প্রথম পাতা » memories » Page 2
বললাম, ‘যে গল্পটা খুব চলে আপনাকে নিয়ে। যে, বন্ধুদের সঙ্গে ট্রেনে যাচ্ছেন, কারও টিকিট নেই। চেকার ধরে নামিয়ে দেবার উপক্রম করতে বন্ধুরা শচীনের গানের কথা পাড়ল।
প্রায় ঘণ্টাতিনেক অপেক্ষা করার পর আমাদের ডাক পড়ল— বাড়ির তিনতলায়। পুষ্পাঞ্জলি সেন মহাশয়া আমাদের কাছে জানতে চাইলেন— আমরা নাটকে অংশ নেবে কি না! আমরা হাতে স্বর্গ
পুজো মানেই নতুন জামা, নতুন জুতো। নতুন পুজো সংখ্যা। পুজোর গান। এখন আর পুজোর গান বলে কিছু হয় না। সারা বছরই শিল্পীরা গান প্রকাশ করছেন। প্যান্ডেলে
লন্ডনে ১৯৭৭-এ যখন পণ্ডিত রবিশঙ্করের সঙ্গে ওঁর স্মৃতিকথা ‘রাগ-অনুরাগ’-এর কাজ করছি তখন একদিন কথায় কথায় ওঁকে বলেছিলাম, ‘আমির খাঁ সাহেবেরও একটা লম্বা interview নেবার কথা হয়েছিল।
ত্রিভুবন-কাঁপানো শঙ্খধ্বনির মধ্যে দিয়ে মহাসমর শুরু হল। এই সিংহ তেড়ে যাচ্ছে, তো অসুর বিকট অট্টহাসি হাসছে, সাপের ফোঁসফোঁস, অস্ত্রের ঝনঝন— নিয়মমাফিক চলতে লাগল। যখন দুর্গা শত্রুপক্ষকে
পুজোর কেনাকাটা ছিল বেশ মজার ব্যাপার। সবার জন্য একরকম প্রিন্ট কাপড় কিনে দর্জির দোকানে দেওয়া হত। মেয়েদের ফ্রক। ছেলেদের শার্ট। সব একরকম। ছেলেদের অবশ্য প্যান্টের কাপড়
আমার বাবা চারুচন্দ্র রায়চৌধুরী তাঁর সেজ জ্যাঠামশায় বিজ্ঞানী আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের ছাত্র ছিলেন। আচার্যদেব তাঁর জন্মভূমি রাড়ুলি গ্রামে নিজের বাবা ও মায়ের নামে একটি ছেলেদের ও
এই শিখ সম্প্রদায় বহুদিন ধরেই দেশের নিরাপদ আশ্রয় ছেড়ে পৃথিবীর নানা প্রান্তে ছড়িয়ে পড়েছে। বীরভোগ্যা বসুন্ধরা আপ্তবাক্যটি এঁদের জন্য রীতিমত প্রযোজ্য। বর্তমানে United Kingdom-এ শিখদের সংখ্যা
Notifications