প্রথম পাতা » Indira Mukhopadhyay » Page 5
গ্রীষ্ম হোক বা শীত, ব্যাপারবাড়ি হোক বা ঘরোয়া মজলিশ, ভাতের শেষপাতে অম্বল বা চাটনির কদর বাঙালি রসনায় অতি আদরণীয়। ইতিহাস ঘাঁটলেও তার নানা অনুষঙ্গ চোখে পড়ে।
কয়েকদিন আগেই বাঙালির পুণ্যতিথি অক্ষয় তৃতীয়া পালিত হল। পুববঙ্গের অনেক জায়গায় সেদিনই মা গঙ্গাকে পুজো করে কালো সরষে বেটে নিয়ে শুরু হত কাঁচা আম দিয়ে আমকাসুন্দি
সালটা ১৯৭১। বাংলাদেশ লড়ছে স্বাধীনতার জন্য আর স্বাধীন বাংলা বেতারে বাজছে একের পর এক জনজাগরণী দেশাত্মবোধক গান। কখনও রবি ঠাকুরের, কখনও নজরুলের আবার কখনও বা তরুণ
বগুড়ান জলপাই - নামটাই অদ্ভুত! এ এক প্রায়-না-শোনা সমুদ্রসৈকত, বঙ্গোপসাগরের তীরে। কলকাতা থেকে মাত্র কয়েক ঘণ্টার সফরেই আপনি পৌঁছে যেতে পারবেন এই নিঃঝুম নিরালা সৈকতে, ক্যাসুরিনার
মা দুগগা জলে পড়লেন আর বাড়িতে বাড়িতে শুরু হয়ে গেল পেন্নাম আর কোলাকুলির ঘটা। সঙ্গে রকমারি সুখাদ্যের অনুষঙ্গ। নিমকি, গজা, এলোঝেলো, নারকোল নাড়ু, সিদ্ধির শরবত আরও
এখানে রয়েছেন অনাদি সিদ্ধেশ্বর। যাঁর কোনও তল পাওয়া যায়না। শোনা গেছে নদীতে জল বাড়লে নদী নিজেই এসে শিবের চরণ ছোঁয়। আছেন অষ্টদল শিব। এই শিলাখণ্ড পদ্মের
পাতার মোড়ক খুলে দেখি নারকোল নাড়ু। কিন্তু নাহ, নেহাতই নাড়ুর অপভ্রংশ। নারকেল কোরা, চিনি আর জেলাটিন মিশিয়ে মেখে কলাপাতায় সেঁকেছে। মুখে দিয়ে মনখারাপ হয়ে গেল। কোথায়
Notifications