প্রথম পাতা » poetry » Page 5
এরিখ কাস্টনারের কবিতায় যুদ্ধ পরবর্তী জার্মানির এক রূপ ভেসে ওঠে। একই সঙ্গে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর সময়েও যে রাজনৈতিক অস্থিরতা, তা নিয়ে একপ্রকার কৌণিক বিশ্লেষণ ফুটে ওঠে। হিন্দোল
ধ্রুপদী নাট্যকার হিসেবে শিলার ছিলেন অধিক পরিচিত। কিন্তু শিলারের কবিতাও অসামান্য। যদিও তা গ্যেটের কবিতার আলোকচ্ছটায় চাপা পড়ে গিয়েছিল তখন। শিলারের ধ্রুপদী কবিতার ভক্ত ছিলেন অনেকেই।
এমনকি চাঁদটিও কমলা রশ্মির রেখা দিয়ে / চোখ উপড়ে বের করে নিষ্পাপ শিশুর মেলা/ ঈশ্বরের মতো / অচেনা আদিম সেই সর্পটিও একা একা তারাগুলো আজ গিলে
পাখির ডানার মতো আমি জানি, সকাল আসে/ যা তোমার কাছ থেকে আমায়/ দূরে সরিয়ে নিয়ে যায়/ নিঃশব্দে তুমি উঠে পড়ো আগামীর দিকে... আমি দেখি মেঘ করে
এক পা বুকে ফেলে রাখলো অতএব।/ রতি সে বিপরীত লাস্যে অভিলাষ/ যে নারী ব্রীড়াহীন যে নারী অনায়াস।।
নাজি জার্মানিতে ইহুদি বিদ্বেষের কারণে তিনি তাঁর এক বন্ধু এরউইন ওয়াল্টার পাম-এর সঙ্গে ইতালিতে পালিয়ে যান। এরউইন ছিলেন একজন লেখক এবং আর্কিওলজিস্ট। ১৯৩৬ সালে তাঁরা বিয়ে
গদ্যের ভাষা— একদিন লক্ষ করি, প্রকৃত কবিতার ভাষায় এসে অবয়ব পায়। নিজেকে অতীব স্নেহে শাসাই, বলি– মদ্যপ, অতি ধূমপায়ী, প্রায়শই বেপঘুমতী তুই, ছিঃ। আসলে, একটা আবেগতাড়িত
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় তাঁকে পানিশমেন্ট ব্যাটেলিয়নে পাঠানো হয়। সেখানে ৪১ সালে যুদ্ধে আহত হন তিনি। ১৯৪৭ সালে রেডিওতে একটি স্ক্রিপ্ট লিখে আত্মপ্রকাশ করেন। ৫১ সালে যোগ
Notifications