিন্ন
সময়ে সময়ে আমি মনে না করে পারি না যে, দেশবন্ধুর অকাল-মৃত্যু ও দেহত্যাগের জন্য তাঁর দেশবাসীরা ও তাঁর অনুচরবর্গও কতকটা দায়ী। তাঁরা যদি তাঁর কাজের বোঝা
১৯১৯ সালের গোড়ার দিকে ভারতের তৈরি ক্লাইড কোম্পানির প্রথম ইলেকট্রিক ফ্যান দেখা যায় কলকাতার লিন্ডসে স্ট্রিটের শো-রুমে, এবং এই ফ্যানের বাজার-চাহিদা এত বাড়ে যে, বিদেশে তৈরি
Notifications