প্রথম পাতা » mountain
চারপাশ পাহাড় ঘেরা অনেকটা সমতল। কুলকুল শব্দে বয়ে যাচ্ছে চুসকার নদী। শেরগাঁও উপত্যকা যেন এক রূপকথা। দু কিলোমিটার দূরে জঙ্গলের মধ্যে লুকিয়ে আছে চসকোরং ঝোরা। ঘুরে
বাঁক ঘুরতেই নজরকাড়া শোভা। নীলরঙা লেকের জলে সাদা ধবধবে জমাটি বরফ, মাঝে মাঝে সরু ফাটল। দূর থেকে মনে হচ্ছে সাদা চাদরের ওপর যেন কেউ আঁকিবুকি কেটেছে।
অনেকগুলো ধাপ নেমে পৌঁছে গেলাম লেকের কাছে। জল কিছুটা জমাট বেঁধেছে। মনে হচ্ছে কাচের পুরু পাত বসানো। বাকি অংশটুকু টলটলে। মেঘলা আকাশ আর পাহাড়ের প্রতিচ্ছবি সেই
তাদের ফাঁক দিয়ে আসা আলো পিচের রাস্তার উপর ছক কেটেছে, জাল বুনেছে। মনে পড়বে সুমনের গানের কথা, “ছক কেটেছে গাছের ছায়া এবং রোদের দ্বন্দ্ব”। ঘুরে এসে
ঝিনু- ছমরঙ- ব্যাম্বু- দেওরালি- মচ্ছপুছাড়ে বেসক্যাম্প হয়ে ‘অন্নপূর্ণা বেস ক্যাম্প’। সে রাস্তার শোভা কীভাবে বর্ণনা করা যায়, জানিনা। স্বর্গ যদি থেকে থাকে তাহলে বোধহয় এখানেই। পৃথ্বীরাজ
আমার যখন পাঁচ বছর বয়স, তখন আমার মা স্কুলের ‘কিশলয়’ বইয়ে তেনজিং নোরগে আর এডমন্ড হিলারির ‘এভারেস্ট বিজয়’ গল্পটা পড়িয়েছিলেন। ওঁরা কত বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে এভারেস্টের খাড়া
এভারেস্ট আরোহণের যে দুর্গমতা, যে ভয়াল পথ, যে দুস্তর হিমবাহ, যে ফুটিফাটা ক্রীভাসের ফাঁদ আর -৪৫ ডিগ্রির ঠাণ্ডা, তা কিন্তু পুরুষ-মহিলা বিচার করে না। ওই একই
Notifications