
পুরাণের প্রেমগাথা
প্রেম কি আজকের কথা? ইতিহাসেরও আগে থেকে, পৌরাণিক ভারতে প্রেমই ছিল সবকিছুর নিয়ন্তা। প্রেম থেকেই যুদ্ধ, প্রেম থেকেই শান্তি। বাংলালাইভে এবার পৌরাণিক প্রেমের আখ্যান লিখছেন শামিম আহমেদ।
প্রেম কি আজকের কথা? ইতিহাসেরও আগে থেকে, পৌরাণিক ভারতে প্রেমই ছিল সবকিছুর নিয়ন্তা। প্রেম থেকেই যুদ্ধ, প্রেম থেকেই শান্তি। বাংলালাইভে এবার পৌরাণিক প্রেমের আখ্যান লিখছেন শামিম আহমেদ।
প্রেম দিবসে প্রেমের উপাখ্যান। বিশ্বের নানা প্রান্তের ভুবনমোহিনী প্রেমের গল্প একসঙ্গে জুটিয়ে ভ্যালেন্টাইনস ডে-র উপহারের ডালা সাজাল বাংলালাইভ। পড়ুন আর ভেসে যান প্রেমের জোয়ারে।
সন্ত ভ্যালেন্টাইন দিবস আজ। প্রেমের দিন। প্রেমে জল হয়ে গলে গিয়ে প্রেমিক-প্রেমিকারা কত না শপথ নিচ্ছেন। কিন্তু দম্পতিরা? তাঁদের কি প্রেম নেই? প্রেম দিবসের উদযাপনও নেই? বৈবাহিক প্রেমের সারকথা শোনালেন অনুভা নাথ।
কিসের অহমিকায়, মাঝপথে রুদ্ধগতি নেমে আসে? অচল হয়ে যায় চতুর্দিক। কেন তুমি বড় নিশ্চুপ হয়ে দেখলে, দুরন্ত পবিত্রতায় ছেয়ে থাকা কবিতাও লেখা হল না আর।… শৌভিক চট্টোপাধ্যায়ের কবিতা।
গবেষণা আমাদের ক্রমান্বয়ে অবহিত করে চলেছে যে এই অভাববোধ এক বিপজ্জনক অসুস্থতার পূর্বাভাস। ডাক্তাররা বলছেন যারা নিজেদের একা বলে অনুভব করে একাধিক মারাত্মক উপসর্গের তারাই সাধারণত হয় প্রথম বলি।…
সম্পর্ক গড়ে, আবার ভেঙেও যায় নানা কারণে। কখনও তা ভৌগোলিক, কখনও মানসিক আবার কখনও বা নেহাতই স্বাভাবিক নিয়মে। সম্পর্কের সেই ভাঙাগড়ার আখ্যান লিখছেন মণীশ নন্দী।
যদি গল্প বলতে পারতাম গুছিয়ে
ঘটমান সত্যের কাছে অবশ্যই
নিয়ে যেতে পারতাম তোমায়।
যেখানে পাতার এক পৃষ্ঠায় থাকত
সহানুভূতির দুটো চোখ তোমার,
বিপরীত পৃষ্ঠায় তখন ছুঁয়ে যেত
অনুচ্চার সাক্ষর আমার।
অসুখের ইতিহাসে নীরব কান্নার বিবরণ আছে, জেনো।
অভিমান ঘনিষ্ঠ হলে যে ব্যক্তিগত সুখ হয়
তার নীচে জমা থাকে এক-একটা এপিসোডিক বিরতি
নিশ্চিত আশ্রয় থেকে ছদ্ম-সুখে,
নিজস্ব পরিধি ছেড়ে কৌণিকবিন্দুতে-
আজ তবে শূন্যের কথা কেন?
ঠান্ডাটা যেন যেতেই চাচ্ছে না! ঠান্ডার নতুন নতুন খবরে ছেলে-বৌমা লাফিয়ে লাফিয়ে উঠছে। নিত্যি প্ল্যান ভাঁজছে, কোথায় যাওয়া যায় অন্তত দুটো দিনের জন্য! কোথায় গিয়ে মুঠোয় বরফ নিয়ে লুফোলুফি খেলা যায়! আর ওদের এই লাফালাফির সঙ্গে সঙ্গেই সুমিত্রার বুকের মধ্যে একটা বল লাফাতে থাকে! মানুষটা কী কষ্টটাই না পায় ঠান্ডায়! একটার ওপর আর একটা গরম জামা চড়িয়েও যেন সে দুর্বিপাক ঠেকানো যায় না!
সামনের বস্তির মেয়েটা রাত জেগে হ্যারিকেনের আলোয় পড়ে| দু’দিন অঙ্ক দেখিয়ে দিয়েছিলাম, বকাঝকাও কম করিনি|
আপনি কি সেই চৌকিদার যে কবির দরজার বাইরে সারারাত পাহারায় থাকেন আর ভোরবেলা ঘুমচোখে প্রথম যাকে দেখেই কবি অবাক – এ যে দেখি বসন্ত জাগ্রত দ্বারে! ওকে নিমপাতার রস দাও মাটির ভাঁড়ে।
ধর্মাবতার, আমি কোনও পাপ করিনি আমি শুধু সিন্দুক খুলে একটা বিপন্ন গোধূলি খুঁজেছি বাকি সোনাদানা যা ছিল সব কঙ্কাল হয়ে
© Copyright 2019-20 | Celcius Technologies Pvt. Ltd. All Rights Reserved
Unauthorized copying or representation of any content, photograph, illustration or artwork from any section of this site is strictly prohibited.
Unauthorized copying or representation of any content, photograph, illustration or artwork from any section of this site is strictly prohibited.
Contact us: